আমরা যেটায় ইফতার করেছিলাম সেটার দরজায়ও তো ফুড পান্ডার সাইনবোর্দ লাগানো দেখলাম ! আমি অবশ্য অতো কিছু চিনি না। মাইন মামার সাথে ভিতরে ঢুকেছি, ইফতার আর আড্ডা মেরেছি এর পর বাইরে এসে চা খেয়ে চলে এসেছি... নাম আর কামের বিষয়টা ঢাকার মামারাই ভালো জানে...
বৃস্টির সময় মুড়ি-চানাচুর চিবাইলে চিবানোর সেই আওয়াজের সাথে বৃস্টির ছন্দময় আওয়াজ মিলে খুব সুন্দর একটা সঙ্গীতের সৃষ্টি হয়। চানাচুরের কথা উঠাতে আমি ভাবলাম ঢাকায় বুঝি এখনো বৃস্টি হচ্ছে... আপনি বুঝি সেই ছন্দ উপভোগের চিন্তা করছেন !!
আগে গুলিস্তান আর তার আশেপাশের এলাকায় ভ্যান গাড়ি করে মাইক বাজিয়ে জামাই বউ চানাচুর বিক্রি করতো। চানাচুরের সাথে এক্সটা মশল্লা দিয়ে বানিয়ে দিতো কিংবা চানাচুরের প্যাকেট কিনলে এক্সটা সেই মশল্লা কিছুটা দিয়ে দিতো। আমি ঢাকায় গেলে প্রায়ই কিনে নিয়ে আসতাম। খেতে বেশ সুস্বাদু ছিলো সেই চানাচুরটি...