একদিন শ্রেণীকক্ষে শিক্ষক ছাত্রদের বললেন, ‘বিষে বিষে বিষক্ষয়’ কথাটি ব্যাখ্যা করো। সবাই ঠিকমতো পারলেও এক ছাত্র গড়বড় করে ফেলল। মূল কারণ হচ্ছে, ‘ষ’-এর জায়গায় সে ‘শ’ বুঝল। তাতে সে যেভাবে ব্যাখ্যা করল তা হুবহু তুলে ধরছি-
পরীক্ষার সময় হঠাৎ এক পরীক্ষার্থী তাঁর পাশের পরীক্ষার্থীকে বলছে, ‘দোস্ত, ৪ নম্বরটা জটিল না?’ একটু ডানে তাকিয়ে দ্বিতীয় পরীক্ষার্থী উত্তর দিল, ‘হুম, জটিল।’ তৃতীয় এক পরীক্ষার্থী কথাগুলো শুনে প্রশ্নের দিকে তাকিয়ে দেখল, না। ৪ নম্বর প্রশ্ন তো মোটেই কঠিন না। বরং খুবই সহজ। তাহলে ওরা জটিল বলল কেন? পরক্ষণেই যেন সে বুঝতে পারল; ডান দিকে তাকিয়ে দেখল, সর্বশেষ সারির ৪ নম্বর বেঞ্চে একটি সুন্দরী মেয়ে পরীক্ষা দিচ্ছে!
‘অর্থনীতিবিদ কাকে বলে?’ প্রশ্ন করলেন অর্থনীতির অধ্যাপক। ‘স্যার,’ এক ছাত্র জবাব দিল, ‘যিনি আগামীকাল বলতে পারবেন যে তিনি গতকাল যা পূর্বাভাস দিয়েছিলেন তা কেন আজকে বাস্তবায়িত হয়নি।’
পরীক্ষার হল থেকে এক ছেলে স্যারের অনুমতি নিয়ে টয়লেটে গেল। টয়লেটে আগেই একটা বই রাখা ছিল, প্রশ্নের উত্তর বের করে পড়ে আসতে আসতে অনেকক্ষণ দেরি হয়ে গেল। ফিরে আসতেই স্যার কষে ধমক লাগালেন। -কী ব্যাপার, টয়লেট থেকে আসতে এতক্ষণ লাগল কেন? আর কেউ যাবে না নাকি? -না স্যার, ওরা ভালো করেই পড়াশোনা করে এসেছে।