দাজ্জালের আবির্ভাবের জন্য কুফফার দ্বারা নেওয়া সকল প্রস্তুতি এখন প্রায় শেষ। মানবরচিত সংবিধানের তথা গনতন্ত্র,সমাজতন্ত্র সহ সকল তন্ত্র মন্ত্র দাজ্জালের আসার সকল প্রস্তুতি । আজ গোটা বিশ্ব গণতন্ত্রের সংবিধানে ওঠা বসা করে যার নিয়ন্ত্রক আমেরিকা। দেখবেন কোন দেশে গণতন্ত্র এর ক্ষনিক বিপর্যয়ে আমেরিকায় বেশি চিন্তিত হয় ও তা সমাধানের জন্য অনেক তাগাদা দিতে থাকে, ক্ষেত্রবিশেষে সরাসরি পদক্ষেপ নিতেও পিছপা হয় না। মজার ব্যপার হলো পুরো পৃথিবীর প্রায় সকলের মস্তিষ্কে গনতান্ত্রিক মতাদর্শের বীজ বেশ ভালভাবেই ঢুকিয়ে দিয়েছে! ওবামা সাহেব নিজেই এক বিবৃতিতে সিরিয়ায় বিতর্কিত খিলাফত প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধরত যোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন ''একবিংশ শতাব্দীতে তারা যে আদর্শ(ইসলাম প্রতিষ্ঠা) নিয়ে যুদ্ধ করছে,এ যুগে তার কোন ঠাই নেই!!''
পাঠকসকল ভালোভাবেই অবগত আছেন সকল কুফফার শক্তি এখন খিলাফত বা শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠার জন্য যারা যুদ্ধ করছেন তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য সংঘবদ্ধ হচ্ছে,রক্তক্ষয়ী এ যুদ্ধ এখন সময়ের ব্যপার।হতে পারে এ যুদ্ধের মাধ্যমেই ইমাম মাহাদির আবির্ভাব ঘটতে পারে! তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে দাজ্জালি মিডিয়া তাকেও জংগী হিসেবে উপস্থাপন করবে,তবে মুসলিম দেশগুলোতে তাকে ভন্ড মাহাদি হিসেবে উপস্থাপন করবে।
নিচে কিছু দাজ্জালের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি সম্পর্কিত কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করার চেস্টা করছি।বিষয় গুলো বাংলায় কোথাও পাইনি। এসব তথ্য গুলো সবই কিছু বিদেশী(অমুসলিম)ব্লগার ও ইউটিউব ভিডিও ডকুমেন্ট থেকে সংগৃহীত। কিছু তথ্য খ্রিস্টান ফান্ডামেন্টালিস্টদের দ্বারা সংকলিত। সুতারাং এসব জিহাদিদের তৈরি প্রোপ্যাগান্ডা ভাবার কোন কারন নেই।
থিওরি অব এভুলিউশন ও নাস্তিকবাদঃ
একদমই আকস্মিকভাবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে। সেই সাথে নাস্তিকদের সংখ্যাও! তাদের যুক্তি মানুষের বর্তমান অবস্থার পূর্বে বানর ছিল অর্থাৎ তারা মানবজাতির পূর্বপুরুষ!! বিবর্তনবাদের আরো উচু শাখা আছে যেখানে বলা হয় সৃষ্টির গোড়ার দিকে কোন একক(এককোষী) ক্ষুদ্র প্রানের থেকে সব কিছুর সৃষ্টি। লক্ষনীয়, এখানে কোন স্রষ্টাকে পাত্তা দেওয়া হয়। এর পরের নাটক আরো সুদূরপ্রসারী! এই বিপথগামী বিজ্ঞানী-চিন্তাবিদগন বের করেন সকল প্রানের ধারক এই মৌলিক ক্ষুদ্র প্রান এসেছে অবশ্যই পৃথিবীর বাহির থেকে, শুরু হলো এলিয়েন এলিয়েন এলিয়েন।
''এলিয়েন'' নাটকঃ
আধুনিক বিবর্তনবাদের সুউচ্চ শাখা হচ্ছে এলিয়েন থিওরি। বিজ্ঞানী নামধারী বিশেষজ্ঞরা গবেষনা শুরু করে, দানিকেন সহ আরো ইতিহাসবেত্তারা বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতার মানুষদের আকা নানান রহস্যময় চিত্র নিয়ে তোলপার শুরু করে, এমন কিছু চিত্রও পাওয়া যায় যেখানে বিভিন্ন স্পেসশীপ,এয়ারক্রাফট দেখা যায়। এগুলো তাদের এলিয়েন তত্ত্ব আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়।মনে রাখবেন এগুলো সবই নাটকের উপাদান।ভাবছেন কি নাটক!?
তাদের সুচিন্তিত নাটক হচ্ছে মানুষের মধ্যে এলিয়েনের অস্তিত্ব শক্তভাবে গেথে দেওয়া। কারন দাজ্জাল আসবে একজন এলিয়েন হিসেবে,পরবর্তীতে নিজেকে খোদা দাবী করবে! এজন্য বর্তমানে যত হলিউড ছবি দেখছেন সাইন্সফিকশন হলে এলিয়েন থাকবেই এবং তা সুচারুভাবে যুক্তিপূর্ণ করে উপস্থাপন করা হচ্ছে!এখন বলিউডেও এটা এসে গেছে । সদ্য রিলিজ পাওয়া পিকে নামের ছবিতে তো সরাসরিই ধর্মকে বাতিল করা হয়েছে।এর পরের পর্ব ধর্মহীনকরনের ব্যপারটি আরো স্পষ্ট হবে বলে মনে করি।
নাটক সিনেমা মানুষের চিত্তমননে ব্যাপক প্রভাব ফেলে তাই এটাকেই শক্ত হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের বিশ্বাস আরো শক্ত করতে তারা ইউএফও এর্যোডাইনামিক ডিজাইন দিয়ে এয়ারক্রাফট তৈরি করে ক্ষনে ক্ষনে মানুষের সামনে প্রকাশ করছে যা সাধারনের মনে অল্প অল্প করে শক্তিশালী বিশ্বাস নির্মাণ করে দিচ্ছে যে হ্যা বহিঃজগতের বুদ্ধিমান প্রানীর অস্তিত্ব সত্যিই আছে! তবে হ্যা প্রায় ০.৫% ইউএফও সাইটে মানুষ অদ্ভুদ আকারের যে যান আকাশে ভাসতে দেখছে তা জীণ জাতির যানবাহন ছাড়া আর কিছুই নয়।
পাঠকসকল ভালোভাবেই অবগত আছেন সকল কুফফার শক্তি এখন খিলাফত বা শরীয়া আইন প্রতিষ্ঠার জন্য যারা যুদ্ধ করছেন তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য সংঘবদ্ধ হচ্ছে,রক্তক্ষয়ী এ যুদ্ধ এখন সময়ের ব্যপার।হতে পারে এ যুদ্ধের মাধ্যমেই ইমাম মাহাদির আবির্ভাব ঘটতে পারে! তবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে দাজ্জালি মিডিয়া তাকেও জংগী হিসেবে উপস্থাপন করবে,তবে মুসলিম দেশগুলোতে তাকে ভন্ড মাহাদি হিসেবে উপস্থাপন করবে।
নিচে কিছু দাজ্জালের আত্মপ্রকাশের প্রস্তুতি সম্পর্কিত কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করার চেস্টা করছি।বিষয় গুলো বাংলায় কোথাও পাইনি। এসব তথ্য গুলো সবই কিছু বিদেশী(অমুসলিম)ব্লগার ও ইউটিউব ভিডিও ডকুমেন্ট থেকে সংগৃহীত। কিছু তথ্য খ্রিস্টান ফান্ডামেন্টালিস্টদের দ্বারা সংকলিত। সুতারাং এসব জিহাদিদের তৈরি প্রোপ্যাগান্ডা ভাবার কোন কারন নেই।
থিওরি অব এভুলিউশন ও নাস্তিকবাদঃ
একদমই আকস্মিকভাবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে। সেই সাথে নাস্তিকদের সংখ্যাও! তাদের যুক্তি মানুষের বর্তমান অবস্থার পূর্বে বানর ছিল অর্থাৎ তারা মানবজাতির পূর্বপুরুষ!! বিবর্তনবাদের আরো উচু শাখা আছে যেখানে বলা হয় সৃষ্টির গোড়ার দিকে কোন একক(এককোষী) ক্ষুদ্র প্রানের থেকে সব কিছুর সৃষ্টি। লক্ষনীয়, এখানে কোন স্রষ্টাকে পাত্তা দেওয়া হয়। এর পরের নাটক আরো সুদূরপ্রসারী! এই বিপথগামী বিজ্ঞানী-চিন্তাবিদগন বের করেন সকল প্রানের ধারক এই মৌলিক ক্ষুদ্র প্রান এসেছে অবশ্যই পৃথিবীর বাহির থেকে, শুরু হলো এলিয়েন এলিয়েন এলিয়েন।
''এলিয়েন'' নাটকঃ
আধুনিক বিবর্তনবাদের সুউচ্চ শাখা হচ্ছে এলিয়েন থিওরি। বিজ্ঞানী নামধারী বিশেষজ্ঞরা গবেষনা শুরু করে, দানিকেন সহ আরো ইতিহাসবেত্তারা বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতার মানুষদের আকা নানান রহস্যময় চিত্র নিয়ে তোলপার শুরু করে, এমন কিছু চিত্রও পাওয়া যায় যেখানে বিভিন্ন স্পেসশীপ,এয়ারক্রাফট দেখা যায়। এগুলো তাদের এলিয়েন তত্ত্ব আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়।মনে রাখবেন এগুলো সবই নাটকের উপাদান।ভাবছেন কি নাটক!?
তাদের সুচিন্তিত নাটক হচ্ছে মানুষের মধ্যে এলিয়েনের অস্তিত্ব শক্তভাবে গেথে দেওয়া। কারন দাজ্জাল আসবে একজন এলিয়েন হিসেবে,পরবর্তীতে নিজেকে খোদা দাবী করবে! এজন্য বর্তমানে যত হলিউড ছবি দেখছেন সাইন্সফিকশন হলে এলিয়েন থাকবেই এবং তা সুচারুভাবে যুক্তিপূর্ণ করে উপস্থাপন করা হচ্ছে!এখন বলিউডেও এটা এসে গেছে । সদ্য রিলিজ পাওয়া পিকে নামের ছবিতে তো সরাসরিই ধর্মকে বাতিল করা হয়েছে।এর পরের পর্ব ধর্মহীনকরনের ব্যপারটি আরো স্পষ্ট হবে বলে মনে করি।
নাটক সিনেমা মানুষের চিত্তমননে ব্যাপক প্রভাব ফেলে তাই এটাকেই শক্ত হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের বিশ্বাস আরো শক্ত করতে তারা ইউএফও এর্যোডাইনামিক ডিজাইন দিয়ে এয়ারক্রাফট তৈরি করে ক্ষনে ক্ষনে মানুষের সামনে প্রকাশ করছে যা সাধারনের মনে অল্প অল্প করে শক্তিশালী বিশ্বাস নির্মাণ করে দিচ্ছে যে হ্যা বহিঃজগতের বুদ্ধিমান প্রানীর অস্তিত্ব সত্যিই আছে! তবে হ্যা প্রায় ০.৫% ইউএফও সাইটে মানুষ অদ্ভুদ আকারের যে যান আকাশে ভাসতে দেখছে তা জীণ জাতির যানবাহন ছাড়া আর কিছুই নয়।