What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

চীনারা বাচ্চাদের নামকরণ কীভাবে করে জানেন? বাচ্চা হলে নাকি তারা ঘরের হাঁড়িকুড়ি, বাসনপত্র সব আকাশে ছুড়ে দেয়। তারপর ওগুলো একটা একটা করে পড়তে থাকে। কোনোটা ‘ট্যাং’ শব্দে পড়ে, কোনোটা ‘চ্যাং’ আর কোনোটা ‘প্যাং’ শব্দে···। ওই শব্দ থেকে তারা একটা নাম পছন্দ কের নেয়।
 
হ্যাঁ’ অথবা ‘না’ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করুন– -, আমার নাম মফিজ। -, আমি একটা পাগল। -, আমার মতো পাগলের কোনো ওষুধ নেই। -, আমিই বলদ। -, আমাকে দেখে সবাই মজা পায় এবং হাসে। কিন্তু -, এতে আমার কোনো দুঃখ নেই।
 
কুচকাওয়াজ পরিদর্শনে এসেছেন কমান্ডার। সবাই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ছোট করে চুল ছাঁটা এবং ক্লিন শেভড। হঠাৎ এক সৈনিকের সামনে গিয়ে থেমে গেলেন কমান্ডার। সৈনিকটি ছোট করে গোঁফ রেখেছে। কমান্ডার বললেন, তোমার নাকে এমন কী বিশেষত্ব আছে যে এটাকে আন্ডার লাইন করে রাখতে হবে?
 
একজন লোক রেডিওর একটি অনুষ্ঠানে ফোন করে জঔ-কে বলল, ‘আমি একটি মানিব্যাগ পেয়েছি, যাতে পঞ্চাশ হাজার টাকা ছিল এবং একটি কার্ড ছিল, যাতে লেখা আব্দুস সুবাহান, ভূতের গলি, ঢাকা।’ জঔ বলল, ‘তো, আমরা কীভাবে সাহায্য করতে পারি?’ ‘আমি ওনাকে একটি কৃতজ্ঞতাস্বরূপ গান ডেডিকেট করতে চাচ্ছি।’ লোকটি বলল।
 
এক শ্রমিক তার মালিককে বলল, স্যার, আমি একা তিনজনের কাজ করি। এবার আমার মাইনে বাড়িয়ে দিন। মালিক বলল, অসম্ভব। মাইনে বাড়াতে পারব না। বাকি দুজনের নাম বলো। ওদের ছাঁটাই করব।
 
-ভোভা, তুই দুপুরে খাওয়ার পর কী করিস? -রাতের খাবারের জন্য অপেক্ষা করি।
 
সংগীত স্কুলের পরিচালক এক ছাত্রর মাকে বোঝাচ্ছেন, ‘আমরা দুঃখিত। আপনার ছেলেকে ভর্তি করতে পারব না। কারণ ও কানে কম শোনে। বুঝতে চেষ্টা করুন, ওকে আমাদের পক্ষে সংগীত শিখানো সম্ভব না।’ মা তখন খেপে বললেন, ‘সংগীতের সঙ্গে কানের কী সম্পর্ক! ও বাদ্যযন্ত্র বাজানো শিখবে, শোনার জন্য তো ভর্তি হবে না।’
 
ক্যাথলিকঃ আমি ইংল্যান্ডকে ঘৃণা করি। দেশটা ঠান্ডা, স্যাঁতসেঁতে আর প্রোটেস্ট্যান্টে ভর্তি। প্রোটেস্ট্যান্টঃ তুমি এখনো কেন নরকে যাচ্ছ না। ওই জায়গাটা তো গরম, শুষ্ক আর ক্যাথলিকে ভর্তি।
 
ক্যাথলিকঃ আমি ইংল্যান্ডকে ঘৃণা করি। দেশটা ঠান্ডা, স্যাঁতসেঁতে আর প্রোটেস্ট্যান্টে ভর্তি। প্রোটেস্ট্যান্টঃ তুমি এখনো কেন নরকে যাচ্ছ না। ওই জায়গাটা তো গরম, শুষ্ক আর ক্যাথলিকে ভর্তি।
 
একটি ছোট্ট ছেলে, বয়স চার কি পাঁচ বছর। এই বয়সে সে ঘড়ি না চিনলেও দিব্যি সুন্দর একটা ঘড়ি হাতে তার। তাদের বাসায় একদিন তার দাদাভাই বেড়াতে এসে বিষয়টা খেয়াল করেন। এত দিন কিছু না বললেও যাওয়ার দিন নাতিকে জিজ্ঞেস করলেন-দাদুভাই, কয়টা বাজে। তাঁর নাতিও বড়দের মতো ঘড়ির দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে বলল, ‘দাদাভাই, তোমার যাওয়ার সময় কিন্তু হয়ে গেছে।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top