What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বিমল বাবু-1 (1 Viewer)

shapon2018

Banned
Joined
Mar 4, 2018
Threads
26
Messages
30
Credits
13,536
বিমল বাবুর বাসায় নতুন ভাড়াটে উঠছে আজ।ভদ্রলোক তার স্ত্রী দুজনাই চাকুরীজিবী। ভদ্রলোকের নাম সলীল দত্ত,সে একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে, তার স্ত্রী স্বাতী একটা ব্যাংকে চাকুরী করে।দম্পতীর বয়ষ চল্লিশ বিয়াল্লিশ।মহিলা শ্যামলা দোহারা দেখতে তেমন ভালো না হলেও বেশ ভালো ফিগার। ছোট সংসার,এক ছেলে এক মেয়ে। মেয়েটা বড় ক্লাস সিক্সে পড়ে।বেশ বাড়ন্ত গড়নের দির্ঘাঙ্গী কিশোরী ,শ্যামলা ত্বকে কৈশরের লাবন্য।প্রথম দিন বাবা মায়ের সাথে এসেছিলো মেয়েটা। পরনে গোলাপি ঘটি হাতা হাঁটু ঝুল ফ্রক,নিটোল বাহু পাতলা সুতি কাপড়ের তলে লম্বাটে উরুর গড়ন,উঁচু হয়ে ভরাট হতে শুরু করা নিতম্ব রেখা বেশ স্পষ্ট।তবে সবচেয়ে দৃষ্টি কাড়ে মেয়েটার স্তন দুটো এত অল্প বয়ষী মেয়ের এত বড় আর এত উদ্ধত স্তন আগে দেখেননি বিমল। ফ্রকের তলে ব্রেশিয়ার পরে ছিল মেয়েটা আঁটসাঁট ফ্রক নিচের টেপজামা ভেদ করে ব্রার স্ট্রিপ স্তনের গোলাকার রেখা এমনভাবে ফুটে উঠেছিলো যে ও দুটির উত্তল অবতল পৌড় চোখের দৃষ্টি তে ধরা পড়েছিল স্পষ্ট। বিমল ঘোষকে কেউ লম্পট বলতে পারবে না।স্ত্রী গত হয়েছে দশ বছর হল।ছেলে মেয়ে দুজনই বিদেশে।বয়ষজনিত কারনে মাথার চুল পাতলা আর সামান্য নেয়াপাতি ভূড়ী ছাড়া এখনো যথেষ্ট শক্ত সামর্থ্য হলেও এবয়ষেও যৌন সামর্থ্য আছে কিনা তা এদিনের আগে টের পাননি তিনি। হঠাৎ করেই সেদিন শেষ বয়ষে বিকেলের আলোয় মেয়েটাকে দেখে কি যে হল বিমলের পৌড় বয়েষে অল্প বয়েষী কিশোরীর প্রতি একটা তিব্র কামনা মিশ্রিত আকর্ষণ অনুভব করে একাধারে অনুশোচনা আর অসস্তিতে পড়ে গেলেন তিনি।কি আছে মেয়েটার মধ্যে? শুধু কি ধারালো হয়ে ওঠা দেহ বল্লরী যা বাঙালী হিন্দু মেয়েদের অমুল্য সম্পদ আর একমাথা পিঠময় ছড়ানো একরাশ চুল? মুখশ্রী তো তেমন সুন্দর না,শুধু বড়বড় চোখে শান্ত লাজুক ছায়া। কি হল জানেন না বিমল শুধু জানেন প্রথম দর্শনেই কচি মেয়েটাকে দেখে পাজামার তলে শিম্নটা দৃড় হয়ে উঠেছিলো তার।সেই সাথে একটা অদ্ভুত চিন্তা এই বয়েষী মেয়ে,বাপ মা চাকরী তে গেলে বাড়ীতে অনেক সময় একা থাকবে আর গুপ্তাঙ্গে লোম গজানোর এই বয়ষে মেয়েরা বেশ লাজুক হয়,সুযোগ আসলে সদ্ব্যবহার কি করতে পারবেন না তিনি?
আসলে মেয়েটাকে দেখেই প্রায় অর্ধেক ভাড়ায় বাড়ীটা ভাড়া দিয়েছেন বিমল।ওরা ভাবতেই পারেনি এত অল্প ভাড়ায় এত সুন্দর আর বড় বাড়ী পাবে।বাড়ী দেখে চলে যেতে বিছানায় শুয়ে ভেবেছিলেন বিমল,চোখ বুজতেই ভেসে উঠেছিলো কিশোরীর দেহ বিভঙ্গ,আহ ছিপছিপে কিন্তু ধারালো শরীরের বাঁক,কোমোরের কাছটা সরু, ঘটি হাতার নিচ থেকে নগ্ন বাহুদুটো সুডোল আর দির্ঘ। ফ্রকের তলে হাঁটুর নিচ থেকে খোলা পা দুটোর গড়ন বড় সুন্দর।নির্লোম পায়ের গোড়ালিতে চিকন দুটো নুপুর সোফায় যখন বসেছিলো পাদুটোর দিকে বারবার চোরা চোখে দেখছিলেন তিনি। হাঁটু দুটো জোড়া করা,যদি একটু সরে তাহলে তিনি যেখানে বসে ছিলেন সেখান থেকে ফ্রকের তলে উরুর ভেতরের দেয়াল হয়তো দেখা যাবে।কিন্তু নিরাশ হতে হয়েছিলো বিমলকে। আসলে উরু ঢাকার বয়ষ,দেহ সচেতনায় এসময় সজাগ হয়ে ওঠে মেয়েরা,তাই অসাবধানেও হাঁটু সরায়নি, তবে যখন বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়েছিলো ঘুরে দাঁড়াতে পিছন থেকে পাছার কাছে ফ্রকটা ভরাট হয়ে ওঠা দুই নিতম্বের মাঝের বিভাজন রেখা এক ঝলকের জন্য ফুটিয়ে তুলে মিলিয়ে গেছিলো শুধু।ভালো রান্না করতে পারেন নিজেই রান্না করে খান।সেদিন রাতে কিছু খেতে পারলেন না বিমল মেয়েটাকে দেখার পর মনের ভেতরের যে লালসার সাপ লকলক করেছিলো রাতে বিছানায় শুয়ে সেই সাপের দ্বংশনে কিশোর বেলার মত নিজের দৃড় লিঙ্গটায় হাত বোলাতে বোলাতে নিজের কামার্ত তৃষ্ণার্ত স্বত্তার সাথে যুদ্ধ করতে করতে হেরে যেতে হয়েছিলো তার।এতদিনের নৈতিকতা সংযম,অবদমন,নির্ঘুম রাতের পর ভোররাতে কিশোরী নিলাকে নগ্ন করে কল্পনায় প্রবল হস্তমৈথুনে ভেঁসে গেছিলো তার।
দুদিন পর মালপত্র আসতে শুরু করে।সেই সাথে নিলা আর বাবলু।একে কি বলে প্রেম না কাম,নিজের সন্মান সামাজিক মর্যদা ভুলে একটা ঘোরের বসে কামনায় কাতর হয়ে নিজের হাঁটুর বয়ষী কচি মেয়েটার দিকে নিলার কিশোরী দেহের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে যান বিমল।প্রথম দিন থেকেই ছেলে মেয়েদের মন জয়ের চেষ্টা আস্তে আস্তে ফললাভ করতে শুরু করে।প্রথমে থ্রিতে পড়া বাবলু জেঠুর ভক্ত হয়ে ওঠে রাত দিন তার কাছেই পড়ে থাকে ছেলেটা।দুহাতে ছেলে মেয়ে দুটোর পিছনে অর্থ ব্যায় করেন বিমল।প্রতিদিন চকলেট বিস্কুট,দামী সব জামা কাপড় প্রথম প্রথম
এমা ছিছি,দাদা এসব কি করেছেন,"বলে প্রতিবাদ করেছিলো স্বাতী।
কৃত্তিম দুঃখ পাওয়ার ভান করেন বিমল
"বুঝেছি,আমিতো তোমাদের নিজের কেউ নই,"চোখে জলের আভাস দেখে,আহা ছেলে মেয়েরা দূরে একা নিঃসঙ্গ একটা মানুষ,সত্যি সত্যি ছেলেমেয়ে দের প্রতি বিমলের ভালোবাসা দেখে গলে যায় স্বাতী
"ক্ষমা করবেন দাদা,আর কোনোদিন নিষেধ করবো না,"বলে হাত জড় করে বিমলের কাছে।একমাসের পরিশ্রম বাবলু আগেই তার ন্যাওটা হয়েছিলো আস্তে আস্তে নিলার মনেও জেঠুর জন্য জায়গা তৈরি হতে শুরু করেছিলো ধিরে ধিরে।
পড়াশোনায় মধ্যম মানের নিলা। স্বাতী আর সলিলের তাতে আপত্তি,কেন রেজাল্ট ভালো হচ্ছেনা বলে হামলে পড়ে মেয়ের উপরে।
মাঝখানে বাধা হয়ে দাড়ান বিমল।
"খবরদার এত লক্ষি আর ভালো মেয়েটাকে তোমরা বকবেনা।"
"দাদা আপনি জানেন না, এই দেখুন,নিলার রিপোর্ট কার্ড় দেখুন ইংলিশ আর ম্যাথের অবস্থা দেখুন,বিমলের গা ঘেসে বসে বলেছিলো স্বাতী।
"আচ্ছা এই দুটো সাবজেক্ট আমি দেখিয়ে দেব "বলে স্বাতীর উরুতে চাপড় দেন বিমল।দাদা আপনি যে আমাদের জন্য কত করেন শাড়ীর আঁচল সরে যেতে দিয়ে নিজের ব্লাউজ ঢাকা একটা পুর্ন স্তন উন্মোচিত করে বলে স্বাতী।
আজকাল স্বাতীর এই দেহ প্রদর্শন লক্ষ্য করেন বিমল।তবে তিনি যে নিষ্কলুষ চরিত্রের একজন মানুষ সেটা প্রমান করতে দেখেও না দেখার ভান করেন।এক মাস দুমাস এর মধ্যে স্বাতী আর সলীলের মনে বিশ্বাস জন্মায় যে বিমল একজন দেবতা সুলভ সাদাসিধে মানুষ যে কিনা তাদের ছেলেমেয়ে দুটিকে নিজের ছেলেমেয়ের মত ভালোবাসে।দুমাস দাঁতে দাঁত চেপে অপেক্ষা করেন বিমল এ দুমাসে নিলার দেহের অনেক অজানা অধ্যায় জানা হয়ে যায় তার।সবসময় ফ্রকের বগলের কাছে ঘামে গোল হয়ে ভিজে থাকে নিলার কচি মেয়েটার বগলের কেশ অবস্থা কল্পনা করে জালের আড়ালে থাকা দুধের পাত্রের আশেপাশে থাকা লোভী বিড়ালের মত ছোঁকছোঁক করে বিমল। তার অপেক্ষা বাড়ীতে আসার এক মাসের মাথায় ইচ্ছাপুরন ঘটে।অন্যদিনের মত সকালের চা খেতে নিচতলায় নিলাদের বাসায় গেছিলেন বিমল বসার ঘরের পাশেই বেডরুম । স্কুলে যাওয়ার জন্য স্নানে যাবে নিলা বসার ঘরে বসে চা খেতে খেতে আধা খোলা পর্দার ওপাশে সল্পবসনা কিশোরীর উপস্থিতি অনুভব কর সচকিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।স্বাতী তাকে চা দিয়ে ভেতরে গেছে সলীল অফিসের জন্য রেডি হতে উঠে যায়, এই সময় দরজার সাথে থাকা আলমারির সামনে এসেছিলো নিলা,পরনে শুধু হাতকাটা সাদা টেপ আর খয়েরী প্যান্টি আলমারির মাথার উপর থেকে শ্যাম্পুর বোতোল নামানোর জন্য হাত তুলে দিতেই পাশ থেকে তার বগল দেখেছিলেন বিমল,দিনের বেলা নিটোল শ্যামলা বাহুর তলে কালো চুলে ভরা কিশোরী বগলের তলাটা এক ঝলক,তবু সারা শরীর ঝনঝন করে উঠেছিলো তার।কি সুন্দর নগ্ন উরুর গড়ন,বগলে চুলের উপস্থিতি তার মানে তলপেটের নিচে কিশোরী নারী অঙ্গেও যৌন কেশ গজিয়েছে মেয়েটার,এ মেয়ে যে তৈরি মেয়ে মনের কোনে অশ্লীল ইঙ্গত চলে যেতেই মমাথাটা ঝিমঝিম করে উঠেছিলো বিমলের।ঐ দিন বগল দেখার পর নিলা কখন বগল তুলবে সেই অপেক্ষায় থাকলেও কাপড়ের উপর দিয়ে ফ্রকের বগলের কাছটা গোল হয়ে ঘামে ভিজে থাকা ছাড়া নগ্ন বগলের অমিত শোভা দেখা না হলেও নিলাকে পড়াতে শুরু করার দুদিনের মাথায় আরো উত্তেজক আরো মারাক্তক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছিলো তার।সন্ধ্যায় নিলাকে পড়াতে বসেছিলেন বিমল তিনি চেয়ারে নিলা বিছানায়,
"এটা কি ধরনের অভ্যাস ধমক দিয়েছিলো স্বাতী,চেয়ার টেবিলে যাও,"বলে শাশন করেছিলো মেয়েকে।
"আহহা,বাধা দিয়েছিলেন বিমল,থাক না, ওর যেভাবে সুবিধা ওভাবেই ওকে পড়তে দাওতো,"বিছানায় বসলে অসংলগ্ন নিলাকে দেখার অনেক সুবিধা দেখে বলেছিলেন বিমল।
"ঠিক আছে দাদা,"বলে বেরিয়ে গেছিলো স্বাতী।বাড়ীওয়ালা ভাড়ার কথা বলে না গতমাসে পাঁচশো টাকা কম দেয়ার পরও কিছু বলেনি।মেয়েটাকে পড়া দেখিয়ে দিচ্ছে,নিলার রেজাল্টেও অনেক উন্নতি,ছেলে মেয়েদের জামাকাপড় খেলনা বাবলু জেঠু বলতে অজ্ঞান স্বাভাবিক ভাবে বিমলের কথাই বেদবাক্য স্বাতী আর সলীলের কাছে।নিলাকে অংক করতে দিয়ে মুখের কাছে খবরেরকাগজ টা মেলে দিয়ে বসেছিলেন বিমল সামনে বাবলু তার খাতা পেন্সিল নিয়ে ব্যাস্ত,তবে ছোট ছেলেটা তার দেখার সুবিধায় কোনো বাধা নয় বরং ঘরে সে থাকলেই তার জন্য সুবিধা।তিনজনেই মগ্ন নিলা আর বাবলু অংক করায় বিমল কাগজের আড়াল থেকে নিলাকে লুকিয়ে দেখায়,দেয়ালে হেলান দিয়ে দু হাঁটু মুড়ে তুলে কোলে খাতা নিয়ে অংক করছিলো নিলা অসাবধানতায় তার ফ্রকের ঝাপ নিচে পড়ে যে তার উরু নগ্ন হয়ে প্যান্টি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে বুঝতে পারেনি সে।আলোর বিপরীতে বসেছিলো নিলা ফলে পরিষ্কার দেখেছিলেন বিমল,ভরাট হতে শুরু করা সুগঠিত শ্যামলা লাবণ্যময় উরু তলে পরা সাদা রঙের পাতলা প্যান্টি,এক চিলতে কাপড়টা লেপ্টে আছে উরুসন্ধির খাঁজে,ওখানে প্রদিপ আকৃতিতে ফুলে আছে জায়গাটা খুব বেশি হলে দুমিনিট পাজামার তলে তার পঞ্চান্ন বছরের প্রাচীন লিঙ্গটা যুবকের মত দৃড় হয়ে উঠেছিলো ,কোনোমতে নিজের উত্তেজিত অঙ্গকে আড়াল করে,
"তোমরা পড়,আমার শরীরটা হঠাৎ খারাপ লাগছে" বলে তাড়াতাড়ি দোতালায় চলে গেছিলেন বিমল
একটু পরেই ব্যাস্ত ছেলে মেয়ে সহ স্বাতী সলিল এসেছিলো তার ঘরে।
"দাদা কি হয়েছে শরীর নাকি খারাপ করেছে,"বলেছিলো সলীল
ও কিছু না মনে হয় প্রেশারটা একটু বেড়েছে তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
দেখি বলে তার কপালে হাত রেখে মাথার কাছে বসেছিলো স্বাতী।দির্ঘ দিন পর নারী শরীরের গন্ধ স্বাতীর ভরাট কোল শাড়ী পরা উরুর স্পর্শ। তার খাটের বাজু ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো নিলা,বাবলু
"জেঠু কি হয়েছে" বলে বসেছিলো তার কোলের কাছে
"আহ বাবলু।জেঠুকে এখন বিরক্ত করনা,"বলেছিলো সলীল।
"থাক থাক ওদের কিছু বলনা,"তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।
"নিলা জেঠুর মাথার কাছে বস,হাত বুলিয়ে দাও মাথায়,"বলেছিলো স্বাতী। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বিমল শুধু তৃষিতর মত চেয়ে ছিলেন নিলার দিকে।পায়ে পায়ে এগিয়ে এসেছিলো নিলা মাথার কাছে বসে হাত রেখেছিলো কপালে
আহ,এতো জ্বর তপ্ত নয় কামতপ্ত কপাল,যার জন্য কামার্ত তার হাতের স্পর্শে আগুনটা উথলে উঠেছিলো তার।
"দাদা ডাক্তার ডাকবো কি,"বলেছিলো সলীল।
"না না বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে,"বলেছিলেন বিমল।
তাহলে লাইট টা নিভিয়ে দেই,বাবলু জেঠুকে বিরক্ত করবে না বলে আলো নিভিয়ে দিয়ে চলে গেছিলো স্বামী স্ত্রী।কিশোরী দেহের উত্তাপ ঝাঁঝালো মেয়েলী ঘামের গন্ধ কাঁধের কাছে নরম পেলব উরুর স্পর্শ রক্তের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছিলো বিমলের।
"জেঠু আমিও তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেই,বলেছিলো বাবলু।নিলার একান্ত স্পর্শ এসময় বাবলুর আবদার বিরক্ত লাগলেও,
"আচ্ছা দাও" বলতেই বাবলু উঠে মাথার অন্যপাশে বসে কপালে হাত দিতেই হাত সরিয়ে নিয়েছিলো নিলা।একি বিড়ম্বনা মনে মনে বিরক্ত হয়ে,দিদি কপালে দিয়ে দিক তুমি বরং হাতের আঙুল টেনে দাও বলে ডান হাতটা বাড়িয়ে দিয়েছিলো বিমল।আবার কপালে নিলার নরম হাতের স্পর্শ,এবার নিলাকে
"মামনি তুমি পা তুলে বস পায়ে মশা কামড়াচ্ছে,"বলে সরে শুয়েছিলো বিমল। বাধ্য মেয়ের মত পা তুলে বসেছিলো নিলা সেই সাথে গা ঘেঁসে আসায় মাথায় নরম পেলব কিছু ঘসা খেয়েছিলো বিমলের।সারা শরীরে বিদ্যুৎ প্রবাহ অন্ধকারে নিলার স্তন ওটা আজ বাড়ীতে ব্রেশিয়ার পরেনি মেয়েটা আহ লিঙ্গটা পুর্ন উত্থিত অন্ধকারে দেখা যাচ্ছে না,অণ্ডকোষ যেন ফেটে যাবে, এসময় আবার বিরল কেশ মাথাটায় নিলার ডান স্তনের স্পর্শ পেয়েছিলো বিমল।মুখের কাছেই নিলার ফ্রকে ঢাকা স্তন,নাঁকে ভেসে আসছে নিলার কিশোরী ঘেমে ওঠা বগলের গন্ধ।আধঘণ্টা এই স্বর্গে অবস্থানের পর স্বাতী এসেছিলো খাবার নিয়ে।কামের উত্তাপে খাবার রুচি নষ্ট হয়ে গেছে,স্বাতী
"দাদা খেয়ে নিন,নাহলে অম্বল হবে "বলায়,
"এখন খাবোনা,রাতে যদি ক্ষুধা লাগে তাহলে দেখা যাবে,"বলেছিলো বিমল।
আচ্ছা রাতে কোনো অসুবিধা হলে ডাকবেন কিন্তু,বলে" এই ছেলেমেয়েরা চল,জেঠু বিশ্রাম নিক" বলে বিদায় নিয়েছিলো ওরা।ঘরের ভেতরে তখনো নিলার কিশোরী গায়ের গন্ধ,মেয়েটা বিছানার যেখানে বসেছিলো সেখানে পাগলের মত মুখ ঘসেছিলেন বিমল,সারারাত ছটফট করে পার করেছিলেন নির্ঘুম রাত।আস্তে আস্তে নিলার সাথে ঘনিষ্টতা বাড়ে তার।লাজুক মেয়েটা আস্তে আস্তে কাছে আসে ।ভূল করেও নিলার গায়ে হাত দিতে চেষ্টা করেননা বিমল আস্তে আস্তে পরম নির্ভরতায় নিলাই ঘেঁসে আসে তার কাছে। জেঠু বাবা মার রোষ থেকে তাকে বাঁচিয়েছে,জেঠুর কারনে তার রেজাল্ট ভালো হচ্ছে,দামী দামী জামা কাপড়,দিনদিন লোকটার প্রতি কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধা বেড়ে চলে নিলার।শুধু জেঠু মাঝে মাঝে তাকে চুরী করে দেখে,দেখাটা ঠিক বুঝতে পারে না নিলা, কেমন যেন গায়ের মধ্যে শিরশির করে নিলার প্যান্টির নিচে ভিজে ওঠে যোনীটা ।এই দেখাতে ভালো লাগাও আছে আবার খারাপ লাগাও আছে ।বড় হচ্ছে নিলা বান্ধবী দের গল্পে অনেক কিছু জানছে শিখছে। যৌনগন্ধি ভালোলাগা খুব সুন্দরী না হবার একধরনের কষ্ট,বয়ষ্ক বুড়ো হলেও তার প্রতি অখণ্ড মনযোগ জেঠুর,ইচ্ছা করে আদর করে তাকে কাছে টেনে নিক জেঠু,যেমন টেনে নেয় বাবলুকে,বাবলুর মত তাকেও কোলে বসাক গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিক।সেই ইচ্ছায় জেঠুর সাথে আজকাল গায়ে গা লাগিয়ে বসে এক ধরনের মজা পায় নিলা,এযেন একটা খেলা যা শুধু জেঠু আর সে জানে যা জেঠুকে দেখাতে নিষিদ্ধ খারাপ কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে প্রলুব্ধ করে তাকে।দিন দিন দেখার সিমা বেড়ে বিপদজ্জনক পর্যায় চলে যায়, বাড়ীতে সাধারনত ফ্রক পরে নিলা উরুর মাঝামাঝি ঝুলের এই ফ্রকের নিচে বাড়ীতে অনেকসময় প্যান্টি ছাড়া কোনো অন্তর্বাস থাকেনা।প্রায় পুর্ন স্তনভার কচি ডাবের মত পাতলা কাপড়ের তলে স্তনের উর্ধমূখি বোঁটার আভাস হাঁটা চলায় গতি পেলে ব্রেশিয়ারহীন উত্তাল মাংসপিণ্ড দুটি দুলে দুলে ওঠে। পায়ের গড়ন খুব সুন্দর নিলার নিটোল গড়নের পায়ে চিকন দুটো তোড়া পরে মেয়েটাউঠতে বসতে ফ্রকের ঝাপ উঠে মসৃণ তেলতেলা উরুর অনেকদূর দেখা যায়,ঘরের পাশেই লাগোয়া বাথরুম সেখানে পেচ্ছাপ করতে যায় নিলা কল্পনায় নিলাকে প্যান্টি নামিয়ে পা ফাঁক করে প্যানে বসতে দেখে বিমল, কান উৎকির্ন করে শোনে যোনীর জোড়ালাগা ঠোঁটের ফাক দিয়ে তিব্র বেগে বেরিয়ে আসা স্বাস্থ্যবতি কিশোরীর মুত্রত্যাগের কামোদ্দীপক মেয়েলী হিস হিস শব্দ।মাঝেমাঝে সহ্য করতে না পেরে কিশোর বয়ষের মত হস্তমৈথুন করে ফেলেন বিমল,যদিও আগুনের তাপ না কমে বেড়ে যায় তার।আসলে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো যায়,কিন্তু দুধের দেখা পেলে আর ঘোলের প্রতি মন ওঠেনা।আজকাল প্রায় রাতেই তার কাছে থাকে বাবলু।দুজনে সিডি প্লেয়ারে সিনেমা দেখে তারা।নিলারও সিনেমা দেখার খুব শখ কিন্তু মায়ের শাষনের কারনে খুব বেশি হলে আধা ঘণ্টা বরাদ্দ হয় তার জন্য।
দেখতে দেখতে পুজো চলে আসে।বাবলু তার কাছে বিভিন্ন আবদার করে।নিলাকে
"মামানি তুমি কি নেবে? জিজ্ঞাসা করে বিমল।
পাখি জামা,লাজুক মুখে বলে নিলা।
"আর?"
"আর স্যান্ডেল"
"আর কি?"হাসি হাসি পশ্রয়ের মুখে জিজ্ঞাসা করে বিমল।
"জেঠু,"বিমলের গা ঘেঁসে আসে নিলা, তার দিঘল নরম উরু ঘসা খায় বিমলের উরুতে বাম দিকের স্তনে ডুবে যায় ডান কুনুই,'আহ মেয়েটা কি পাগল করে দেবে তাকে,'মনে মনে শিহরিত হলেও,মুখে নির্লিপ্ত ভাব বজায় রেখে বলে বিমল
"বল মামনি,
"পুজোর ছুটিতে কিন্তু আমি সিনামা দেখবো"
"আচ্ছা ঠিক আছে সে হবেক্ষন,হেসে বলেছিলো বিমল।
"না,মাকে কিন্তু তুমি যে করে হোক রাজী করাবে"
"আচ্ছা ঠিক আছে।কাল তাহলে মার্কেটে যাব আমরা"
"আমাকে কিন্তু কথা দিলে"বলেছিলো নিলা
"আচ্ছা বাবা আচ্ছা,"বলে মাথা নাড়িয়েছিলো বিমল।
"আমার লক্ষি সোনা জেঠু",বলে আনন্দের অতিসহ্যে যা কখনো করেনি তাই করেছিলো নিলা।দুহাতে বিমলের গলা জড়িয়ে ধরে ঝাপটে ধরেছিলো বিমলকে।এতটা আশা করেনি বিমল,ভাগ্যি কেউ ছিলোনা সেখানে।দির্ঘাঙ্গী নিলার নরম উরু তার উরুর সাথে কিশোরী তলপেটের উষ্ণতা,বিশেষ করে ফ্রকের তলে নিলার ব্রেশিয়ারহীন অনস্র পাহাড় দুটো বিশ্রী ভাবে লেপ্টে গেছিলো বুকের সাথে।আলতো করে একহাতে নিলার কোমোর অন্যহাতে নিলার পিঠ জড়িয়ে ধরেছিলো বিমল,আদর করার ছলনায় হাতটা নামিয়ে এনেছিলো নিলার পাছার উপর।পাতলা ফ্রক তলে পরা প্যান্টির নিচে উষ্ণ নরম তুলতুলে মাংসের তাল,
জেঠু তুমি না খুব ভালো,বিমলের গলা জড়িয়ে একটু লাজুক গলায়,আমি..আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি,"বলে আর একটু জড়িয়ে ধরেছিলো নিলা।হাত তুলে তার গলা জড়িয়ে থাকায় ঘামেভেজা ফ্রকের বগলের কাছটা মেলে থাকায় নিলার বগলের ঝাঁঝালো ঘামের গন্ধটা ঝাপটা মারছিলো বিমলের নাঁকে।নরম মৃণাল বাহুর বেষ্টনী এ অবস্থায় কেউ দেখলে এতদিনের পরিশ্রম চেষ্টা সব বৃথা যাবে,তবুও হঠাৎ পাওয়া এই অমুল্য সুযোগ ছাড়তে মন চায়নি বিমলের,
"আমিও তোমাকে,বাবলুকে খুব ভালোবাসি মামনি," ফ্রক প্যান্টির উপর দিয়েই নিলার নিতম্বে লেপ্টে থাকা প্যান্টির কিনারা বেয়ে আঙুলের ডগা নিলার দুই নিতম্বের মাঝের চেরায় চালিয়ে দিয়ে, বলেছিলো বিমল।আহ কি গরম জায়গাটা যেন ভাব উঠছে ছুঁড়ির পাছার ফাঁক থেকে।আরো সরে এসেছিলো নিলা। ততক্ষণে পাজামার নিচে পুর্ন উত্থান ঘটেছে বিমলের তার তলপেট আরো নিবিড় হয়ে আসে নিলার তলপেট। পাতলা ফ্রকের নিচে পাতলা জাঙিয়া উরুসন্ধির খাজ দু পা ফাক করে থাকায় অরক্ষিত, কাপড়ের উপর দিয়ে সরাসরি সংযোগ ঘটেছিলো যোনীদেশ আর লিঙ্গের,নিলার যোনীর ঠোঁট দুটোর উপর গজানো কোমোল লোমের আভাস পৌছে গেছিলো লিঙ্গের ডগার সংবেদনশীল অংশে। একটা অসস্তি সেই সাথে তিব্র ভালোলাগা ইচ্ছা থাকলেও প্রত্যাহার করে নিতে পারেননি বিমল তলপেটের নিচে উষ্ণ কাবোষ্ণো জায়গাটায় লিঙ্গ ঠেকিয়ে রেখে নিলাকে বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওভাবেই।সেদিনের আলিঙ্গনে গ্রিন সিগন্যাল পেয়ে মনটা ময়ূরের মত নেঁচে উঠেছিলো বিমলের এতদিনে পরিশ্রম স্বার্থক হয়েছে তার।সেদিন রাতে নিলাদের বাসায় সলীল আর স্বাতীকে উদ্দেশ্য করে
"তোমাদের একটা কথা বলতে চাই আমি,
"কি কথা দাদা,আমাদের বলার জন্য জিজ্ঞাসা করতে হবে,আদেশ করুন "বলে সলীল।
"হ্যা দাদা,স্বামীর মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে বলেছিলো স্বাতী,আপনাকে আমরা নিজের দাদা ই মনেকরি ভালোবাসি শ্রদ্ধা করি।"
"আমিও তোমাদের নিজের ভাই ভাই বৌ মনে করি,তোমার ছেলে মেয়ে দুটো দেখে আমার নিজের ছেলে মেয়ে দুটোর কথা মনে পড়ে,ওদের ছেড়ে আমি...."বলতে বলতে গলাটা ভারী হয়ে আসে বিমলের।
আহ দাদা,বলে উঠে বিমলের পাশে এসে বসে স্বাতী তার বাম দিকের গোলাকার স্তুন ঘসা খায় তার ডান বাহুতে,সম্ভবত ব্লাউজের তলে ব্রেশিয়ার পরনি স্বাতী, মায়ের মতই সুস্তনি নিলা,গড়নের দিক থেকে দুজনের প্রায় একই রকম।"আমরা তো আছি,আর ছেলেমেয়ে তো আপনারই"
"তাই যদি মনে কর তাহলে কাল ওদের নিয়ে মার্কেটে যাব আমি,তোমরা কিন্তু কিছু বলতে পারবেনা।"বিমলের বলার ভঙ্গিতে হেসে ফেলেছিলো স্বামী স্ত্রী। পরের দিন নিলা আর বাবলুকে নিয়ে মার্কেটে যান বিমল।ঘুরে ঘুরে ছেলে মেয়ে দুটোর পছন্দের জিনষ কেনেন।নিলার পাখি জামা দশ হাজার টাকা দাম হলেও কিনতে দ্বিধা করেন না,
"এত দাম বলে চোখ বড় করে নিলা,না না জেঠু এত দাম দিয়ে কিনোনা,"
"এই মেয়ে আমি কিন্তু রাগ করবো,"কৃত্তম রাগের ভঙ্গি করেন বিমল
"আচ্ছা বাবা তোমার যা মন চায় কর,"খুশিতে ঝলমল করে বলে নিলা।
"শোনো, "যেন ষড়যন্ত্র করছে এমনভাবে ফিসফিস করে নিলাকে বলেন বিমল,"দামের কথা মাকে বলার দরকার নেই কেমন।"
"আচ্ছা তুমি যা বলবে,"বলে বিমলের হাত জড়িয়ে ধরে নিলা।আজ নিলার পরনে চুড়িদার কামিজ,টাইট ফিটিং কামিজের কোমোরের কাছ থেকে নিচের দিকে দুদিকে ফাড়া।যথারীতি হলুদ কামিজের বগল দুটো গোল হয়ে ঘামে ভিজে আছে,পাতলা কামিজের তলে ব্রেশিয়ারের প্রান্তরেখা পিঠের দিকের স্ট্রাপ সহ গরমে ঘামে অন্তর্বাসের পুর্ণাঙ্গ আউটলাইন,কিশোরীর অসচেতনায় বারবার বহিঃ প্রকাশ ঘটায়। বেশ বড় গলা কামিজের বালিকার স্তন সন্ধির মৃদু আভাস ওড়নার তল থেকে পুর্নবয়ষ্কা যুবতীর মত বিশাল স্তনের লোভোনীয় ঠেলে বেরিয়ে আসা,নিলার নিম্নাঙ্গে পাতলা আঁটসাঁট চুড়িদার চামড়ার সাথে লেপ্টে থেকে গোলাকার নিতম্ব সুগঠিত উরু সুন্দর গড়নের পা দুটো এমন ভাবে ফুটিয়ে তোলে যে বার বার নিলার কামিজের তল থেকে বেরিয়ে আসা পায়ের দিকে ভরাট হয়ে ওঠা উরুর দিকে তাকাতে বাধ্য হন বিমল। সব কিছু কেনা হওয়ার পর একটু ইতঃস্তত করেন বিমল।
!কি হল জেঠু সবই তো কেনা হল,এখন চল।"
"না,মানে,তোমার আন্ডারগার্মেন্টস তো কেনা হল না"
"সেটা আবার কি?"একটু বিষ্মিত গলায় বলে নিলা,
"ঐ যে ভেতরের জামা প্যান্ট আরকি"যেন জানেনা এমনভাবে বলেন বিমল,
"হিহিহি,ও ব্রা প্যাণ্টি?আছেই তো"
"সে তো পুরোনো,পুজোর জন্য সব কিছু নতুন কিনতে হবে না।"
"জানিনা বাবা,আমি ওসব কিনিনা আম্মুই কিনে আনে,"পাকা মেয়ের মত বলে নিলা,তার বড় চোখে কটাক্ষ দেখে শরীরে শিহরণ জগে বিমলের।
"আহহা এখন বড় হচ্ছ এসব জিনিষপত্র নিজেরই তো কেনা উচিত তোমার।"
সে বড় হয়েছে এই স্বীকৃতি প্রয়োজন ছিলো নিলার,তার নিজের ক্লাশের অনেক মেয়েকে নিজের জিনিষ নিজেকে কিনতে দেখেছে সে অথছ তার আম্মু এখনো তাকে ছোট মেয়ের মত চালাতে চায়।বাবা মায়ের প্রতি একটা বিরক্তি একটা অভিমান অনেক দিন ধরেই মনে জমা হয়েছিলো তার,বিমল বলতেই
"আমি চাই কিন্তু আম্মু দেয়না,"আড়চোখে বাবলুকে দেখে শুধু বিমল যাতে শুনতে পায় এভাবে বলে নিলা।
"এখন থেকে নিজের যা যা জিনিষ নিজেই কিনবে তুমি,টাকা আমার কাছে চাইবে,মাকে বলার দরকার নাই।"
নিজের ভরসার জায়গাটা খুজে পায় নিলা,জেঠুর প্রতি কৃতজ্ঞতায় মনটা ভরে ওঠে তার।
"চল তাহলে কিনি,বলে নিলাকে নিয়ে বড় একটা দোকানে ঢোকে তারা। তাদের দেখে এগিয়ে আসে সেলসম্যান,
বলুন স্যার"
"ব্রা প্যান্টি দেখান তো,"
"স্যার মাপ,"সেলসম্যানের প্রশ্নে নিলার দিকে তাকায় বিমল।লাজুক মুখে মাপ বলে নিলা,
থার্টিফোর সি, বেশ কতগুলো ব্রেশিয়ার বের করে দেয় সেলসম্যান সেই সাথে প্যান্টি।না না এগুলো না,ভালো গুলো দেখান।
স্যার দেশীর মধ্যে এগুলো সবচেয়ে ভালো,বাচ্চা মেয়েদের জন্য আরাম দায়ক।"
না না সবচেয়ে ভালোগুলো দেখান
স্যার বিদেশীগুলো ফ্যান্সি টাইপ দেখাবো কি, দাম কিন্তু বেশি হবে,
আহহা আপনাকে দাম নিয়ে চিন্তা করতে হবে না,বিরক্ত মুখে বলে বিমল।
আচ্ছা স্যার দেখাচ্ছি,বলে এগুলো বিদেশী বলে প্যাকেট থেকে ব্রা প্যান্টির সেট বের করে সেলসম্যান। হালকা মেরুন কালারের ব্রা ম্যাচিং প্যান্টিটা সিল্কএর তৈরি। নিলাকে এই ব্রা প্যান্টিতে কল্পনা করে পঞ্চান্ন বছরেও বাইশের যুবকের মত দৃড় হয়ে ওঠেন বিমল।শ্যামলা রঙ মেয়ের হালকা রঙ হলে ত্বম্বি শরীরে ফুটবে ভালো,ভেবে সেলস ম্যানকে
"আর কোনো কালার নেই,হালকা কোনো কালার।
"স্যার হালকা বলতে এই হলুদ আর কলাপাতা এই দুটো কালার হবে।"
আচ্ছা দুটোই দিন,দাম কত?
দুটো ষোলোশ টাকা,বলে সেলসম্যান।
না না জেঠু এত দামী টা না,দাম শুনে আঁৎকে ওঠে নিলা।
ও কিছু না,ও কিছু না,আপনি প্যাকেট করুন বলে টাকা বের করে দেন বিমল।কেনাকেটা শেষে দোকান থেকে বেরিয়ে,
অনেক কেনাকেটা হয়েছে এবার বাড়ী বলে বেশ বড় করে তৃপ্তির একটা নিঃশ্বাস ছাড়ে নিলা।
উহু,বলে মাথা নাড়েন বিমল,চল এবার আইসক্রিম বলেন বিমল।
ইস জেঠু তুমি কি ভালো আনন্দে চেচিয়ে উঠে বাবলু।
তুমি কিন্তু খুব দুষ্টু হয়েছো বাবলু,বড় দিদি সুলভ গলায় বলে নিলা,জেঠুকে বেশি জ্বালাতন করতে মা কিন্তু মানা করেছে।বিমলের দিকে কটাক্ষ হেনে বলে নিলা।কচি মেয়েটার বড়মানুষি কটাক্ষে শরীরের ভেতরে উত্থাল পাত্থাল এক আনন্দ হয় বিমলের এই কমাসের পরিশ্রম চেষ্টা প্রায় স্বার্থক মনে হয় তার।
বাড়ীতে ফিরে একটু ভয়ে ভয়ে ছিলেন বিমল,বিশেষ করে নিলার ব্রা প্যান্টির জন্য,না জানি নিলার মা কি মনে করে।অবশ্য নিলার মায়ের জন্য একটা বেশ দামী কাঞ্জিভরম শাড়ী কিনেছেন তিনি।রাতের খাওয়ার পর সাধারনত বাবলু একবার তার সাথে দেখা করতে আসে তার সাথে মাঝে মধ্যে নিলাও।আজ শুধু নিলাকে একা দেখে বিষ্মিত হন তিনি,
"মামনি,তুমি একা, বাবলু কোথায়?"
"ইস শুধু বাবলু আর বাবলু আমি বুঝি কেউ না?ও ঘুমিয়ে পড়েছে।"বিমলের সামনে চেয়ারে বসতে বসতে বলে নিলা।
"বাবলু তো প্রতিদিন আসে জেঠুকে দেখতে আসে,তুমিই তো আসো না।"
"আমার বুঝি আসতে ইচ্ছা হয় না,মা ই তো আসতে দেয় না।"
"মা কে দেখিয়েছো সব,
"হ্যা মায়ের খুব পছন্দ হয়েছে সব।"
"তাই,একটু ইতঃস্তত করে বিমল,ব্রা প্যান্টির বিষয়ে কিছু বলল?"
"ধ্যাত মাকে ওসব দেখাবো নাকি,লুকিয়ে রেখেছি।"বড়মানুষি ভঙ্গী তে বলা নিলার কথায় মনে মনে খুশিতে ডিগবাজি দেন বিমল,যাক মেয়ে তাহলে মায়ের কাছে অনেক কিছু গোপোন করে।একটু সাহসী হন বিমল
"না ওগুলো তো কেমন হল দেখতে পারবো না,হাজার হোক বড় হয়ে গেছ।"কথটা শুনে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে নিলা,পায়ের আঙুল দিয়ে মেঝে মতে আঁক কাটে,মেঝের দিকে চোখ রেখেই
"তুমি যদি দেখতে চাও তাহলে দেখাবো আমি,ফিসফিস করে বলা নিলার কথাগুলো স্পষ্ট শুনলেও নিজের কানকে ঠিক বিশ্বাস করতে পারেনা বিমল,কিছুটা হতভম্ব হয়ে
"মানে,"বলে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে নিলার দিকে।এবার তার দিকে সরাসরি তাকায় নিলা,
"মানে তুমি যেগুলো কিনে দিলে,ব্রা প্যান্টি তুমি চাইলে পরে দেখাতে পারি,"কথাগুলো বলতে বলতে মুখটা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠে তার।নিজের ভেতরে একটা এ্যালার্ম বেজে ওঠে বিমলের,খুব বেশি আগ্রহ না দেখিয়ে যেন নিলার ছেলেমানুষি দুষ্টুমিতে মজা পেয়েছে এমন ভাবে হেসে মাথা হেলিয়ে
"দেখালে দেখাবে,আমি তো প্রাই দেশের বাইরে যাই আইডিয়া থাকলে কিনে আনতে অনেক সুবিধা হবে আমার।"যেন দেখনোটা একটা নর্মাল ব্যাপার এমনভাবে বলেন বিমল।
তুমি কিন্তু একটা জিনিষ দাওনি,
কোনটা,বাইরে পরা চুড়িদার কামিজই পরে আছে নিলা,বাড়ীতে ওড়না নেই,তার কচি সিন্ধুডাবের মত বড় উদ্ধত স্তন ডিমের কুসুমের মত হলুদ কামিজ ফেটে বেরিয়ে আসবে মনে হয় বিমলের।
ঐযে তোমাকে বলেছিলাম,বড়বড় চোখে অস্থির এক আবেদন এঁকে বলে নিলা।জবাবে হেসে
সিনামা দেখাতো,তুমি আমাকে কি কি সিনেমা দেখবে তার একটা লিস্ট করে দিও বলতেই উত্তেজনায় সামনে ঝুঁকে আসে নিলা,স্তনসন্ধি, টাইট চুড়িদার পরা দিঘল উরু কামিজের দুপাশের চেরার বাইরে উদ্ভাসিত,পাতলা কাপড় এতই শরীরে চেপে বসেছে নিলার ক্লিভেজ থেকে দৃষ্টি প্রত্যাহার করলেও মোহনীয় উরু থেকে চোখ ফেরাতে কষ্ট হয় বিমলের।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top