সেসময় এসব বিষয়ে বাংলাতে লেখার পরিমান বলতে গেলে ছিলই না, এমনকি এখনো যেসব আছে তার বেশিরভাগেই উলটা পালটা অবৈজ্ঞানিক কথাবার্তা লেখা থাকে। তাই রেগেমেগে তখন ওই প্রবন্ধগুলো লিখেছিলাম। ইচ্ছা ছিলো পরে পূর্নদৈর্ঘ্য একটা গাইড লিখবো। কিন্তু উৎসাহ আর সময়ের অভাবে পড়ে আর লেখা হলো না।
এই ধরনের প্রবন্ধগুলো পড়তে অনেকেরই তেমন একটা আগ্রহ থাকে না।
তবে গল্পের মাঝে বিষয়গুলো ঢুকিয়ে দিয়ে কোনো লেখা লিখলে সেটাতে অনেকেরই আগ্রহের তৈরী হয় ! [color]
মামা, উৎসাহ দিতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত, সময় টা বেক্তিগত আপনার, কিন্তু আমার মতে লিখে ফেলেন মামা।
একবার শুরু করা দেরি মাত্র, তারপর কাজ হবেই। আপনার সেই ক্ষমতা আছে বলেই আমার বিস্বাস আর সুধু
একটু সময় মেনেজ করা। শুরু করুন মামা, All the Best.
এই ধরনের প্রবন্ধগুলো পড়তে অনেকেরই তেমন একটা আগ্রহ থাকে না। তবে গল্পের মাঝে বিষয়গুলো ঢুকিয়ে দিয়ে কোনো লেখা লিখলে সেটাতে অনেকেরই আগ্রহের তৈরী হয় ! [color]
গল্পে গল্পে গাইড লেখার ইচ্ছেও ছিল, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে গল্প অবাস্তব, তাই শুধু লিখে ফেললেই হয়, কিন্তু এধরনের বাস্তবমুখী প্রবন্ধ লিখতে গেলে আবার বিভিন্ন সোর্স থেকে রিসার্চ করে তারপর লিখতে হয়, যেটা বেশ সময় সাপেক্ষ। তবে যাই হোক লেখার পরিকল্পনা পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেইনি, হুট করেই হয়ত শুরু করে ফেলব, দেখা যাক।