তবে সব থেকে খারাপ খবর হলো বাংলাদেশের চারজন সেরে উঠা রোগির দেহে আবারো করোনা ভাইরাসের নমুনা পাওয়া গিয়েছে। যেটা কোনোভাবেই হবার কথা ছিলো না। যারা সেরে উঠছেন, তাদের শরীরে এই ভাইরাসের এন্টি বডি তৈরী হবার প্রেক্ষিতেই তারা সেরে উঠেছেন। আর এন্টিবডি তৈরী হবার পর তো নতুন করে আবার এই ভাইরাস দ্ধারা আক্রান্ত হবার কথা নয়। তবে কি তাদের ছাড়পত্র দেবার আগে যে টেস্ট করা হয়েছিলো সেটি ঠিক হয়নি। এরকম হলে তো পুরো টেস্টিং প্রক্রিয়াটির উপরই একটা বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন দাঁড়িয়ে যাচ্ছে...
ভাবতেও আশ্চর্য্য লাগে, চীনের পার্শ্ববর্তী দেশ ভিয়েতনামে এখন পর্যন্ত একটি করোনা রুগিও মারা যায়নি। যেখানে সব থেকে বেশী লোকের প্রানহানীর আশঙ্কা ছিলো। চীনের বাইরে প্রথম ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে যে দেশ সেই কোরিয়াতেও এই ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানো গেছে প্রায় সফলভাবেই। যদিও এখনো ভাইরাস ছড়াচ্ছে সে দেশে তথাপিও সেটা খুবই স্বল্প পরিসরে... তারা কি পদ্ধতি অবলম্বন ক্রেছিলো সেটা তো আর আমাদের অজানা নয়। তবে আমরা কেনো পারছি না। কেনো আমাদের সব মহলের এতো উদাসীনতা ?
শুধু শুধু হবে কেনো ? এটাই তো এখন সব থেকে বড় দরকার... বাঙ্গালীরা ভয় পাচ্ছে না বলেই তো তারা বাড়ির বাইরে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদেরকে আরো বড় কোনো ভয় দেখানো উচিৎ...
প্রধান মন্ত্রীর কঠোর হুঁশিয়ারির পরেও বলতে গেলে ৬৪ টা জেলাতেই দায়িত্ববান লোকেরা ত্রান তসরুফে বদ্ধপরিকর।
তাদের ধ্যান ধারনা এখন কত বেশী বরাদ্দ নিতে পারব আর কতটা সরাতে পারব।
পুলিশ আর আর্মিকে পাত্তা দেয় কে ??