বায়ার লেভারকুসেনের একসময়ে নামই দেয়া হয়েছিলো "বায়ার নেভারকুসেন"। ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার মতো এরাও খুব কাছে গিয়েও কখনো জিততে পারে নি বুন্দেসলীগার শিরোপা। বায়ারের এই নাম দেয়ার পিছনে বেশ কিছু কারণ আছে। ৪০ বছরের বুন্দেসলীগার ইতিহাসে বেশ কয়েকবার বুন্দেসলীগা জয়ের কাছাকাছি গিয়েছিলো বায়ার। এর আগ পর্যন্ত ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০০,২০০২ এবং ২০১১ তে বুন্দেসলীগায় রানার আপ হয়েছে বায়ার লেভারকুসেন।
বারবার রানার আপ হয়ে ফিরে আসার কারণেই বায়ারের নাম হয়ে পড়েছিলো নেভারকুসেন। '৯৯-০০ মৌসুমে ফাইনাল ম্যাচ ডে তে বায়ারের দরকার ছিলো মাত্র ১ পয়েন্ট, স্রেফ ১ পয়েন্ট পেলেই হয়ে যেতে পারতো ইতিহাসের অংশীদার। কিন্তু সেবার প্রমোশন পাওয়া উন্টারহ্যাচিং এর কাছে ২-০ গোলে হেরে যায় তারা, সে ম্যাচে তাদের তারকা খেলোয়াড় মাইকেল বালাক ওউন গোল করে বসেন। শেষ ম্যাচে বায়ার্ন ওয়েডার ব্রেমেনকে ৩-১ গোলে হারালে তারাই শিরোপা জিতে যায়।
শুধু সেবারই নয়, লেভারকুসেন আবারও ২০০১-০২ মৌসুমে শিরোপা দৌড়ে বেশ এগিয়ে ছিলো। ক্লস টপমুলারের বায়ার তিন ম্যাচ হাতে রেখে পাচ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলো। সেবারও তারা শিরোপা জিততে পারলো না, উলটো রিয়াল মাদ্রিদের কাছে চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে এবং শালকের কাছে ডিএফবি পোকালের ফাইনালে হেরে বসে। এখান থেকেই বায়ার লেভারকুসেনের নাম হয়ে যায় বায়ার নেভারকুসেন।
২০০৯-১০ মৌসুমে টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার পরেও শেষ ১০ ম্যাচে ৫ ম্যাচ হেরে বুন্দেসলীগা জিততে আবারও ব্যর্থ হয় বায়ার লেভারকুসেন। ইয়ুপ হেইঙ্কেসের ২০১০-১১ মৌসুমের বায়ার সেবার ইয়ুর্গেন ক্লপের ডর্টমুন্ডের চেয়ে ৭ পয়েন্ট পিছনে থেকে লীগ শেষ করে। সব কিছু ছাড়িয়ে আজ লেভারকুসেনের সামনে সুযোগ বায়ার নেভারকুসেন কার্স ব্রেক করা।
অক্টোবর ২০২২ এ যখন জাবি অলোন্সোকে যখন নিয়োগ দেয়া হয় তখন বায়ারের অবস্থান ছিলো টেবিলে ১৮ দলের মধ্যে ১৭ তম। সে মৌসুমেই লীগে ষষ্ঠ হয়ে শেষ করে বায়ার। ইউরোপা লীগের সেমিতে রোমার কাছে হেরে গত মৌসুমের দৌড় শেষ হলেও এই মৌসুমের শুরু থেকেই দারুণ দল গোছায় বায়ার। মাত্র ২৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে গ্রানিত শাকা, হফম্যান এবং গ্রিমালদোদের দলে ভেড়ায় তারা। একইসাথে ভিক্টর বোনাফিসেকে দলে ভিড়িয়ে অ্যাটাকে নতুন করে রি-ইনফোর্স করে তারা।
জাবি আলোন্সোর হাত ধরে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাধ পেল ইপিএল-এর দলটি
বারবার রানার আপ হয়ে ফিরে আসার কারণেই বায়ারের নাম হয়ে পড়েছিলো নেভারকুসেন। '৯৯-০০ মৌসুমে ফাইনাল ম্যাচ ডে তে বায়ারের দরকার ছিলো মাত্র ১ পয়েন্ট, স্রেফ ১ পয়েন্ট পেলেই হয়ে যেতে পারতো ইতিহাসের অংশীদার। কিন্তু সেবার প্রমোশন পাওয়া উন্টারহ্যাচিং এর কাছে ২-০ গোলে হেরে যায় তারা, সে ম্যাচে তাদের তারকা খেলোয়াড় মাইকেল বালাক ওউন গোল করে বসেন। শেষ ম্যাচে বায়ার্ন ওয়েডার ব্রেমেনকে ৩-১ গোলে হারালে তারাই শিরোপা জিতে যায়।
শুধু সেবারই নয়, লেভারকুসেন আবারও ২০০১-০২ মৌসুমে শিরোপা দৌড়ে বেশ এগিয়ে ছিলো। ক্লস টপমুলারের বায়ার তিন ম্যাচ হাতে রেখে পাচ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলো। সেবারও তারা শিরোপা জিততে পারলো না, উলটো রিয়াল মাদ্রিদের কাছে চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে এবং শালকের কাছে ডিএফবি পোকালের ফাইনালে হেরে বসে। এখান থেকেই বায়ার লেভারকুসেনের নাম হয়ে যায় বায়ার নেভারকুসেন।
২০০৯-১০ মৌসুমে টানা ২৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার পরেও শেষ ১০ ম্যাচে ৫ ম্যাচ হেরে বুন্দেসলীগা জিততে আবারও ব্যর্থ হয় বায়ার লেভারকুসেন। ইয়ুপ হেইঙ্কেসের ২০১০-১১ মৌসুমের বায়ার সেবার ইয়ুর্গেন ক্লপের ডর্টমুন্ডের চেয়ে ৭ পয়েন্ট পিছনে থেকে লীগ শেষ করে। সব কিছু ছাড়িয়ে আজ লেভারকুসেনের সামনে সুযোগ বায়ার নেভারকুসেন কার্স ব্রেক করা।
অক্টোবর ২০২২ এ যখন জাবি অলোন্সোকে যখন নিয়োগ দেয়া হয় তখন বায়ারের অবস্থান ছিলো টেবিলে ১৮ দলের মধ্যে ১৭ তম। সে মৌসুমেই লীগে ষষ্ঠ হয়ে শেষ করে বায়ার। ইউরোপা লীগের সেমিতে রোমার কাছে হেরে গত মৌসুমের দৌড় শেষ হলেও এই মৌসুমের শুরু থেকেই দারুণ দল গোছায় বায়ার। মাত্র ২৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে গ্রানিত শাকা, হফম্যান এবং গ্রিমালদোদের দলে ভেড়ায় তারা। একইসাথে ভিক্টর বোনাফিসেকে দলে ভিড়িয়ে অ্যাটাকে নতুন করে রি-ইনফোর্স করে তারা।
জাবি আলোন্সোর হাত ধরে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাধ পেল ইপিএল-এর দলটি