শাহেদঃ কিরে! ছুরিটা গরম জলে ফোটাচ্ছিস কেন? পলাশঃ আমি আত্মহত্যা করব ওই ছুরি দিয়ে। শাহেদঃ তার জন্য ওটাকে গরম করার কী দরকার? পলাশঃ উফ! যাতে ইনফেকশন না হয়, তাই ওটাকে ফুটিয়ে নিচ্ছি।
রতন তার বন্ধুকে ডেকে বললেন, ওরে, তোর মেয়ে সুইটির অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, এইমাত্র খবর এসেছে। বন্ধুটি এক কথা শুনেই দুঃখের চোটে দশতলার জানালা থেকে ঝাঁপ দিল। যখন সে আটতলার কাছে এল, তখন তার মনে হলো, তার তো কোনো মেয়েই নেই! যখন ছয়তলায় এল তখন মনে পড়ল, তার তো বিয়েই হয়নি। আর যখন সে একতলার কাছাকাছি এল, তখন তার মাথায় এল, আরে, আমার নাম তো জসবিন্দর সিংহ!
রহিমঃ তুই নাকি টাকা ধার নিয়েছিস জহিরের কাছ থেকে। করিমঃ হ্যাঁ, প্রয়োজন হয়েছিল তাই। রহিমঃ তা এখন টাকা ফেরত দিচ্ছিস না কেন? করিমঃ প্রয়োজন বোধ করছি না বলে।
ছোটবেলার বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো এক লোকের। লোকটা তার বন্ধুকে চিনতে পারছিল না। বন্ধুটি বলল, আমাকে চিনতে পারছিস না? আরে আমি তোর সঙ্গে ক্লাস ফোরে পড়েছি। লোকটা কঠিন গলায় বলল, অসম্ভব। ক্লাস ফোরে আমার কোনো দাঁড়িওয়ালা বন্ধু ছিল না।
ইকবালঃ কাল একটা চোর আমাকে চাকু দেখিয়ে সবকিছু লুটে নিয়েছে। বাবরঃ কিন্তু তোর কাছে তো বন্দুক আছে, এই তো কদিন আগে কিনলি! ইকবালঃ হিঃ হিঃ হিঃ, সেটা আমি লুকিয়ে রেখেছিলাম, না হলে ওটাও লুটে নিত।
রফিকঃ জানিস, আমি এত হিসাবি যে আমার হানিমুনে বউকে নিয়ে যাইনি, হানিমুনের খরচ অর্ধেক করে ফেলেছি। আবুলঃ হে হে হে! তোর থেকে আমি বেশি পয়সা বাঁচিয়েছি। আমি আমার বউকে আমার বন্ধুর সঙ্গে হানিমুনে পাঠিয়ে দিয়ে পুরো টাকাটাই বাঁচিয়েছি।
একজন বাচ্চা ছেলে আরেকজনকে জিজ্ঞেস করছেঃ -তোমার মা আজ সকালে এত রেগেছিল কেন? -হ্যাঁ, আমি যে সকালে সাবান দিয়ে গোসল না করেই চলে এসেছি তাই। -কিন্তু উনি টের পেলেন কীভাবে? -তাড়াহুড়ো করে আমি সাবানটা না ভিজিয়েই চলে এসেছি।
প্রথম বান্ধবীঃ জানিস, আমার স্বামী এখন কোথায় আছে? দ্বিতীয় বান্ধবীঃ কেন, কোথায়? প্রথম বান্ধবীঃ র্যাবে। দ্বিতীয় বান্ধবীঃ ওয়াও! কখন গেছে? প্রথম বান্ধবীঃ গত রাতে র্যাব তাকে ধরে নিয়ে গেছে।