European দেশগুলোতেও এই সমস্যা হচ্ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ, পাকিস্থান এর অধিবাসী যেখানে বেশী।
আমদের দেশে গ্রামাঞ্চল গুলোতে এটা বেশম্ভব প্রায়। যেটা বেশী ভয়ের বিশেষ করে বিদেশ ফেরত লোক যদি এসে সেলফ কোয়ারেন্টাইনে থাকে।
যারা বিদেশ থেকে এসেছে বিশেষ করে করোনা আক্রান্ত দেশ থেকে তাদের বেশীরভাগই সরাসরি গ্রামে চলে গিয়েছে। বিদেশ থেকে আসার পর পরই যেহেতু সে অসুস্থ্য হয়ে যায়নি কিংবা তার ইমিউন সিস্টেম ভালো থাকার কারনে করোনায় আক্রান্ত হবার পরও সে সূস্থ্য বোধ করছিলো, এমতাবস্থায় তার ১৫ দিনের অধিক কাল সময় ঘরে বসে থাকার কোনো প্রয়োজন বোধ করেনি। আর এটাই হয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশের তুলনামুলক কম শক্তিশালী ইমিউনিটি যাদের তাদের জন্য মরনফাঁদ ! তারা আবার ছড়াচ্ছে এটা লোক থেকে লোকালয়ে। জানি না শেষ পর্যন্ত অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়। দিন দিন শুধু আমার মতো কিছু লোকের যাদের করোনার সাথে পেরে উঠার কোনো সম্ভাবনাই নেই তাদের আতঙ্ক বাড়ছে। সাধারন জনগণ যাদের হয়তো তুলনামূলক শারীরিক অবস্থা তথা ইমিউন সিস্টেম ভালো তারা এটাকে পাত্তাই দিচ্ছে না। এমনকি তারা যদি এতে ইতিমধ্যে আক্রান্তও হয়ে থেকে থাকে তবুও...
যখন স্যাম্পল এভেইলাবেল ছিল না তখন চট জলদি এই আবিস্কার কি একটু বেশী ... মনে হয়নি!!
আমার আশংকা ভুল হোক আশা করি।
তবে অকার্যকরী বা অনিশ্চিত কিট এর প্রয়োগ দেশের জন্য চরম দুর্ভোগ বয়ে আনবে।
আবিস্কারটা ঠিক হঠাত করেই হয়ে যায়নি। আপনি বিষয়টা জানেন। সার্স আর মার্স ভাইরাসের গোত্রীয়ই এই কোভিড-১৯ ভাইরাসটি। মূলত মার্সের জন্য ঐ কিটটা আবিস্কার করা হয়েছিলো যখন মার্স ভাইরাসের প্রকোপ থেমে গেছে তখন। তবে হ্যাঁ, এই ধরনের যেকোনো মেশিনারিজ সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়ার আগে নিশ্চয়ই এই মেশিনেরও একটা পরীক্ষা করার আবশ্যকতা আছে। আর এটা সংশ্লিস্ট সবারই জানা থাকার কথা। প্রয়োজনে বাজারে ছাড়ার আগে যে মেশিনটি বর্তমানে প্রচলীত পিসিআর মেশিনের দ্ধারা ক্রস চেক করে নিবেন তাতে আমার কোনো সন্দেহ নেই। আপনার শেষ কথার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত, মামা। অকার্য্যকর কিংবা অনিশ্চিত কিট প্রয়োগে দেশের জন্য চরম দুর্ভোগ বয়ে আনবে...