What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২০ (4 Viewers)

Status
Not open for further replies.
কোরবানি এর বিষয়টা একটু ব্যাখ্যার অবকাশ আছে।
যিনি হজ্ব পালন করছেন তাঁর জন্য কুরবানি দেওয়া ওয়াজিব (ফরজের মত হলেও ফরজ নয়) হজের একটা আনুষ্ঠানিকতা হিসাবে।

আর ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে যাকাত ও হজ্জ যথাক্রমে ৪র্থ ও ৫ম ফরজ। যে দুটি পালন করা সামরথের বিবেচনায় বিচার্য বলে র উল্লেখ আছে বিভিন্ন লেখা বা বয়ানে।

ক্রম অনুসারে যাকাত হজ্জের আগে হলেও যাকাতের ফরজ আদায়ে সবচেয়ে বেশী শিথিলতা পরিলক্ষিত হয়। অনেক সচেতন ভাবে অসচেতন হই হিসাবে। সেটা নিয়ে আমরা বিব্রত নই সমাজে।

ধর্মের অবশ্য পালনীয় প্রথম তিনটি স্তম্ভের ফরজ আদায়ে আমাদের সবচেয়ে বেশী সচেতন হওয়া উচিত হলেও কারজ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আমরা সেগুলোর চেয়ে আমরা হজের আনুষ্ঠানিকতার একটা ওয়াজিব পর্ব কুরবানি সম্পাদনে আমরা শুধুই সবচেয়ে বেশী সচেতন নই বরং উদবিঘ্ন।

এই কথাটাই ঘুরিয়ে এভাবে বলা যায় - বছরে কোরবানি না দিতে পারলে আমরা যতটা না হতাস/অনুতপ্ত/লজ্জিত বোধ করি তার একটা কোনা পরিমান হতাশা/অনুতপ্ত/লজ্জিত বোধ আমাদেরকে মানসিক ভাবে পীড়িত করে না যখন আমরা আমাদের জন্য অবশ্য পালনীয় ধর্মের তিনটা স্তম্ভ পালনে ব্যারথ হই।

ভাবার বিষয় আছে। অন্ততঃ এই করোনা পরিস্থিতিতে দুটো বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ভাবার দরকার আছে।
১। করোনা বিস্তারের সম্ভাবনা।
২। ওই পরিমান টাকা এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় কতটা সহায়ক হতে পারে।
চমৎকার বলেছেন, মামা।
ক্বোরবানীটা যেনো নিজের সামাজিক অবস্থান তুলে ধরার অন্যতম একটা মাধ্যম হয়ে গেছে। সমাজের প্রায় সব জায়গায়ই ক্বোরবানী দিতে না পারাটাকে লজ্জাজনক বলে অনেকেই মনে করেন। অথচ, এর সাথে সামর্থ্যের ব্যাপারটা জড়িত। যার সামর্থ্য নেই, সে ক্বুরবানী দিবেনা, এটাই ধর্মীয় নিয়ম। আর যে ক্বোরবানী দিচ্ছে তার ক্বোরবানীতে যে দিতে পারছে না তার হক্ব নিহিত আছে...
আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের এলাকায় এই নিয়মটা খুব সচেতনভাবেই আমরা অনুসরণ করে থাকি। বিশেষ করে বিগত ১৫-২০ বছর যাবত আমাদের এলাকায় কোন শরীকি ক্বোরবানী দেয়া হয় না। এককভাবে যারা ক্বোরবানী দেয়ার ক্ষমতা রাখে, শুধু তারাই পশু ক্বোরবানী দেয়। বাকিরা সবাই সেই ক্বোরবানীতে অংশগ্রহণ করে থাকে।
 
@apuvai মামা আপনাকেই শুধু পাঠায়?
পাঠাবে তো দীপু মামাকেই।
একমাত্র দীপু মামাই যে একবার বগুড়া গিয়ে অপু মামার সাথে দেখা করে এসেছিলেন !!
 
মাথা খাটাতে মাথা আওলায় যায়।
তাই হিসাবে যাইনি।
" এবং বিবিধ ব্যবসা" বলে একটা ব্যবসা আছে।
আপাততঃ ওটা যোগ করে দিতে পারেন।
অনেকের কাছে নাকি এটাই সব থেকে বড় ব্যবসা।
আমার একজন স্টাফও এই ব্যবসা দিয়ে মেলা টাকা কামাই করছিলো !!
 
জি মামা, সেইদিন আমার দিনটা খারাপ ছিল, এই যা, তবে কি আর করা, দেখি,
লক ডাউন শেষ হলে নতুন আরেকটা নিতে হবে।
টাচপ্যাড পাল্টে নিলে তো এখন আবার সেট নতুনই হয়ে গেলো !
নাকি ভিতরে আরো কোনো সমস্যা হয়েছে ?
 
মামা লুঙ্গির গিট ঠিকমত থাকেনা, আলগা হয়ে পরে যায়। তাই লুঙ্গি পরতে মন চায়না।
তাইলে আপনেরে একটা বুদ্ধি দেই,
লুঙ্গীটা কোমড়ে না বেঁধে কাঁধে বেঁধে নিবেন।
দেখবেন, খুলে পড়ে যাবার চান্স খুব একটা থাকবে না !!
 
হুম, জানের ঝক্কি মালের ওপর দিয়ে গেছে, অবশ্যই ভাগ্যবান মামা, আমার আবার দুইটা মোবাইল,
তখন আবার কি মনেহল দিতিও ফোন ঘরেই রেখে গেলাম, তাই দিতিও টা বেচে গেল, হুম, ওপরের
টাচ ও ডিস্প্লে ভাংলেও, ভেতরের ডাটা ঠিক আছে, অর্থাৎ মোবাইল বর্তমানে চালুই আছে, তবে
সত্যি বলতে আমারও এইটা আসা ছিল না মোবাইল আবার ফেরত পাব, তবে ঘটনা বারির কাছে
হওয়ায় পারার ছেলেদের হাতে পরায় ফেরত পেয়েছি আরকি।


মন খারাপ করে কি হবে, কোন সমস্যা নাই, এরকম ছোট খাট ঘটনা ঘটতেই পারে, দৈনিক জীবনের অঙ্গ।
আমি সাধারণত এই ধরনের ঘটনায় ভেবে নেই, যা ঘটে গ্যাছে তার চাইতে বড় কিছুও ঘটতে পারতো। হয়তো সে বড় ঘটনাটা ছোট হয়ে আমার কাছে এসেছে...
 
জি মামা, অবশ্যই, ধরেনএইটাও একটা কাজ আর কি, তবে সব সমায় পরিস্থিতি এক থাকে না,
তাই সময়ে এক কাজের ওপর অন্য কাজের প্রভুত্ত কায়েম হয় খনিকের জন্য।
শতভাগ একমত, মামা।
আমরা এখানে প্রচুর সময় দেই। তার মানে এই নয় যে আমাদের সব কাজ ফেলে শুধু এখানেই পড়ে থাকি কিংবা থাকতে হবে...
আমরা এটা বিশ্বাস করি, একজন মানুষ সূস্থ্যভাবে বাঁচার জন্য বিনোদন অপরিহার্য্য। আর আমাদের সবার জন্য নির্জন মেলা সব থেকে ভালো বিনোদনের মাধ্যম !!
 
আসলে কি বলুন তো মামা, অন্নের খারাপ দেখা, খারাপ বের করা খুব সোজা কাজ।
কিন্তু অন্নের সমালোচনা করার আগে সেই বিসয়ে সঠিক তথ্য ও সবদিক যেনে তারপর
কিছু বলা বুদ্ধিমানের কাজ, নতুবা নিজের অপমানিত হবার সম্ভাবনা সবচে বেশি।
আর আবেগের দারা চালিত হয়ে এটা হবার সম্ভাবনা আরও অনেক বেশি।
আর আবেগের প্রভাবে এসে অন্নের প্রতি বলা কোন কথা সবার আগে আবেগেই আঘাথ
করে।
আপনাদের সাথে আত্মার টান পাই বলেই ঘুরে ফিরে আসি আপনাদের মাঝখানে। আসলে

বন্ধু আমারা একে ওপরের বহুকাল থেকেই। ধন্যবাদ মামা এই বন্ধুত্তের জন্য।
কথা ঠিক !
আবেগ আমাদের মাঝে আছে সেটা থাকবেও !
তবে সেই আবেগের বশবর্তী হয়ে যেনো বিবেক বহির্ভুত কোনো কিছু না করি সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
বিবেকবানের আবেগ আর বিবেক বর্জিত আবেগ তো কখনো এক হতে পারে না।
বরং বিবেকহীন আবেগ তো শুধু পাগলেরই থাকে...
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top