কোনো নারী যখন বিষণ্ন থাকে তখন সে মন ভালো করতে শপিংয়ে যায় কিংবা ভালো খাওয়াদাওয়া করে। কোনো পুরুষ যখন বিষণ্ন থাকে তখন সে নতুন কোনো রাষ্ট্র আক্রমণের পরিকল্পনা করে।
একটা সময় ছিল, চোরেরা গায়ে তেল মেখে গেরস্তের ঘরে সিঁধ কেটে ঢুকত। দিন বদলেছে। তাই নিত্যনতুন ফন্দি বের করতে হচ্ছে তাদের। এই তো কদিন আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা সদরে এক রাতে নয়টি দোকানে চুরি হয়ে গেল। কাপড়, কসমেটিকস, আবার কোনো দোকানের ক্যাশবাক্স ভেঙে নগদ টাকা নিয়ে গেছে চোরেরা। কিন্তু চোরের দল ঢুকল কী করে? এই প্রশ্নটাই সবাইকে কৌতূহলী করে তুলল। কারণ, সব কটি দোকানের তালা, এমনকি ঘর ছিল অক্ষত। তাহলে? একজন ফোড়ন কাটলেন, ‘এটা হলো ডিজিটাল চুরি। নয়তো সব কটি দোকানের তালা অক্ষত থাকে কী করে!’
ইতিমধ্যে তিনি একজন প্রিজাইডিং অফিসার, বন কর্মকর্তা, আইনজীবী ও একজন শিক্ষককে বেধড়ক পিটিয়ে কুখ্যাতি কুড়িয়েছেন। হাত চালনায় পারদর্শী মানুষটি একজন সাংসদ। তাঁর কুকীর্তি পত্রপত্রিকায় একাধিকবার ফলাও করে ছাপা হয়েছে। সম্প্রতি তিনি কক্সবাজারের উখিয়ায় কম্পিউটারে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। কম্পিউটারে নিজের জন্মতারিখটি নিবন্ধন করেই নিজেকে তিনি ডিজিটাল সাংসদ দাবি করে বসলেন। বললেন, ‘একজন সাংসদের মন-মানসিকতা ও আচার-আচরণ ডিজিটাল হতে হবে। তা না হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। আমিও ডিজিটাল হয়েছি।’
আগে জানলে টম ক্রুজ ও কেটি হোমস দম্পতি ভুল করেও তাঁদের মেয়ের নাম ‘সুরি’ রাখতেন না। কারণ, জাপানে সুরি মানে হচ্ছে ‘পকেটমার’, ফ্রান্সে ‘খিটখিটে স্বভাবের’। তারকা দম্পতির এই মেয়েটি ভবিষ্যতে জাপান বা ফ্রান্সে ঘুরতে গেলে কিঞ্চিত্ বিড়ম্বনায় পড়লে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এমনই বিড়ম্বনা এড়াতে নতুন ব্যবসা ফেঁদেছে লন্ডনভিত্তিক অনুবাদকের একটি প্রতিষ্ঠান। তারা বলছে, সন্তানের নাম রাখার আগে আমাদের জানান। আমরা ১০০ ভাষায় সেই নামের তরজমা করে দেব। সে জন্য গুনতে হবে পাক্কা ১০০ পাউন্ড। রয়টার্স
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পণ্যের প্রচারে এসেছে ভিন্নতা। সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য ইন্টারনেটভিত্তিক ফরাসি একটি প্রতিষ্ঠান রাস্তায় রাস্তায় টাকা ছিটানোর উদ্যোগ নেয়। নির্দিষ্ট দিনে টাকাসমেত খাম কুড়াতে আইফেল টাওয়ারের কাছে ভিড় জমায় পাঁচ হাজার লোক। নিরাপত্তার কথা ভেবে পুলিশ সেই প্রচারে বাধা দেয়। হতাশ হয়ে বাড়ি ফেরা কয়েকজন ফরাসি কটুকাটব্য করতে ছাড়েনি, টাকা ছিটানোর কথা বলে ব্যাটারা লোক জড় করেছে, আবার পুলিশেও খবর দিয়েছে। প্রচারও হলো, টাকাও বাঁচল। রয়টার্স
পুরুষেরা সারা জীবনে মাত্র ১৭টা বছর নিজের পছন্দমতো জামা-কাপড় কিনতে পারেন। বাদবাকি সময়টা তাদের হয় মায়ের, নয় বান্ধবী বা স্ত্রীর পছন্দের ওপর ভরসা করে চলতে হয়। ব্রিটেনে নামীদামি ব্র্যান্ডের দোকানে সম্প্রতি জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, ১৯ বছর পর্যন্ত ছেলেদের কাপড়চোপড় মা-ই কিনে দেন। ২০ থেকে ৩৬ বছর বয়স পর্যন্ত নিজের রুচির ওপর চললেও, ছত্রিশের পর ফের বান্ধবী বা স্ত্রীই তাদের ভরসা। টেলিগ্রাফ