What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (10 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আমারও একদা এই সমস্যা ছিলো। তয় বিয়ার পর ঐ হালায় কোন ফাঁকে কোন দিক দিয়া কোই যে পালাইলো বুঝতেই পারলামনা

আপনার না বুঝনেরই কথা...
যা বুঝছে সেইটা মামীই বুঝছে !!
 
আমি কিছু জানি না।
জবাব দিবে অপু মামা !
অপু মামা অলরেডি স্কিপ করে গেছেন।
মানে আপনার উপর ছেড়ে দিয়ে গেছেন।
এখন দু'জন স্বীকার করে নিলেই ল্যাটা চুকে যায়।
 
আসসালামু আলাইকুম
আলহামদুলিল্লাহ আছি মোটামুটি। শ্বাসকষ্ট বেশ ভোগাচ্ছে। তবে আশার বাণী হচ্ছে, ফুসফুসে কোন ইনফেকশন নেই। পুরনো এজমা টাই নতুন করে ভালোবাসার দাবি নিয়ে ফিরে এসেছে। আমিও তাকে পাকাপোক্ত বিদায় দেওয়ার চেষ্টায় আছি। ডাক্তারও আশা দিয়েছেন পাকাপোক্ত বিদায়ের সম্ভাবনার ব্যাপারে। এছাড়া বাসার সবাই আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছে। ছোটম মামার আম্মার কি অবস্থা জানাবেন।

শুভ রাত্রি

আপনি না একটা হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের কথা বলেছিলেন, যার কাছ থেকে ওষুধ খাবার পর থেকে আপনার এই এজমা সমস্যা দূর হয়ে গিয়েছিলো ? ঐ ডাক্তারের সাথে দেখেন না কোনোভাবে আবার যোগাযোগ করা যায় কিনা...
 
দেখুন মেলায় মিস্টি আনে হাতে গোনা দু'একজন, আর আপনি তো জানেনই যে বর্তমানে মিষ্টির প্যাকেটের ওজন এক চতুর্থাংশ। তারমানে দু'কেজি মিষ্টি আনলে আধা কেজি বাদ যাবে। প্যাকেট যদি আধা কিলো খায়, আমি দু'শো গ্রাম খেলেই দোষ!
বপু দেখলেই বোঝা যায়, জায়গা কোথায় বেশি। আর খাবার গুলি কোথায় যায়!

আপনার অঙ্গুলী নির্দেশ বুঝতে কারো কোনো সমস্যা হবে না।
আমি কিন্তু অস্বীকার করি নাই। শেষ পর্যন্ত আমারই খেয়ে সাবাড় করতে হয়।
এখন যে কথাটি না বলে পারছি না, সেটি হলো আসলে আপনার টেস্ট করার পর যেটুকু অবশিস্ত থাকে তাতে আমার ঠিক পোষায় না...
আপনার কথার জের ধরেই বলছি, বপু দেখেও কি তার চাহিদা বুঝেন না ?
 
ভাবছিলাম একবার বগুড়া যাব দধি খাওয়ার জন্য! আপনি এ গুড়েও বালি ঢেলে দিলেন!

ক্যমনে কি ?
আমি তো আপনেরে আগাইয়া দিছি...
অপু মামার জানা থাকলো, আপনার টেস্টের ধরন কি।
এখন নিশ্চিন্ত মনে বগুড়া যান, ওখানে অপু মামা আপনাকে শুরুতে টেস্ট করাবেন, পরে আপনাকে আপ্যায়ন করবেন !
 
বাংলাদেশি মানুষদের জন্য তো পুরুষ মানুষের নিজের বাড়ী মানেই বাপের বাড়ী।
আমি তো এইটা জেনেই এতো বড় হলাম। তাইলে কি সংজ্ঞা পরিবর্তন হইয়া গেছে?

না, সংজ্ঞা ঠিকই আছে।
নিজের টাকায় নিজে বানানো বাড়ি মানে নিজের বাড়ি, বাপের টাকায় বাপের বানানো বাড়ি কিংবা বাপ তার বাপের কাছ থেকে পাওয়া বাড়ি মানে বাপের বাড়ি...
 
কইতে পারিনা, তয় হালাই যে ভাগছে এইটা সত্য

কইলেন বিয়ার পরে ঐ হালায় ভাগছে...
তার মানে কি বিয়ার পরেও মামীরে ছাড়া অন্য কাউকে কেরামতি করতে সুযোগ দিছিলেন ? !!
না হইলে কইতে পারবেন না ক্যান !!
 
বুঝছি।
আপনে থাইক্যাও নাই...
গতোকাল সকালে ঘুম থেকে উঠার পরই গিন্নী একটা খারাপ খবর শোনালো। আমাদের গ্রামের বাড়ির পাশের বাড়ির এক ছোটভাই প্লাস বন্ধু মারা গেছে। খবরটা শুনে খুবই মর্মাহত হয়েছিলাম। ব্যসে আমার থেকে ছোট হলেও তার সাথে আমার খুব ভালো বন্ধুত্ব ছিলো ঈদ বা যেকোন উপলক্ষ্যে বাড়ি গেলেই তার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা দিতাম। ছোট বলে আমাকে খুব সম্মান করতো। সময়ে অসময়ে এটা ওটা করে আমার খুব উপকার করতো। বন্ধুটি বেশ সামাজিক ছিলো বলে সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতি নিয়ে প্রায়ই বন্ধু মহলে আলোচনা করতো আর নিজ উদ্যোগে সমাজ উন্নয়নের জন্য অনেক কিছুই করার চেস্টা করতো। একদিন আগে মাত্র করোনা টিকার প্রথম ডোজটা দিয়ে এসেছে। টিকা দেয়ার পর থেকেই একটু অস্বস্তি বোধ করতেছিলো। মাথা ঝিম ঝিম আর হাত পায়ের ব্যাথা অনুভব করতে থাকলেও এটাকে তেমন একটা আমল দেয়নি। এমনিতে সে নিরোগ দেহের অধিকারী ছিলো। সারা বছরে মাঝে মধ্যে জ্বর ঠান্ডা ছাড়া তেমন কোনো অসুখে কখনো পড়তে দেখিনি। আগের রাতে না খেয়ে ঘুমানোর কারনে ভোরে ফজরের নামাযে পর ক্ষুধা লাগায় ঘরে থাকা দু স্লাইস পাউরুটি আর একটা কলা খেয়েছিলো। এর কিছুক্ষণ পর থেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করছিলো। কিছুক্ষণ পর সেটা বুক ব্যথায় রূপ নিলো। ব্যাথাটা উত্তর উত্তর বাড়তে থাকায় বাড়িতে থাকা ছোট বোনের হাজব্যান্ডকে সাথে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিলো। বাড়ি থেকে হেটেই বেড়িয়েছিলো গাড়িতে উঠার জন্য। হাসপাতালে পৌঁছে নিজে নিজেই হেটে হাসপাতালের ইসিজি রুমে যায়। ইসিজিতে হার্টের কিছু ত্রুটি ধরা পড়ে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঢাকার হৃদরোগ হাসপাতালে নিয়ে যাবার পরামর্শ দেয়। তখনো সে ইসিজি বেডে শোয়া ছিলো। মিনিট খানেক পরে সমস্ত শরীর মোচড় দিয়ে সে ওখানেই বমি করে দেয়। এরপরেই সব নিস্তব্ধ। ডাক্তার সাথে সাথে আবারো ইসিজি করেন। কিন্তু ইসিজিতে সরল রেখা দেখা যায়।...
খবর শোনার পর পরই গ্রামের বাড়িতে ছুটে যাই। যোহর নামাযের পর জানাযা শেষে সামাজিক গোরস্তানে দাফন করে দিয়ে সন্ধ্যার পর আবার ফিরে এসেছিলাম। দাফন শেষে যখন ওদের বাড়িতে তার স্ত্রী-কন্যাদের সান্তনা দিতে গিয়েছিলাম, অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাদেরকে সান্তনা দেবার মতো কিছুই খুঁজে পাচ্ছিলাম না। সত্যি বলতে তখন আমি এমন কাউকে খুঁজছিলাম যে আমাকে সান্তনা দিবে। নিজেকে কিছুতেই স্বাভাবিক করতে পারছিলাম না। এই করুণ দৃশ্য দেখে নিজেই শোকে মূহ্যমান হয়ে পড়েছিলাম...
মামা, এখানে রিপ্লাই দেয়ার মত কোন ভাষা আমার জানা নেই।
বিয়োগের কোন সান্তনা হয় না! অবশিষ্টাংশ গুলি বন্ডিং হারিয়ে আপনার শান্তনা তাদের কোন কাজে আসবে না।
 
আবারও উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপিয়ে আরন মামা আঙ্গুল চাটা শুরু করেছে

আমি আবার পিন্ডি চাপাইলাম কখন >
আপনে বললেন গুরু-শিষ্যের কাছাকাছির কথা, সে হিসাবেই তো আমি রিপ্লাই দিছিলাম !!
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top