প্রতিদিনের আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু এরকম কিছু ইঙ্গিত দ্যায় না !গতকাল প্রায় মধ্যরাতে খবর পাওয়া গেছে, ঢাকার বাইরে থেকে করোনা আক্রান্ত এক শ্রমিক পুলিশের চোখকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে কারখানায় প্রায় দুই'দিন যাবত কাজ করছে। এই দুই'দিনে সে ঢাকা আসার সময় অন্তত গোটা ১০ জনকে এবং দুই’দিন ধরে অন্তত ৫০ জন পোষাক শ্রমিককে সংক্রমিত করেছে। এই ষাট জন আবার কর্মক্ষেত্র, পারিবারিক সদস্য, দোকানদার, দোকানে আগত ক্রেতা, প্রতিবেশী এবং যার যার সংস্পর্শে এসছে সকলকে পর্যায়ক্রমে আক্রান্ত করে চলছে। এবং এই গনসংক্রমনের সমগ্র প্রক্রিয়া এখনও কিন্তু থেমে নাই চলছে আর চলছে। মালিক পক্ষ জানলেও তা সুচতুরভাবে উপেক্ষা করে যাচ্ছে।
গতোকালকের থেকে আজকে কিছুটা হলেও কম আক্রান্ত হয়েছে। ঐ পোষাক শ্রমিকের মতো আরো যারা ভাইরাস ছড়াচ্ছে বলে আপনি ধারনা করছেন সেটি ঠিক নয়। অন্তত আইইডিসিআর সেটা মানে না বা মনে করে না ! যদি তাই মনে করতো, তবে লক ডাউন কিংবা সামাজিক দূরত্বের ব্যাপারে আরো কঠোর হবার ব্যাপারে সরকারকে পরামর্শ দিতো। দিন দিন যেভাবে লুজ হয়ে যাচ্ছে লকডাউনের কড়াকড়ি ব্যবস্থাপনা তাতে তো আমরা ধারনা করতেই পারি, করোনা দ্যাশ থেকে বিদায় নিয়ে নিচ্ছে...