আশাবাদ ব্যক্ত করার জন্য ধন্যবাদ।ঘাবড়াবেন না মামা। চায়নায় তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এই ভাইরাস বেশি তাপমাত্রায় বেঁচে থাকতে পারে না। আমি কয়েকদিন যাবৎ এটা নিয়ে অনেক পড়েছি এবং জানলাম যে, বেশি তাপমাত্রায় এই ভাইরাস নিষ্ক্রিয়। এখন বলতে পারেন, তাহলে সৌদি আর ইরানে কি করে হলো? উত্তর হচ্ছে, সেখানে এখনও ঠান্ডা আবহাওয়া রয়েছে। যেসব দেশে ভাইরাসটি ছড়িয়েছে, সেখানে চায়না থেকে ফেরত লোকেদের মাধ্যমে তা ছড়িয়েছে। তবে বেশি তাপমাত্রায় সেটা ছড়াতে পারছেনা। চায়না এখন স্থিতিশীল, সুতরাং আবারো সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।
এটা মূলত চায়নার অর্থনীতিকে ধ্বংস করার জন্য আমেরিকার মিডিয়ার কারসাজি।
আমি নিজেও আতঙ্কে আছি। এসময় এরকম একটা লেখা পড়লেও মনে কিছুটা ভরসা পাই। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আপনার এই আশাবাদে পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছি না। আসলে বর্তমান পরিস্থিতি একটু ভিন্নই বলা যায়। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে করোনার অনুপ্রবেশের দিকে যদি একটু দৃস্টি দেই তবে আশাহত না হয়ে উপায় নেই...
তবে আপনার যুক্তি বা তথ্যের সমর্থনে একটা সুত্রই এখন পর্যন্ত বেঁচে আছে, আফ্রিকাতে রোগটি এখনো মহামারীতে রূপ নেয়নি...