কথায় কথায় হাদিস ঝাড়াটা কিয়ামতের পুর্ব লক্ষনগুলোর মাঝে অন্যতম।
আমার মতে লোকেদের কাছে ধর্মীয় কোনো বিধান বিশ্লেষনের জন্য হাদিস বলা অবশ্যই ঠিক আছে। তবে সেক্ষেত্রে হাদিসের পূর্ণাংগ রেফারেন্স জানা থাকতে হবে। শুধু মুখে বলে গেলাম- হাদিসে আছে, আর অমনি ধুম করে একটা কিছু বলে দিলাম সেটা যেনো কিছুতেই না হয়। এসব ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা না গেলে এড়িয়ে যাওয়াটাই সব থেকে ভালো কাজ।
কাউকে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য ধর্মীয় উদহারন পেশ করার ক্ষেত্রে হাদিস বা ক্বোরআনের উদ্বৃতি দেয়া দোষনীয় নয়। এমনকি নিজে সে ব্যাপারে আমল না করলেও কোন সমস্যা নেই। যদি পেশকৃত উদ্বৃতিটি সঠিক রেফারেন্স সহ পেশ করা হয়।
আর আমার উদহারনে পেশ করা উদ্বৃতিটি আসলে কোনো হাদিস বা ক্বোরআনের কথা নয়। এটা হযরত আলী (রাঃ) এর একটি বাণী মাত্র। যদিও সামাজিক সচেতনতার ক্ষেত্রে ধর্মীয় গুরুত্ব বিবেচনায় আলী (রাঃ) এর অনেক কথাই বেশ গুরুত্ব বহন করে..