৮৩ শতাংশ মানুষ সঙ্গীকে নিয়ে ঘোরার চেয়ে চায়ের সঙ্গে বিস্কুট খেয়ে সময় কাটাতে বেশি ভালোবাসেন। যুক্তরাষ্ট্রে বিস্কুট দিবস উপলক্ষে চালানো একটি জরিপে উঠে এসেছে এমন তথ্য। আমাদের দেশের বিবেচনায় তথ্যটির বাস্তবতা যা–ই হোক না কেন, বিস্কুট যে মানুষের প্রিয় একটি খাবার, তা কিন্তু অস্বীকার করা যায় না। অতিথি আপ্যায়নে কিংবা হালকা খিদেয় বিস্কুটের কদর জগৎজোড়া।
ছোটবেলার বিস্কুট দৌড়ের কথাও মনে আছে নিশ্চয়ই। মানুষের পছন্দের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাজারে রয়েছে নোনতা, মিষ্টি, ঝাল নানা স্বাদের বিস্কুট। এই বিস্কুট বেশ পুরোনো খাবার। প্রাচীন গ্রিক, রোমান ও মিসরীয় সাম্রাজ্যের সামরিক বাহিনীর সদস্য ও ব্যবসায়ীদের বছরের একটি দীর্ঘ সময় সমুদ্র কিংবা দুর্গম অঞ্চলে কাটাতে হতো। তখন এমন একটি খাবারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, যা হবে ওজনে হালকা, পর্যাপ্ত ক্যালরিসমৃদ্ধ এবং সহজে নষ্ট হয় না। বিষয়গুলোর সমন্বিত সমাধান হিসেবে উদ্ভাবিত হয় এই দারুণ খাবার।
আজ ২৯ মে, বিস্কুট দিবস। বিস্কুটজাতীয় সব ধরনের খাবারের গুরুত্ব তুলে ধরতে যাত্রা শুরু হয় দিবসটির।
* ডেজ অব দ্য ইয়ার অবলম্বনে