What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (5 Viewers)

Status
Not open for further replies.
ক্যামনে কি?...

আমাগো আর্ন মামা - ৭৪৪ থ্রেড, ৭৫৪৮৬ পোস্ট...

রুই মাছের সাথে টেংরা মাছের তুলনা হয়?...

হয়...
ইলিশ মাছ পাঁচটায় কেজি হইলেও যিমুন ইলিশ, আবার এক মাছের ওজন দুই কেজি হইলেও ইলিশ...
আমি আপনে দুইজনেই হাজারের ঘরে, এক হইবো না ক্যান ? !!
 
তখন শুভ সন্ধ্যাই ছিল...
এখন শুভ রাত্রি মামা (বিদায় নয়)...

খেলায় জিতার পর বেশ কিছুটা সময় ঘোরের মাঝে ছিলাম।
সেজন্য সময় বুঝতে পারিনি...
আমারো সন্দেহ ছিলো, তখন রাত হয়েছিলো কিনা !
 
আজকে স্পোটিং উইকেট ছিলো, আরো কিছু রান করতে পারলে ভালো হতো...
জিতেছে, টেনশন বাড়িয়ে...
শেষ পর্যন্ত জয়ই মূল কথা...


আশা করি পরের ম্যাচগুলিতে এই ভুলগুলো আর করবে না...

গতোকালকের ম্যাচটা পুরোপুরি স্পোর্টিং উইকেটে হয়নি।
ওটাও একটা স্পীন সহায়ক পিচই ছিলো। কালো টুপিরা যখন বোলিং করে তারা কিন্তু সেটি বুঝিয়ে দিয়েছিলো বাংলাদেশী বোলারদের। বিশেষ করে এজাজ প্যাটেলের বলগুলো দেখে আমার তাই মনে হয়েছে। পিচে এতো বেশি টার্ণ আর আন ইভেন বাউন্স ছিলো যা দেখে আমি মনে মনে বেশ উৎফুল্ল হয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, আমাদের সাকিব, নাসুম আর মাহদীরা আজ আবারো তাদের ঘূর্নির যাদুতে খুব সহজেই ব্ল্যাক ক্যাপসদের নাস্তানাবুদ করে ছাড়বে। কিন্তু আমাকে হতাশ করে দিয়ে দেশী স্পিনাররা পরিচিত পিচ আর পরিবেশের ফায়দা তুলতে পারিনি। মাহদী ভালো বল করলেও নাসুম বেশ কিছু বল করেছে সর্টার ল্যান্থে। স্পিনাররা যখন সর্টার ল্যান্থে বল করে তখন ব্যাটসম্যানরা সেই বল এডজাস্ট করে খেলতে প্রচুর সময় পান। বিশেষ করে মিডেল এন্ড লেগে যখন কোনো সর্টার বল পিচ করানো হয় তখন একজন ব্যাটসম্যান খুব সহজেই সেই বলে পুল কিংবা গ্ল্যান্স করতে আগ্রহী হয়ে উঠেন। তখন যদি পাওয়ার প্লে চলে তবে ব্যাটসম্যান একটু জোরের সাথেই সেই শটগুলো খেলতে চান। যার ফলশ্রুতিতে কোনো রকমে যদি ইনার সার্কেল পার করিয়ে দিতে পারেন সেটা বাউন্ডারীতে পরিণত হয় খুব সহজেই। নাসুম কালকে এরকম বেশ ক'টা বলই করেছে। ভাগ্য ভাল এর থেকে মাত্র দুটো বাউন্ডারী তারা বের করতে পেরেছে।
এরকম ভুল যদি সামনের ম্যাচেও স্পীনাররা করে, তবে হাত থেকে ম্যাচ বেরিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।
 
ঠিক বলেছেন...

শেষ ওভারটা রিকালেক্ট করি - ৬ বল, ওদের দরকার ২০ রান, বোলিংএ নির্ভরযোগ্য মুস্তাফিজ, ম্যাচ আমাদের হাতের মুঠোয়, ৪ বলে দিল ৭ রান, ২ বলে ওদের দরকার ১৩ রান, জিতেই যাচ্ছি, তখনই নাটক - নোবলে ৫ রান এবং ফ্রি হিট, কি হয়? কি হয়?...

আল্লায়ই মান রক্ষা করেছেন...


শেষ পর্যন্ত জয় জয়ই...

দেখেন অতিরিক্ত এক্সাইটেড হলে কি হয় !
দুই বলে যখন ১৩ রান দরকার তখন বোলারের মাথায় যে ভাবনাটা ছিলো তা হলো, ম্যাচ জিতে গেছি...
পর পর দুটো ছক্কা খেলেও ম্যাচ হারবো না। বড়জোর টাই হতে পারে।
প্রফেশনাল একজন খেলোলোয়াড় তখন কি করবে ? বলটা এতো ইজি করবে যে সেটা যেনো ওভার বাউন্ডারী না হয়। চার খেলেও তাতে খেলার ফলাফল নিজেদের অনুকুলেই থাকবে। কিন্তু এখানেই হলো আসল নার্ভের ব্যাপার...
সেটা মনের সাথে মাথাতেও ঢুকিয়ে নিতে পারেনি মুস্তাফিজ। যার কারনেই এরকমভাবে হাত ফস্কে বলটা বেরিয়ে গেছে বীমার আকারে। বাংলাদেশের এরকম আরো বেশ ক'টা ঘটনা আছে। যেগুলো থেকে আমাদের ছেলেরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেনি !!
 
স্বাভাবিক, আপনাকে হয়তো দীর্ঘদিন পর কাছে পেয়েছে...

মামীকে বুঝিয়ে মানিয়ে নিন...

আপনি কি মানাতে বলছেন ?
আরেকটু পরিষ্কার করে বলেন তো, মামা !!
 
চমৎকার বিশ্লেষণ...

দেশের বাইরে ভালো খেলতে হলে ঘরোয়া টুর্ণামেন্টগুলিতেও বাউন্সি উইকেটে ও সীমিং কন্ডিশনে খেলার অভ্যাস ও অনুশীলন করতে হবে...

সেটা কি কর্তা ব্যাক্তিরা জানে না ভেবেছেন ?
জানে, তবে মানার ব্যাপারে বরাবরই উদাসীন...
একটা বিষয় কি লক্ষ্য করেছেন ?
এক সময় ক্রিকেট সারা বাংলাদেশের উঠতি ছেলেদের প্রিয় খেলা ছিলো। যেখানে সেখানে তো বটেই এমনকি বোর্ডের তত্ত্বাবধানে জেলা পর্যায়ে নিয়মিত লীগ অনুষ্ঠীত হতো। এখন সেই ক্রিকেট ঢাকা আর কিছু বিভাগীয় পর্যায়ের খেলা হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে...
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top