What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (4 Viewers)

Status
Not open for further replies.
অবশেষে জিতে গেছি...
তবে এটাকে কস্টার্জিত জয় ছাড়া আর কিছু বলা যাবে না !

ঠিক বলেছেন...

শেষ ওভারটা রিকালেক্ট করি - ৬ বল, ওদের দরকার ২০ রান, বোলিংএ নির্ভরযোগ্য মুস্তাফিজ, ম্যাচ আমাদের হাতের মুঠোয়, ৪ বলে দিল ৭ রান, ২ বলে ওদের দরকার ১৩ রান, জিতেই যাচ্ছি, তখনই নাটক - নোবলে ৫ রান এবং ফ্রি হিট, কি হয়? কি হয়?...

আল্লায়ই মান রক্ষা করেছেন...

শেষ পর্যন্ত জয় জয়ই...
 
আড্ডাপ্রিয় সবাই আড্ডায় অংশগ্রহণ করলে ব্যাপার না।
তবে আড্ডাবাজ মামাদের এই উদাসীনতা আমাকে বেশ ভাবিয়ে তুলছে...

ঠিক, সবাই নিয়মিত আড্ডায় অংশগ্রহণ করলে এটা কোন ব্যাপার না...

আড্ডাবাজ মামারা নিয়মিত হবেন আশাকরি...
 
মামা এই এক মাসেরও বেশী সময় ছেলে আমাকে ছাড়া এক মুহুর্তও নড়েনা। সে আমার হাতে খাবে, আমার সাথে গোসল করবে, আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবে, তাঁর পড়ার সময়ও আমার পাশে বসে থাকতে হবে। এমনকি সে যখন ল্যাপটপে গেইম খেলবে তখন আমার তাঁর পাশে বসে দেখতে হবে। আপনাদের মামি রাগ করে বলে, তোর বাপরে নিয়ে তুই থাক আর আমি বাড়ি ছেড়ে চলে যাই :ROFLMAO:

স্বাভাবিক, আপনাকে হয়তো দীর্ঘদিন পর কাছে পেয়েছে...

মামীকে বুঝিয়ে মানিয়ে নিন...
 
আলহামদুলিল্লাহ্‌ আগের থেকে অনেকটা ভালো। তবে হাত-পা কাপা-কাপি এখনো কমেনাই। হাত কাঁপার কারণে নিজের দস্তখত মিলাতে পারছিনা, যার কারণে নিজেকে ব্যাংকে গিয়ে স্ব-শরীরে হাজির হয়ে চেহারা দেখিয়ে তারপর টাকা তুলতে হলো।

ঠিক হয়ে যাবে মামা...
 
মুশফিক আনলাকি ছিলো। ভালো খেলার চেস্টা করেছে সব ব্যাটসম্যানই। তবে মনে হয়েছে তারা সবাই ওভার কনফিডেন্ট... যার কারনে কিছু কিছু সময় মেরিট অব দ্যা বল খেলার চেস্টা করেনি। রং টাইমে উইকেট পড়ে যাওয়াও একটা বড় দুর্ভাগ্যের ব্যাপার ছিলো। হার্ড হিটারদের কাছ থেকে আরেকটু এগ্রেসিভ ব্যাটিং আশা করেছিলাম। যেটুকু বুঝেছি, ব্ল্যাক ক্যাপসরা পিচটাকে পড়তে চেস্টা করেছে আর কন্ডিশনটার সাথে নিজেদেরকে দ্রুত মানিয়ে নিচ্ছে। যেটা টিম বাংলাদেশের জন্য চিন্তার ব্যাপার হতে পারে। অস্ট্রেলিয়ার সাথে বাংলাদেশের কি ফলাফল হয়েছিলো সেটা কিইউ প্লেয়ার আর তাদের বোর্ড ভালোভাবেই জানে। সুতরাং তারা যদি এই সিরিজের ফলাফল তাদের করে নিতে না পারে তবে এজন্য তাদেরকে খুব বেশী দোষারোপ করা হবে না। ঠিক এই কারনেই তরুণ কিছু খেলোয়াড় তারা বাংলাদেশে পাঠিয়েছে যাতে করে ভবিষ্যতে এই সব খেলোয়াড়রা এই সাব কন্টিনেন্টে খেলার উপযুক্ত হতে পারে। বিশ্বকাপে যারা খেলবে এমন একজন ক্রিকেটারও এই দলে না থাকার অন্যতম কারন হচ্ছে, তারা ভবিষ্যৎ প্ল্যান বাস্তবায়নের জন্য এই ট্যুরটা করছে। এখানে যারা ভালো করবে তারা ভবিষ্যতে এশিয়ান কন্ডিশনে খেলার জন্য ডাক পাবে। নিউজিল্যান্ড দলের তরুণ খেলোয়াড়দের হারানোর কিছু নেই। তাই তারা চেস্টা করবে অলআউট খেলে তারা তাদের সামর্থের সেরাটা যেনো দিতে পারে। যদি সেটা তারা করে বা করতে পারে, তবে তা হবে বাংলাদেশের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জের। এই ব্যাপারে থিঙ্ক ট্যাঙ্ক যদি এখুনি কিছু না ভাবে তবে বাংলাদেশের জন্য সামনের ম্যাচগুলোতে ভালো করা খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে ব্যাটিং দৈন্যতা কাটানোর জন্য এখন থেকেই নতুন করে ভাবতে হবে এই সিরিজে ভালো কিছু করতে হলে।
এছাড়া এখন আমরা যেভাবে পিচের সহায়তা নিয়ে ফলাফলকে নিজের করে নিচ্ছি, সেটাতে যদি অভ্যস্ত হয়ে পড়ি, মানে আসল খেলা খেলে নয় বরং পিচের খেলা খেলে যদি আমরা শুধু জিত করায়ত্ব করার পিছনে পড়ে থাকি, তবে ক্ষতিগ্রস্থ শুধু টি-২০ নয় বরং পুরো ক্রিকেট ক্ষতিগ্রস্থ হবে। সেখান থেকে বেরিয়ে আসা এতো সহজ হবে না। বাউন্সি উইকেটে এমনিতেই আমাদের অবস্থা বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় সব থেকে খারাপ। সেই খারাপ অবস্থাটা আরো খারাপের দিকে ধাবিত হতে হতে এক সময় আমাদের অবস্থা এমন হবে যে হারতে হারতে সে হারের বৃত্ত থেকে বেরোনোর কোনো পথ খুঁজে পাওয়া যাবে না। প্লেয়ারদের মানসিক অবস্থা যদি নিরাশার অতল গহ্বরে তলিয়ে যায় তবে তার চাইতে দুর্ভাগ্যের আর কিছুই হবে না টিম বাংলাদেশের জন্য...

চমৎকার বিশ্লেষণ...

দেশের বাইরে ভালো খেলতে হলে ঘরোয়া টুর্ণামেন্টগুলিতেও বাউন্সি উইকেটে ও সীমিং কন্ডিশনে খেলার অভ্যাস ও অনুশীলন করতে হবে...
 
আমার কেনো জানি মনে হয়েছে আজকের ম্যাচে বাংলাদেনশের বোলাররা তাদের বোলিং নিয়ে কিছুটা পরিক্ষা নীরিক্ষা চালিয়েছে। এই ধরনের পীচে সাধারণত স্লোয়ারে বেশ কাজ হয়। সেই সাথে কোনোভাবেই যেনো কোনো বল সর্ট পিচ না হয়ে যায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। কিন্তু আজকে কিছু কিছু বল বোলারদের প্রতি যে নির্দেশ ছিলো তার বাইরে গিয়েও করতে দেখেছি। ইদানিং মুস্তাফিজকে দেখি প্রায়ই অফ স্ট্যাম্পের বেশ কিছুটা বাইরে বলকে পিচ করে ভিতরে টেনে আনার একটা প্রবণতা তার মাঝে বেশ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। হয়তো এতে মাঝে মধ্যে ব্যাটসম্যান ভ্যাঁবাচ্যাকা খেয়ে ভুল শট খেলে আউট হয়ে যান, তবে মূল বিষয় হচ্ছে যদি ব্যাটসম্যান তার মাথা ঠান্ডা রাখেন সেক্ষেত্রে এই ধরনের বলে কিন্তু বাউন্ডারী হাঁকানো সহজ। বলের সেই বাঁকটাকে কাজে লাগিয়ে লেগ সাইডে পুল করে দিলেই সেটা ওভার বাউন্ডারী কিংবা বাউন্ডারী হয়ে যাবে। বিশেষ করে সেই ব্যাটসম্যানটা যদি ন্যাটা ব্যাটসম্যান হন। আমার ধারনা এটা একটা পরীক্ষামূলক বোলিং ডেলিভারি। আজকেও এই ধরনের কয়েকটা বল করতে দেখেছি মুস্তাফিজকে। যার কারনে আজ কিন্তু সে যতোটা সমীহ আদায় করার কথা ততোটা আদায় করে নিতে পারেনি। মুস্তাফিজের এখন যে অবস্থা তাতে এখন তাকে অনেকেই অনুসরণ করে। বিশেষ করে বাঁহাতি পেসাররা। শরিফুল তো ব্যাপারটা ইতিমধ্যে ঘোষনা দিয়েই জানিয়েছে যে সে মুস্তাফিজকে অনুসরণ করার চেস্টা করে। যদি এই পরীক্ষামূলক বল গুলোও অনুসরণের আওতায় পড়ে তবে তো সেটা ভালো কোনো ফলাফল বয়ে আনবে না।

যথার্থই বলেছেন...

আজকের খেলাটাকে মাথায় রাখলে পরের ম্যাচগুলিতে অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যাবেনা আশাকরি...
 
মামীর ব্যাপারটা বুঝি...
কিন্তু এতে যে আপনার বড় একটা উপকার হচ্ছে সেটা কি ভেবে দেখেছেন !!
আপনি দ্রুত সূস্থ্য হয়ে যাচ্ছেন !!

হা. হা. হা. নিমন্ত্রন করে ডায়েটিং করতে বলার মত পরামর্শ...
 
কলম দিয়ে দস্তখত যাতে দেয়া না লাগে সেই ব্যবস্থা করেন।
সব জায়গায় ডিজিটাল দস্তখতের ব্যবস্থা করেন....

ডিজিটাল সাজেশন...
 
বাসায় এক প্রকার গৃহবন্দী থাকাবস্থায় যতটুকু রোমান্টিক থাকা যায় আরকি

জোরদার রোমান্টিকতা চালিয়ে যান, জয় রোমান্টিকতার জয়...
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top