আমাদের ছোটবেলায় ঐ টিনের বাক্সে থাকতো ছোট বল আকৃতির গোলাপী হাওয়াই মিঠাই... হাতের ঝুনঝুনি বাজিয়ে ফেরীওয়ালা রাস্তা দিয়ে গেলেই চার আনা দিয়ে একটা কিনে খেতাম...
বেশী কিছু নিলে ডিসকাউন্ট (বর্তমান যুগে) বা ফাউ (পুরাতন যুগের) দেয়।
ছয় পয়সায় এক আনা হইলে চার আনায় পঁচিশ পয়সা বা ষোল আনায় এক টাকা বা ১০০ পয়সা হয় ক্যামনে!!
আগে সেবা প্রকাশনীর বই পড়েছি অনেক, বিশেষ করে মাসুদ রানা, ওয়েস্টার্ণ, অনুবাদ...
ধ্বংসপাহাড়, দুর্গম দূর্গ, সেই উ সেন, আই লাভ ইউ ম্যান, হ্যালো সোহানা, আমিই রানা প্রভৃতি পড়ে যে মজা পেয়েছি শেষ দিকের কয়েকটা বইয়ে তা পাইনি, কেমন যান্ত্রিক মনে হয়েছে...
ঠিক বলেছেন, মামা। তিনগোয়েন্দা কিংবা কুয়াশা সিরিজ পড়েও যে মজা পাইছি সেটা এখন আর তাদের লেখায় খুঁজে পাওয়া যায় না। অবশ্য এখন আর আগের সেই লেখকরা সবাই নিয়মিত লেখেনও না !! এমনকি এখনকার মাসুদ রানাও নাকি কাজী আনোয়ার হোসেনের নিজের লেখা নয় !
ঐ তেঁতুল একটু বেশী খাইলে কেমন যেনো মাথা ঝিম ঝিম করে আর মাথা ঘুরায়... আমার এরকম হতো বলে সবারই যে হবে এমন কোন কথা নেই। আমি শুধু আমার অভিজ্ঞতা থেকেই বলেছি...