devilsdong
Member
১১.
সূচনা তার অপরূপ সুন্দর মুখটি ইশত নামিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে। ভাবে। এদিকে বদ্রিনাথ ওর স্তনদুটি ব্লাউজের উপর দিয়ে শক্ত দুই থাবায় মুঠো পাকিয়ে জোরে জোরে চটকে চলেছেন সমানে। ওর দুটি নরম, পুষ্ট পয়োধরে তাঁর আঙ্গুলসমূহ বারবার বসে যাবার সময় ওর ব্লাউজের গলার বাইরে তাদের আকারে বিকৃত হয়ে দুটি সুডৌল অর্ধচন্দাকৃতি ভাঁজ ফেলে বারবার উথলে ওঠা পরম আহ্লাদে দেখছেন তিনি।
“ঠিক আছে বাপ্পি!” শেষপর্যন্ত সূচনা মুখ তুলে বলে। “আমি তাই বলবো। এখন ছাড়ো, মা এসে পরবে!”
“আর আরেকটা ব্যাপার আছে। ভালো করে শোনো।” আদেশের সুরে বলেন তিনি: “যে কদিন শুধু আমরা দুজন, এই বিশাল অট্টালিকায় একা একা থাকবো, সেই কদিন, সর্বক্ষণ তোমায় একেবারে উলঙ্গ হয়ে থাকতে হবে। সারাদিন, সারারাত, কাজকর্ম, খাওয়াদাওয়া, বাকি যত কিছু যা আছে সব করার সময়! গায়ে যেন একটা কণাও সুতো না থাকে! বুঝেছো?” তিনি এবার ডানহাতে মেয়ের বুকের ফলদুটি মোচড়াতে মোচড়াতে বাঁহাত নামিয়ে স্কার্টের উপর দিয়ে মুঠো পাকান ওর উত্তপ্ত যোনিদেশ। চটকাতে শুরু করেন।
সূচনা পিতার এহেন আদেশে যারপরনাই চমকে ওঠে, সে দেয়ালে ঠাসা অবস্থায় এবার শরীর প্রতিবাদে মুচড়িয়ে উঠে বলে “যাঃ, টা হয় নাকি বাপ্পি! কি বলছো! পাগল হলে নাকি!… বাইরের কত লোকও তো আসবে!..’
-“উম, আমি তোমার কোনো মতামত শুনতে চাইনি তো রূপসী! আর বাইরের লোক এলে তুমি ভিতরে ঢুকে যাবে। ওটা কোনো সমস্যাই নয়! তোমার মা ও বোন যে কদিন বাপের বাড়ি ও কাশীতে থাকবে, অর্থাত মোট ষোলো দিন, সে ক-দিন তুমি পুরো ন্যাংটো হয়ে থাকবে বাপির কাছে! সবসময়! বুঝেছো? কিছু পরা চলবে না। চাইলে সাজতে পারো, বরজোর দু একটা গয়না পরতে পারো! বুঝলে?”
সূচনা বিপন্ন মুখে চুপ করে থাকে। তারপর মুখ তুলে অনুনয় করে বলে “আমায় অন্তত একটু ভাবার সময় দাও! প্লিইজ বাপ্পি!”
-“উমমম… ঠিক আছে সোনামণি!” বদ্রিনাথ এবার দুহাত রাখেন সূচনার দুই কাঁধের উপর “তোমায় পনেরো মিনিট সময় দিলাম। যত পারো ভাবো। কিন্তু এর কোনো অন্যথা হলেই তোমার মা সব জেনে যাবে! সেটা মনে থাকে যেন!”
-“কিন্তু বাপ্পি, আমার কলেজ…”
-“তোমার শরীর খারাপ, মনে নেই?” হেসে বলেন বদ্রিনাথ।
-“তাছাড়া বাড়ির কাজের লোকেরা দেখে ফেলে যদি? পাড়ার সবাইকে, মা কে বলে দেয়?”
-“কাজের লোকেরা নির্দিষ্ট সময়ে আসে রূপসী! তখন তোমাকে শুদ্ধ আমার ঘরের দরজা বন্ধ থাকবে! হাহা.. বুঝলে?” হেসে বলেন বদ্রিনাথ।
সূচনা আবার চুপ করে যায়। বদ্রিনাথ ওর কপালে একটা চুমু খেয়ে বলেন “ভাবো রূপসী। উত্তর কিন্তু দিতে হবে হ্যাঁ কি না। কোনো মাঝ পথে যাবার উপায় নেই!”
“ঠিক আছে বাপ্পি, আমি তোমায় বলে দেবো!” সূচনা হাজার অপদস্থতা হজম করে কোনমতে বলে ওঠে।
~~~~~~~~~~~~~~
পিতা চলে যাবার পর সূচনা যেন ধ্বসে পড়ে। দু-হাতে সিংকের উপর ভর দিয়ে সে মাথা নামায়… কালো সিংকের পাথরের উপর তার ফর্সা, সুন্দর আঙুল গুলো কেঁপে কেঁপে উঠছে। ঠোঁট কামড়ে ধরেছে সে চোখ বুজে।
এ কি অবস্থায় এসে পৌঁছালো সে?! তার যে কোনো ধারণা নেই এই পরিস্থিতিতে কি করতে পারে সে!… পিতার এই আদেশ সে কি করে মেনে নেবে? সে ধারনাও করতে পারছে না কিভাবে পিতা যা বলেছেন তা সে সম্পাদন করবে, বা শুরু করবে! যতবার সে ভাবছে ততবার তার সমস্ত অন্তর বিদ্রোহ করে উঠছে…. নানা! সে এ কাজ করতে পারেনা! কি করে তার পক্ষে সম্ভব নিজেকে এমন পর্যায়ে নিয়ে আসা! সমস্ত লজ্জা, আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে! বদ্রিনাথ একবারও ভেবে দেখলেন না সেকথা? তার কথা? কোনরকমে সে তার পিতৃকর্তৃক দৈনন্দিন যৌন-লাঞ্ছনা মেনে নিয়ে একটি ছন্দ আনতে সক্ষম হচ্ছিল নিজের জীবনে, তারপরে এই?
নানা! এ হতে পারেনা! সূচনা মুখ তোলে। সে নিশ্চই কোনো এক প্রচন্ড বিশ্লেষিত দুঃস্বপ্ন দেখছে! ঘুম থেকে উঠে পরলেই সব ঠিক হয়ে যাবে! কিন্তু এই কথাটি যখন সে ভাবছে, তখন একই সাথে তার মনের একটি বৃহত অংশ ভালোভাবেই অনুধাবন করতে পারছে যে এ যে কঠিন বাস্তব! যার রুক্ষ স্পর্শ, স্বাদ সে এখন যেন আরও বেশি করে অনুভব করতে পারছে হঠাত! আর সেই স্পর্শ তার শরীরের প্রতিটি কোষে যেন ছ্যাঁকা দিচ্ছে নির্মমভাবে!
নাহ! সূচনা তার কাঁপতে থাকা দশ আঙুল এবার শক্ত মুঠোয় বদ্ধ করে। তাকে শক্ত হতে হবে! ভেঙ্গে পড়লে চলবে না! কিন্তু সে কিভাবে এর মোকাবিলা করবে? যদি সে পিতার আদেশ অমান্য করে তাহলে তো মা সব জেনে যাবে! আর জেনে গেলে…! সূচনা ভাবতে পারেনা! মনে পড়ে যায় তার কিছু ঘটনার স্মৃতি! তার কোমর ও পিঠে এখনো বর্তমান কিছু বাঁকা দাগ।… বিভাবরীর চোখে অন্যরকম পশুবত হিংস্র এক গা শীতল করে দেওয়া দৃষ্টি… সর্মিষ্ঠার ঘরের কোনে দাঁড়িয়ে দু-চোখে হাত চাপা দেওয়া ও একটানা চিত্কার করে যাওয়া এমন কিছু দৃশ্য দেখতে দেখতে যা কোনো শিশুর দেখা উচিত না! শিউরে ওঠে সূচনা ভাবতে ভাবতে… তার মন ছাপিয়ে যেন এক-বর্ষা প্লাবন ফুলে ফেঁপে উথলে উঠতে চায়! কি করবে সে? সে যে সম্পূর্ণ অসহায়!
সর্মিষ্ঠাকে কি বলবে সে? নানা! না! কক্ষনো না! ছোটবোনটিকে সে কিছুতেই বলতে পারবে না একটা কথাও! বড় খুশি যে ও এখন! কাশী যাবে মা আর দিদির সাথে, কত আশা নিয়ে বসে আছে মেয়েটা! ওর দু-চোখে যে হাজারো স্বপ্নের লক্ষ নিযুত তারকার ঝিলিক! নাহ! মরে গেলেও না!
সূচনা ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে! এ হতে দিতে পারেনা সে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয়ভাবে… তাকে কিছু একটা করতে যে হবেই! মধ্যস্থতার যখন উপায় নেই তখন…. হ্যাঁ সে মা-কে নিজেই বলবে সব ঘটনা! প্রচন্ড রেগে উঠবেন মা! তার পিঠের কালসিটে হয়তো আরও বৃদ্ধি পাবে! হয়তো সারা জীবন তাঁর চোখে সে নষ্ট মেয়ে হয়ে যাবে!…. নষ্ট মেয়ে হয়ে যাবে সে! সূচনা সিংকের পাথর যেন খামচে ধরতে চায়… কিন্তু নাঃ! আর না! আর ভাববে না সে! শেষ করতে হবে তাকে! এখনি!
সূচনা তার অপরূপ সুন্দর মুখটি ইশত নামিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে। ভাবে। এদিকে বদ্রিনাথ ওর স্তনদুটি ব্লাউজের উপর দিয়ে শক্ত দুই থাবায় মুঠো পাকিয়ে জোরে জোরে চটকে চলেছেন সমানে। ওর দুটি নরম, পুষ্ট পয়োধরে তাঁর আঙ্গুলসমূহ বারবার বসে যাবার সময় ওর ব্লাউজের গলার বাইরে তাদের আকারে বিকৃত হয়ে দুটি সুডৌল অর্ধচন্দাকৃতি ভাঁজ ফেলে বারবার উথলে ওঠা পরম আহ্লাদে দেখছেন তিনি।
“ঠিক আছে বাপ্পি!” শেষপর্যন্ত সূচনা মুখ তুলে বলে। “আমি তাই বলবো। এখন ছাড়ো, মা এসে পরবে!”
“আর আরেকটা ব্যাপার আছে। ভালো করে শোনো।” আদেশের সুরে বলেন তিনি: “যে কদিন শুধু আমরা দুজন, এই বিশাল অট্টালিকায় একা একা থাকবো, সেই কদিন, সর্বক্ষণ তোমায় একেবারে উলঙ্গ হয়ে থাকতে হবে। সারাদিন, সারারাত, কাজকর্ম, খাওয়াদাওয়া, বাকি যত কিছু যা আছে সব করার সময়! গায়ে যেন একটা কণাও সুতো না থাকে! বুঝেছো?” তিনি এবার ডানহাতে মেয়ের বুকের ফলদুটি মোচড়াতে মোচড়াতে বাঁহাত নামিয়ে স্কার্টের উপর দিয়ে মুঠো পাকান ওর উত্তপ্ত যোনিদেশ। চটকাতে শুরু করেন।
সূচনা পিতার এহেন আদেশে যারপরনাই চমকে ওঠে, সে দেয়ালে ঠাসা অবস্থায় এবার শরীর প্রতিবাদে মুচড়িয়ে উঠে বলে “যাঃ, টা হয় নাকি বাপ্পি! কি বলছো! পাগল হলে নাকি!… বাইরের কত লোকও তো আসবে!..’
-“উম, আমি তোমার কোনো মতামত শুনতে চাইনি তো রূপসী! আর বাইরের লোক এলে তুমি ভিতরে ঢুকে যাবে। ওটা কোনো সমস্যাই নয়! তোমার মা ও বোন যে কদিন বাপের বাড়ি ও কাশীতে থাকবে, অর্থাত মোট ষোলো দিন, সে ক-দিন তুমি পুরো ন্যাংটো হয়ে থাকবে বাপির কাছে! সবসময়! বুঝেছো? কিছু পরা চলবে না। চাইলে সাজতে পারো, বরজোর দু একটা গয়না পরতে পারো! বুঝলে?”
সূচনা বিপন্ন মুখে চুপ করে থাকে। তারপর মুখ তুলে অনুনয় করে বলে “আমায় অন্তত একটু ভাবার সময় দাও! প্লিইজ বাপ্পি!”
-“উমমম… ঠিক আছে সোনামণি!” বদ্রিনাথ এবার দুহাত রাখেন সূচনার দুই কাঁধের উপর “তোমায় পনেরো মিনিট সময় দিলাম। যত পারো ভাবো। কিন্তু এর কোনো অন্যথা হলেই তোমার মা সব জেনে যাবে! সেটা মনে থাকে যেন!”
-“কিন্তু বাপ্পি, আমার কলেজ…”
-“তোমার শরীর খারাপ, মনে নেই?” হেসে বলেন বদ্রিনাথ।
-“তাছাড়া বাড়ির কাজের লোকেরা দেখে ফেলে যদি? পাড়ার সবাইকে, মা কে বলে দেয়?”
-“কাজের লোকেরা নির্দিষ্ট সময়ে আসে রূপসী! তখন তোমাকে শুদ্ধ আমার ঘরের দরজা বন্ধ থাকবে! হাহা.. বুঝলে?” হেসে বলেন বদ্রিনাথ।
সূচনা আবার চুপ করে যায়। বদ্রিনাথ ওর কপালে একটা চুমু খেয়ে বলেন “ভাবো রূপসী। উত্তর কিন্তু দিতে হবে হ্যাঁ কি না। কোনো মাঝ পথে যাবার উপায় নেই!”
“ঠিক আছে বাপ্পি, আমি তোমায় বলে দেবো!” সূচনা হাজার অপদস্থতা হজম করে কোনমতে বলে ওঠে।
~~~~~~~~~~~~~~
পিতা চলে যাবার পর সূচনা যেন ধ্বসে পড়ে। দু-হাতে সিংকের উপর ভর দিয়ে সে মাথা নামায়… কালো সিংকের পাথরের উপর তার ফর্সা, সুন্দর আঙুল গুলো কেঁপে কেঁপে উঠছে। ঠোঁট কামড়ে ধরেছে সে চোখ বুজে।
এ কি অবস্থায় এসে পৌঁছালো সে?! তার যে কোনো ধারণা নেই এই পরিস্থিতিতে কি করতে পারে সে!… পিতার এই আদেশ সে কি করে মেনে নেবে? সে ধারনাও করতে পারছে না কিভাবে পিতা যা বলেছেন তা সে সম্পাদন করবে, বা শুরু করবে! যতবার সে ভাবছে ততবার তার সমস্ত অন্তর বিদ্রোহ করে উঠছে…. নানা! সে এ কাজ করতে পারেনা! কি করে তার পক্ষে সম্ভব নিজেকে এমন পর্যায়ে নিয়ে আসা! সমস্ত লজ্জা, আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে! বদ্রিনাথ একবারও ভেবে দেখলেন না সেকথা? তার কথা? কোনরকমে সে তার পিতৃকর্তৃক দৈনন্দিন যৌন-লাঞ্ছনা মেনে নিয়ে একটি ছন্দ আনতে সক্ষম হচ্ছিল নিজের জীবনে, তারপরে এই?
নানা! এ হতে পারেনা! সূচনা মুখ তোলে। সে নিশ্চই কোনো এক প্রচন্ড বিশ্লেষিত দুঃস্বপ্ন দেখছে! ঘুম থেকে উঠে পরলেই সব ঠিক হয়ে যাবে! কিন্তু এই কথাটি যখন সে ভাবছে, তখন একই সাথে তার মনের একটি বৃহত অংশ ভালোভাবেই অনুধাবন করতে পারছে যে এ যে কঠিন বাস্তব! যার রুক্ষ স্পর্শ, স্বাদ সে এখন যেন আরও বেশি করে অনুভব করতে পারছে হঠাত! আর সেই স্পর্শ তার শরীরের প্রতিটি কোষে যেন ছ্যাঁকা দিচ্ছে নির্মমভাবে!
নাহ! সূচনা তার কাঁপতে থাকা দশ আঙুল এবার শক্ত মুঠোয় বদ্ধ করে। তাকে শক্ত হতে হবে! ভেঙ্গে পড়লে চলবে না! কিন্তু সে কিভাবে এর মোকাবিলা করবে? যদি সে পিতার আদেশ অমান্য করে তাহলে তো মা সব জেনে যাবে! আর জেনে গেলে…! সূচনা ভাবতে পারেনা! মনে পড়ে যায় তার কিছু ঘটনার স্মৃতি! তার কোমর ও পিঠে এখনো বর্তমান কিছু বাঁকা দাগ।… বিভাবরীর চোখে অন্যরকম পশুবত হিংস্র এক গা শীতল করে দেওয়া দৃষ্টি… সর্মিষ্ঠার ঘরের কোনে দাঁড়িয়ে দু-চোখে হাত চাপা দেওয়া ও একটানা চিত্কার করে যাওয়া এমন কিছু দৃশ্য দেখতে দেখতে যা কোনো শিশুর দেখা উচিত না! শিউরে ওঠে সূচনা ভাবতে ভাবতে… তার মন ছাপিয়ে যেন এক-বর্ষা প্লাবন ফুলে ফেঁপে উথলে উঠতে চায়! কি করবে সে? সে যে সম্পূর্ণ অসহায়!
সর্মিষ্ঠাকে কি বলবে সে? নানা! না! কক্ষনো না! ছোটবোনটিকে সে কিছুতেই বলতে পারবে না একটা কথাও! বড় খুশি যে ও এখন! কাশী যাবে মা আর দিদির সাথে, কত আশা নিয়ে বসে আছে মেয়েটা! ওর দু-চোখে যে হাজারো স্বপ্নের লক্ষ নিযুত তারকার ঝিলিক! নাহ! মরে গেলেও না!
সূচনা ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ধরে! এ হতে দিতে পারেনা সে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয়ভাবে… তাকে কিছু একটা করতে যে হবেই! মধ্যস্থতার যখন উপায় নেই তখন…. হ্যাঁ সে মা-কে নিজেই বলবে সব ঘটনা! প্রচন্ড রেগে উঠবেন মা! তার পিঠের কালসিটে হয়তো আরও বৃদ্ধি পাবে! হয়তো সারা জীবন তাঁর চোখে সে নষ্ট মেয়ে হয়ে যাবে!…. নষ্ট মেয়ে হয়ে যাবে সে! সূচনা সিংকের পাথর যেন খামচে ধরতে চায়… কিন্তু নাঃ! আর না! আর ভাববে না সে! শেষ করতে হবে তাকে! এখনি!