What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি - ২০১৯ (13 Viewers)

Status
Not open for further replies.
ইউরোপের বেশীরভাগ দেশেই দাম্পত্য জীবন যাপন করার জন্য বিয়ের কোনো প্রয়োজন বোধ করে না।তারা লিভ টুগেদারে বিশ্বাসী। কিন্তু আফসোসের বিষয় হলো দিন দিন তাদের সন্তান উৎপাদনের হার কমে যাচ্ছে। এমন নয় যে তারা সন্তান নিতে চাচ্ছে না, বরং সন্তান নিতে চাইলেও তারা এক্ষেত্রে সফল হতে পারছে না।
সাউথ কোরিয়াতে বিয়ে করতে হলে প্রাইমারী স্কুলের গন্ডি পেরোনের সাথে সাথেই তার সঙ্গী বাছাই করে নিতে হয়। এই সময়ে যদি মেয়েরা তাদের পছন্দ মতো বয়ফ্রেন্ড কিংবা ছেলেরা তাদের পছন্দ মতো গার্লফ্রেন্ড বাছাই করে নিতে না পারে তবে তাদের বিয়ে করার সুযোগ প্রায় থাকেই না। ঐ বয়সে যারা তাদের সঙ্গী খুঁজে নিতে ব্যর্থ হয় তাদের পরবর্তীতে বিয়ে করার সম্ভাবনা হাজারে এক দুইটার বেশী নেই। তাও অনেক প্রতিবন্ধকতার পরই তা সম্ভব হয়। ওখানকার ছেলেমেয়েরা জুনিয়র স্কুলে থাকা কালীন সময় থেকেই তাদের বয়ফ্রেন্ড কিংবা গার্লফ্রেন্ডের সাথে স্বামী-স্ত্রীর মতোই চলাফেরা করে। এতে উভয় পরিবারের সম্মতিও থাকে। কিন্তু তাদের জনসংখ্যা কিন্তু আমাদের মতো এতো দ্রুত বৃদ্ধি পায় না।
এর জন্য সচেতনতার অভাব। তাও আগের তুলনায় শহরাঞ্চলে তুলনামূলক ভাবে প্রজনন ব্যবস্থা হ্রাস পেয়েছে। কিন্তু গ্রামাঞ্চলে এখনো পরিবার প্রতি ৪/৫ টা সন্তান যেন বরাদ্দকৃত থাকে। আয়তনে এত ছোট জনপদে এই বিপুল পরিমান জনসংখ্যা আমাদের উপরে অনেক চাপ তৈরি করছে। আপনি ৫০০ মিলি লিটার বোতলে কখনোই ১ লিটার পানি রাখতে পারবেন না। বাকি ৫০০ এম এল বাইরেই পড়বে। উপমা টা কেন দিলাম আশা করি তা বুঝবেন। সাউথ কোরিয়ার সামাজিক প্রেক্ষাপট আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট সম্পুর্ন ভিন্ন।
ইউরোপের বেশীরভাগ দেশেই দাম্পত্য জীবন যাপন করার জন্য বিয়ের কোনো প্রয়োজন বোধ করে না।তারা লিভ টুগেদারে বিশ্বাসী। কিন্তু আফসোসের বিষয় হলো দিন দিন তাদের সন্তান উৎপাদনের হার কমে যাচ্ছে। এমন নয় যে তারা সন্তান নিতে চাচ্ছে না, বরং সন্তান নিতে চাইলেও তারা এক্ষেত্রে সফল হতে পারছে না।
সাউথ কোরিয়াতে বিয়ে করতে হলে প্রাইমারী স্কুলের গন্ডি পেরোনের সাথে সাথেই তার সঙ্গী বাছাই করে নিতে হয়। এই সময়ে যদি মেয়েরা তাদের পছন্দ মতো বয়ফ্রেন্ড কিংবা ছেলেরা তাদের পছন্দ মতো গার্লফ্রেন্ড বাছাই করে নিতে না পারে তবে তাদের বিয়ে করার সুযোগ প্রায় থাকেই না। ঐ বয়সে যারা তাদের সঙ্গী খুঁজে নিতে ব্যর্থ হয় তাদের পরবর্তীতে বিয়ে করার সম্ভাবনা হাজারে এক দুইটার বেশী নেই। তাও অনেক প্রতিবন্ধকতার পরই তা সম্ভব হয়। ওখানকার ছেলেমেয়েরা জুনিয়র স্কুলে থাকা কালীন সময় থেকেই তাদের বয়ফ্রেন্ড কিংবা গার্লফ্রেন্ডের সাথে স্বামী-স্ত্রীর মতোই চলাফেরা করে। এতে উভয় পরিবারের সম্মতিও থাকে। কিন্তু তাদের জনসংখ্যা কিন্তু আমাদের মতো এতো দ্রুত বৃদ্ধি পায় না।
 
আমার দেশের মতন এমন দেশ কি কোথাও আছে............

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি...
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি...
 
প্রবীণ সেটা মেনে নেয়া যায়। কিন্তু জ্ঞানী হিসাবে নিজেকে মানতে রাজি না !

নিশ্চিত ভাবে এটা বিনয়...
 
মহাজ্ঞানী সক্রেটিসও বলেছিলো "প্রভু আমি কিছুই জানিনা"

বিনয়ীরা নিজেদের বড় করে দেখে না...
 
আপনে বুইড়া হইছেন তা কইলো ক্যাঠা ?
আপনে আর মনি মামায় তো চির যুয়ান মানুষ !!

ঘটনাটা কি ? আড্ডার আসরে সবাই বুইড়া হইতে চায়...
 
সকাল বেলা হাটু পানি ভাইঙ্গা বাসা থাইক্যা বড় রাস্তায় উঠছি...
আহাহা ! পানির কি রং... য্যান কালি মাখাইয়া রাখছে...

ঢাকার খাল দখল হয়ে গেছে, ড্রেন ভরাট হয়ে আছে...
বৃষ্টি হলেই রাস্তায় হাটু পানি = নাগরিকদের অবর্ননীয় ভোগান্তি...
 
ওনি দিল লাগাইয়া পড়নের কথা কইছিলো !
কোনো কোনো পড়ার লগে দিল লাগানোটা মাঝে মধ্যে একটু কস্টেরই হয়...

দিল লাগাইয়া পড়ন - নতুন ধরনের পড়ার স্টাইল...
 
আমি থাকবো ক্যান ? রাস্ট্রীয়ভাবে যারা নিয়োগকৃত তাদেরই তো এই কাজটা করার কথা...

রাষ্ট্র্র ও রাষ্ট্রীয়ভাবে নিয়োগকৃতরাই কাজটা করবেন...
আমাদের অর্থাৎ নাগরিকদেরও প্রয়োজনে অংশ নিতে হবে...
 
ঠিক একই ঘটনা ঘটে যখন মেইনল্যান্ডের কেউ ওখানে থাকার চেস্টা করে। খুব অল্প ক'দিনেই বিভিন্ন অসূখে পড়ে মারা যায়...

সেন্টিনেল আইল্যান্ড সম্পর্কে কিছুই জানিনা...
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top