What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (5 Viewers)

Saddam11

Community Team
Elite Leader
Joined
Feb 20, 2020
Threads
3
Messages
5,004
Credits
47,780
Computer
Red Apple
জামাই গেছে শ্বশুরবাড়িতে.. . অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে। পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!! তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল! জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল… এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই?… বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি! জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!! খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব? জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!! পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!
 
শ্রীমভি রায় : ( তাঁর দুষ্টু, চঞ্চল ছোট মেয়েকে ) মিঠু, এখানে আমাদের বাড়ি তোমার বাপির এক বন্ধু আসবেন, তাঁর নাম মেজর গুপ্ত, যুদ্ধে ভদ্রলোকের দুটো কানই গুলি লেগে উড়ে গেছে, তাই ওঁকে দেখে যেন জিজ্ঞেস কোর না—আঙ্কেল, আপনার কান দুটোর কি হল ?— তাহলে উনি কিন্তু ভীষণ রেগে যাবেন । বলতে বলতে মেজর গুপ্ত কলিং বেল বাজিয়ে ঘরে ঢুকলেন । মিসেস রায় যখন তাঁকে আপ্যায়ন করে বসাচ্ছেন তখন মিঠু তার মাকে : মামি, তুমি বললে আঙ্কেলের দু' কানই কাটা, কিন্তু একটা কানের যে আধখানা থেকে গেছে । তাতে আঙ্কেল রেগে যাবেন না তো ?
 
কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই। বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে। কর্মচারী: স্যার আমার বিয়ে। বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন? কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি?
 
কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই। বস: কেন? আবার কী? কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা… বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ। কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!
 
রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক। শফিকের স্ত্রী বললেন, 'কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?' শফিক: আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর ওপর রাগ ঝাড়ি, সে আজ অফিসে আসেনি। মেজাজটাই খারাপ হয়ে আছে!
 
বাড়িতে অতিথি এসেছেন। মা পল্টুকে ডেকে বললেন, 'বাবা পল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে এসো তো'। দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল পল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে। মা: কী হলো? কী আনলে ওনাদের জন্য? পল্টু: ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!
 
শফিক আর কেয়া—দুজনের ছোট্ট সংসার। এর মাঝে একদিন উটকো এক অতিথির আগমন। দিন গড়িয়ে সপ্তাহ পেরোয়, অতিথির আর যাওয়ার নামগন্ধ নেই। বিরক্ত হয়ে একদিন লোকটাকে তাড়ানোর ফন্দি আঁটল দুজন। পরদিন সকাল না হতেই তুমুল ঝগড়া শুরু করল শফিক-কেয়া। ঝগড়া একসময় হাতাহাতির পর্যায়ে চলে গেল। অবস্থা বেগতিক দেখে চুপচাপ বাক্স-পেটরা নিয়ে বেরিয়ে পড়ল অতিথি। অতিথি বেরিয়ে গেলে ঝগড়া থামাল দুজন। কেয়াকে বলল শফিক, 'ওগো, বেশি লেগেছে তোমার?' কেয়া: আরে নাহ্! আমি তো লোক দেখানো কাঁদছিলাম! এমন সময় দরজা দিয়ে ঢুকতে ঢুকতে বলল অতিথি, 'আমিও তো লোক দেখানো গিয়েছিলাম!'
 
নতুন বছরের প্রথম দিন মালিক বলছেন চাকরকে, 'গত বছর তুই বেশ ভালো কাজ করেছিস। এই নে ১০ হাজার টাকার চেক। এ বছর এমন ভালো কাজ দেখাতে পারলে আগামী বছর চেকে সই করে দেব!'
 
অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে। অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না। নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি? বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন। বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন? নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, 'স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।' বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, 'অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।' নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল। অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল। বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ? অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!
 
পল্টুর অফিসে প্রথম দিনেই বড় কর্তার সঙ্গে কথা হচ্ছে— বড় কর্তা: আপনি কম্পিউটারে কী কী কাজ জানেন? পল্টু: স্যার, প্রায় সব ধরনের কাজই করতে পারি। বড় কর্তা: আচ্ছা, আপনি এমএস অফিস জানেন? পল্টু: আজই যেতে হবে! তাহলে ওই অফিসের ঠিকানাটা একবার বলে দিলেই আমি খুঁজে বের করতে পারব, স্যার।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top