প্রথমে @prinanad মামা বাড়ির কাজে আটকা পড়ে কিছুদিন বিশ্রামে ছিলেন। ততোদিনে @Yuvrajj মামা ওনাকে ধরে অপেক্ষায় থাকলেন, কখন প্রিনানাদ মামা সামনে বাড়বেন। অলটাইম ফোরামের টপ পোস্টার বলে কথা। ওনাকে তো সম্মান জানাতেই হয়। অলটাইম টপ পোস্টারকে ডিঙ্গিয়ে যাওয়াটা ঠিক শোভন মনে হয়নি বলে যুবি মামার এই থমকে যাওয়াকে সম্মান জানাতেই হয়। যেহেতু ওনি একজন সম্মানীয়কে সম্মান জানানোর জন্য নিজের করা আগের কোনো এক পোস্টকে ডিলিট করে করে ওনার হাজিরাটা দিয়ে যাচ্ছিলেন। পুর্বের পোস্ট এই কারনে ডিলিট করছিলেন, যাতে করে কোনোভাবেই যুবি মামার পোস্ট সংখ্যা প্রিনানাদ মামাকে চাড়িয়ে না যায়। তখনো শ্যাম মামা ওনাদের থেকে প্রায় হাজের আটেক দূরত্বে অবস্থান করছিলো। বেশ কিছুদিন এভাবে চলার পর একদিন অচল অবস্থার নিরসন ঘটে। প্রিনানাদ মামা আবার পোস্ত দেয়া শুরু করেন। কিন্তু গতি খুবই মন্থর। আগের মতো আর বুলেট গতিতে ওনার পোস্ট না বাড়ার কারনে যুবি মামাও তার গতি বাড়াতে পারেন না ! চলতে থাকে দুলকি চালে... তখনি আমার সন্দেহের সূত্রপাত ঘটে। এমনভাবে যদি চলতে থাকে, তবে না একসময় @prinanad ,@Yuvrajj ,@shyam011a ত্রিমূখী লড়াই শুরু হয়ে যায়। এই কিছুদিন আগেও ব্যাপারটা আবার আলোচনায় নিয়ে এলাম শ্যাম মামার অবস্থান যখন তাদের দুজনের খুব কাছাকাছি তখন। ধারনা করছিলাম, খুব সহসাই তাদের দুজনকে ছুঁয়ে ফেলবেন শ্যাম মামা। এমনকি এখনো যদি তারা তাদের গাড়ি না ছুটান, তবে হয়তো শ্যাম মামা তাদেরকে টপকে যাবেন ওনার গতি দিয়ে। অবশেষে সেটাই ঘটলো, যেটা আমি ধারনা করতেছিলাম... বর্তমানে শ্যাম মামা আমাদের ফোরামের নতুন টপ পোস্টার...
যেকোনো ভাইরাসই ঠান্ডা প্রিয় ! গরমে যেকোনো ভাইরাসের অস্বস্তি হয়। তাই বলে সে তাপমাত্রাটা কতো ? বর্তমানে যে ভাইরাসটি দুনিয়াতে আতঙ্ক সৃস্টি করছে তার পূর্বসূরী কিন্তু মার্স... আর এই মার্সের জন্মই হয়েছিলো মরুভূমিতে। ওখানে সে বংশ বিস্তারও ঘটিয়েছিলো বিনাদ্বিধায়... শোনা যাচ্ছে মার্সের চাইতেও শক্তিশালী এই করোনা। অন্তত তার জীবন নাশের দিক থেকে তো বটেই। তাই গরমে ভাইরাস ভয় পেলেও এই তাপমাত্রাকে সে থোরাই কেয়ার করে... তবে হ্যাঁ, গরমটা যদি ৭০ ডিগ্রির উপরে হয়, তবে না হয় কিছুটা আশা আমরা করতে পারতাম...
২২-২৮ তারিখ।
এর মধ্যে ঢাকার বাইরে আজ চিটাগাং এ করোনা ভাইরাস পরীক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
ঢাকাতে আরও ৪ টা পরিক্ষাগার চালু হলেও পরীক্ষা করার অনুমোদন এখনও পায়নি।
৬২ টা জিলায় পরীক্ষা করার কোন উপায় নেই। সব যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ।
তার আগে জানা দরকার পরীক্ষার জন্য পর্যাপ্ত কিট আমাদের আছে কিনা... নিরপেক্ষ উত্তর হলো- নেই... যে পরিমান কিট আছে তা দিয়ে শুধু ঢাকার লোকদের মাঝে যাদের আক্রান্ত হিসাবে সবগুলো লক্ষন মিলে যাবে তার পাঁচ ভাগের এক ভাগও করা যাবে না ! ভালো কথা, গণস্বাস্থ্যের উদ্ভাবিত সেই কিটের কি কোনো খবর কারো জানা আছে ? ওটা এখন কোন পর্যায়ে আছে ?
বাঁচলেন ! স্টক নিয়া আর তাইলে মাথাব্যথা রইলো না ! তবে আমার হইলে তিনটায় পোষাইতো না। তিন প্যাকেটের দিকে হাত বাড়াইতে হইতো... যদিও বাসায় থাকার কারনে বাধ্য হইয়াই কৃচ্ছতা সাধন করতে হইতেছে...