আপনি তো ইউরোপ আমেরিকা বলে দুটো গোটা মহাদেশকেই টেনে আনছেন। অথচ, ইতালী ও তার আশেপাশের কয়েকটা দেশ ব্যাতীত গোটা ইউরোপের অবস্থাই কিন্তু আমাদের দেশের চাইতে অনেক ভালো অবস্থায় আছে। এমনকি কিছু কিছু দেশে বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা (একটিভ প্যাশেন্ট )হাজারেরও বেশ কম। আর আমেরিকার কথাই যদি ধরেন, তবে যুক্তরাস্ট্র আর ব্রাজিল সহ অল্প ক'টা দেশেই আক্রান্তের হার অনেক বেশী। বাকি দেশগুলোতে কিন্তু ততো বেশী আক্রান্ত বা এক্টিভ রোগী নেই যেরকম আমাদের দেশে আছে।
আম দিয়ে গুড়া মাছ
সরিষার তেল আর শুকনা মরিচে আলু ভর্তা, ধোয়া উঠা গরম ভাতে তরল ঘি ছড়ানো
সাথে ঘন ডাল
এই দিয়েই খেয়ে তৃপ্তি
আর কি কি জানি ছিল, অত খেয়ালে আসে নাই
স্পস্ট করেই তো লিখেছলাম। এই করোনা কালীন সময়ে সকালে কিংবা বিকেলে হাটতে বেরোনো যে কতোটা ঝুঁকিপূর্ণ একটা ব্যায়াম, সেটা কি আপনি বুঝতে পারছেন না ? এদিকে আবার একাধারে ঘরে বসে থাকলেও নাকি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে হতে পারে... আর এজন্যই কথাটার মাঝে "এখন " শব্দটা জুড়ে দিয়েছিলাম। এখন মানে এই করোনা কালীন সময়ে এটাই সবার প্রধান ব্যায়াম হওয়া উচিৎ ! হে হে হে...
সত্যি সত্যিই রাতে কাচ্চি খেয়েছি। কাচ্চি আমার খুব প্রিয় হলেও এই গরমে খেতে চাইনি। এদিকে না খেলে উপোষ দিতে হবে বলে শেষ পর্যন্ত না খেয়েও পারা যায়নি। খেতে বসে একটানে প্লেট তিনেক সাবড়ে দিয়েছি। সপ্তাহ খানেক আগে শালা বাবু দ্বিতীয় কন্যার বাবা হয়েছেন। আজ আক্বীকা উপলক্ষ্যে গিন্নী ও ছেলের দাওয়াত ছিলো। করোনার কারনে আমাকে দাওয়াত দেয়ার সাহস করতে পারেনি। বউ-বাচ্চাকে স্পস্ট জানিয়ে দিয়েছি, যদি আক্বীকা উপলক্ষ্যে দশজন লোকও বাড়িতে খেতে আসে, তবে যেনো তারা না যায়। শেষ পর্যন্ত তারা আমার কথা রেখেছে। যায়নি। শালা বাবু কান্না করতে বাকি ছিলো। কিন্তু তারা মায়ে ছেলে ছিলো আমার কথার উপর অনড়। অবশেষে একমাত্র বোনকে ছাড়াই শালাবাবুর কন্যার অনুষ্ঠান করতে হয়েছে। সন্ধ্যার পর দুজনকে সাথে করে অনুষ্ঠানের সেই খাবার নিয়ে এসেছিলো শালাবাবু... যেটা দিয়ে আমাদের রাতের আহারটা সারতে হয়েছে... আপনার পাঠানো কাচ্চি মনে হয় এভাবেই আমার ঘরে চলে এসেছে আজ !!
দুনিয়াতে কোনো আবিস্কারই নাকি চুড়ান্ত নয়। যদি তারা ইতিমধ্যে না জেনে থাকে, তবে আশা করি শীঘ্রই জেনে যাবে। আবিস্কার কখনো নিভৃতে পড়ে থাকে না। সেটা প্রকাশ হয়ই হয় !! এটাও হবে...