What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বড় মুদ্রা (1 Viewer)

arn43

Co-Admin
Staff member
Co-Admin
Joined
Mar 2, 2018
Threads
1,620
Messages
122,690
Credits
314,291
DVD
Whiskey
SanDisk Sansa
SanDisk Sansa
Computer
Glasses sunglasses
বড় মুদ্রা


হাটবারের দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত।
কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে, সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।
একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, "নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।"

"হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু আমি ভাবছি, আমি যদি সবসময় বড় মুদ্রাটা গ্রহণ করি, তাহলে মানুষ আমাকে তাদের চেয়েও নির্বোধ ভেবে যে আনন্দটা পায়, সে আনন্দটা আর পাবে না, ফলে দান হয়তো একেবারেই বন্ধ করে দিবে।" হোজ্জা জবাব দেন।
 
এই গল্প টা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প, আগে একবার পড়েছিলাম মনে হয়
 
এই গল্প টা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প, আগে একবার পড়েছিলাম মনে হয়

এখানেও তো নাসিরুদ্দীন হোজ্জার বলেই প্রকাশ করা হয়েছে।
আপনি যেটা আগে পড়েছেন সেটা আর এটা একই জিনিষ, মামা।
রিপ্লাইয়ের জন্য অনেক ধন্যবাদ !
 
গিটারের তার ছিঁড়ে গেছে বলে


দীপুদের বাংলা ক্লাস চলছে। স্যার কেনো জানি বেশীরভাগ প্রশ্ন আজ দীপুকে উদ্দেশ্য করেই করছে। এই কারনেই দীপু স্যারের সামনে বসতে চায় না। স্যার যেনো ক্লাসে দীপুকে ছাড়া অন্য কাউকে দেখতেই পায় না। একটার পর একটা প্রশ্ন শুধু দীপুকে করতে থাকে। কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা পড়াচ্ছিলেন স্যার। সেই ফাঁকে দীপুকে প্রশ্ন করলেন,
স্যারঃ আচ্ছা দীপু, বলতো আমাদের বাংলায় কেনো এতো আগুন জ্বলছে ?
দীপুঃ স্যার, কিছুদিন আগে গ্যাসের দাম ১০ টাকা কমেছে। সেজন্যই এতো আগুন, স্যার !
উত্তর শুনে স্যার কিছুটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলেন। শুধু সংক্ষেপে বললেন, "হয়নি "
পড়াতে পড়াতে স্যার আবারো দীপুকে প্রশ্ন করলেন,
স্যারঃ বলতো দীপু, কবি কেনো গান গাইতে পারছেন না ?
দীপুঃ (কিছুটা ভেবে নিয়ে) স্যার, কবির গিটারের তার ছিঁড়ে গেছে বলে কবি গান গাইতে পারছে না।
এবার আর স্যার চুপ থাকতে পারলেন না। বলে উঠলেন,
স্যারঃ আহাহা ! কি জবাব... ছেলে বড় হইয়া একেবারে যেনো রকস্টার হবে...
 
আপেলের সাইজ


সেদিন সন্ধ্যায় দীপু যথারীতি পড়তে বসেছে। দীপুর বাবা সারাদিন পর অফিস থেকে ফিরে দীপুর পাশে সোফায় বসে বাসি পত্রিকার পাতা উল্টাচ্ছিলেন। কিছুক্ষন পরই দেখা গেলো দীপু মাথা চুল্কে কি যেনো বিড় বিড় করছে। ব্যাপারটা দীপুর বাবার চোখে পড়াতে ছেলেকে ওনি জিজ্ঞেস করলেন,
দীপুর বাবাঃ কিরে, কি হয়েছে ? এভাবে বিড় বিড় করে কি বলছিস ?
দীপু কিছুটা চমকে উঠে বললো,
দীপুঃ কিছু না, বাবা। ভাবতেছি, কেনো যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হলো না...
দীপুর বাবাঃ কেনো রে ? আর হলেই তাতে কি হতো ?
দীপুঃ না মানে, মধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা কিছুতেই মুখস্ত হচ্ছে না...
 

Users who are viewing this thread

Back
Top