মাঃ তোমাকে তোমার বাবার পদাঙ্ক অনুসরন করা উচিত। ছেলেঃ বাবা, এমন কী উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন? মাঃ কেন, ভদ্র ব্যাবহার করার জন্য জেল কতৃপক্ষ গত বছর তার শাস্তি ছয় মাস কমিয়ে দিয়েছিল।
স্কুলের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান থেকে ফিরে ছেলে মা কে বলছে- মা, এবার আমি স্কুলে দুইটা পুরষ্কার পেয়েছি- মাঃ কি কি বাবা? ছেলেঃ একটা পেয়েছি- স্মরণ শক্তির জন্য, আরেকটা….(মাথা চুলকাতে – চুলকাতে) …এখন মনে পরছে না ..
বাবাঃ আজ স্কুলের টিচার কী বললেন? ছেলেঃ বলেন তোমার জন্য একজন ভালো অংকের টিউটর রাখতে। বাবাঃ মানে? ছেলেঃ মানে তুমি হোমওয়ার্কের যে অংকগুলো করে দিয়েছিলে সব ভুল ছিল।
প্রতিবেশীর কুকুরটার চিৎকারে বিরক্ত এক দম্পতি। এক মাঝরাতে বিছানা থেকে উঠেই গেলেন বাড়ির কর্তা। বললেন, অনেক হয়েছে। আজ এর একটা বিহিত করতে হবে। বলেই হনহন করে বেরিয়ে গেলেন তিনি। কিছুক্ষণ পর ফিরলেন। স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি হেনস্তা করে এলে, শুনি? কর্তা: কুকুরটাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসেছি। এবার বুঝুক, প্রতিবেশীর কুকুরের চিৎকার কেমন লাগে!
বন্ধুর নতুন বাসা ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন রকিব। দেয়ালে একটা পিতলের থালা আর একটা হাতুড়ি ঝোলানো দেখে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কী? বন্ধু বললেন, এটা একটা ‘কথা বলা ঘড়ি’। রকিব: তাই নাকি? দেখি তো কেমন কথা বলে? বন্ধু হাতুড়ি দিয়ে থালায় আঘাত করলেন, প্রচণ্ড শব্দ হলো। সঙ্গে সঙ্গে দেয়ালের ওপাশ থেকে প্রতিবেশী চিৎকার করে বললেন, নালায়েক! রাত ১০টার সময় কেউ এত জোরে শব্দ করে?
বাড়ির সামনে প্রতিবেশী বাচ্চাগুলোকে খেলতে দেখে রহমান সাহেব বললেন, বাচ্চারা, খেলছ ভালো কথা। কিন্তু আমার গাড়িতে যেন বল না লাগে। এক বাচ্চা বলে উঠল, অবশ্যই আঙ্কেল, আপনার গাড়িটাই তো আমাদের গোলপোস্ট। আমরা গোল হতে দিলে তো!
এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা। গোয়েন্দা: গত রাতে পাশের বাসা থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন? প্রতিবেশী: নাহ্! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
ছোট্ট আরিয়ান গেছে বন্ধু সোহানের বাড়ি। সোহানের মা: কী চাই? আরিয়ান: আন্টি, সোহান কি বাইরে এসে আমাদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে পারে? সোহানের মা: না! বাইরে ভীষণ গরম! আরিয়ান: ঠিক আছে, আন্টি। সোহান না-হয় না-ই এল। সোহানের ফুটবলটা কি বাইরে এসে আমাদের সঙ্গে খেলতে পারে?