এর সাথে যোগ করেন, যারা গাদাগাদি করে টেস্টের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে করোনা নেগেটিভ রেজাল্ট নিয়ে এসে দিব্যি লোকালয়ে ঘুরছে, তারা কতোজনকে করোনা বিলি করে যাচ্ছে ? হিসাবটা খুব সোজা। যখন সে লাইনে দাঁড়িয়েছিলো, তখন তার করোনা ছিলো না। যার কারনে রিপোর্টে নেগেটিভ আসছে। কিন্তু গাদাগাদি করে লাইনে দাঁড়ানোর ফলে ঐদিনই সে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলো, যা কিনা সাথে সাথেই (ঐদিনই ) টেস্ট করার কারনে পাওয়া যায়নি। কিন্তু পরদিন থেকে তার বুক ফুলিয়ে চলার কারনে আরো যে হাজার হাজার লোকের বুক শীর্ণ হয়ে গেছে সেটা সে নিজেও জানে না। আর এভাবেই শুধুমাত্র অব্যবস্থাপনার কারনে আমাদের দেশে দিনে দিনে এর প্রভাব প্রতিপত্তি বেড়েই চলেছে। আর এর ধারা অব্যাহত থাকবে ততোদিন, যতো দিন না এই অব্যবস্থাপনা দূর হয় ! খুব সিম্পল কথা। এই মুহুর্তে দেশে যতোগুলো করোনা টেস্ট বুথের দরকার, আছে তার পঞ্চাশ ভাগের একভাগ ! এজন্যই বলতে হয়, শুধু বাজেট করলেই হবে না। সেই বাজেট বাস্তবায়নের সঠিক আর পরিষ্কার পরিকল্পনাও থাকতে হবে...