হ্যাঁ, শক্ত ! তবে এই শক্ত জানের এক জখমী বিড়াল যখন চোখের সামনে ধীরে সাত দিনে মারা গেলো, তখন আমাদের বাড়ির কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। একজন নিকটাত্নীয় মারা গেলেও এরকমভাবে কেউ কাঁদে না যেমন কেঁদেছিলাম আমাদের পোষা বিড়ালটা মারা যাবার পর... এখনো তার শেষ দিকের ক'টা দিনের কথা মনে পড়লে ভিতর থকে কান্নার ঢেউ আছড়ে পড়ে...
জগতের শ্রেষ্ঠ মানবের পছন্দের প্রাণী ছিল এই বিড়াল, কোনো এক সাহাবী হতে বর্ণিত যে একদিন তিনি নামাজ শেষে দীর্ঘক্ষণ বসেই রয়েছেন কোনোকারণে পরে দেখা গেলো যে একটা বিড়াল তাঁর কোলের উপর ঘুমিয়ে রয়েছে, বিড়ালটার ঘুম ভেঙে যাবে মনে করে তিনি বিড়ালটাকে সরিয়ে দিয়ে উঠছেন না।
এই প্রাণীটার চেহারা এতো মায়াবী করে দিয়েছেন স্রষ্টা যে তাদের ভেতরে যেন নিজেদের আপন কেউই নজরে আসে........
এমনি এমনিই রিপ্লাই দেয়ার জন্যও যদি কথাটা বলে থাকেন, তবুও পড়ে খুব ভালো লেগেছে, মামা। দেখেন, কথাটা সত্যে পরিণত করতে পারেন কিনা... কথা দিচ্ছি, সব কিছু যোগাড় থাকবে।