পান্থপাদপ এর কথা অনেকেই জানেন। তৃষ্ণা নিবারণের জন্য এই গাছে সঞ্চিত জল প্রাচীনকালে পথিকেরা পান করতেন। সেই থেকেই এই নাম। গাছটি অনেকেই দেখেছেন, কলাগাছের মতো পাতা। কিন্তু বৃক্ষ জাতীয় গাছেও এরকম জল সঞ্চিত থাকে ?
জানলে অবাক হবেন যে, অবাক করা সেই গাছটি রয়েছে ভারতেই। এই গাছের নাম টারমিনালিয়া টোমেনটোসা (Terminalia Tomentosa)। পোশাকি ভাষায় এই গাছটিকে বলা হয়, ক্রোকোডাইল বার্ক ট্রি। এত দিন ধরে বহু মানুষ এই গাছের নাম শুনছিলেন। এবার চাক্ষুষ করলেন, একটা গাছ থেকে কী ভাবে জল পাওয়া যায়। আর ভিডিয়োটি দেখার পরে নেটাগরিকরা হতবাক। ট্যুইটারে এই ভিডিয়োটি শেয়ার করেছেন এরিক সোলহেইম নামের এক ব্যক্তি।
ট্যুইটারে এই ভিডিয়োটি শেয়ার করে তার ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “ওয়টার ট্রি: ভারতের এই গাছটি আপনার তৃষ্ণা মেটাতে পারে। তিসা বৌদ্ধকে আলোকিত করা থেকে প্রাকৃতিক পরিষ্কার জলের কিয়স্ক হওয়া পর্যন্ত, এই গাছটি যেন সত্যিই এক অলৌকিক ঘটনা।”
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, কুড়ুল দিয়ে গাছে আঘাত করছেন দুই ব্যক্তি। তারপরই গাছের একটা অংশ দিয়ে তীব্র স্রোতে জল বেরোতে থাকল। সেই জলই খেতে লাগলেন দুই ব্যক্তি। ভিডিয়োতেই দেখা গিয়েছে, গাছের ওই জল যেন কাচের মতো স্বচ্ছ।
এই গাছের সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় এখানেই। কাচের মতো স্বচ্ছ জল এবং তা পান করারও যোগ্য। এই ক্রোকোডাইল বার্ক ট্রি-র উচ্চতা প্রায় ৩০ মিটার। এই ধরনের গাছগুলি বেশিরভাগ আর্দ্র বনেই পাওয়া যায়। এর কাণ্ড থাকে জলে পরিপূর্ণ। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকেরা এই গাছটিকে বোধিবৃক্ষও বলে থাকেন।
আরও পড়ুন: বাঁদরের র্যাম্প ওয়াক!
জানলে অবাক হবেন যে, অবাক করা সেই গাছটি রয়েছে ভারতেই। এই গাছের নাম টারমিনালিয়া টোমেনটোসা (Terminalia Tomentosa)। পোশাকি ভাষায় এই গাছটিকে বলা হয়, ক্রোকোডাইল বার্ক ট্রি। এত দিন ধরে বহু মানুষ এই গাছের নাম শুনছিলেন। এবার চাক্ষুষ করলেন, একটা গাছ থেকে কী ভাবে জল পাওয়া যায়। আর ভিডিয়োটি দেখার পরে নেটাগরিকরা হতবাক। ট্যুইটারে এই ভিডিয়োটি শেয়ার করেছেন এরিক সোলহেইম নামের এক ব্যক্তি।
ট্যুইটারে এই ভিডিয়োটি শেয়ার করে তার ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “ওয়টার ট্রি: ভারতের এই গাছটি আপনার তৃষ্ণা মেটাতে পারে। তিসা বৌদ্ধকে আলোকিত করা থেকে প্রাকৃতিক পরিষ্কার জলের কিয়স্ক হওয়া পর্যন্ত, এই গাছটি যেন সত্যিই এক অলৌকিক ঘটনা।”
ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, কুড়ুল দিয়ে গাছে আঘাত করছেন দুই ব্যক্তি। তারপরই গাছের একটা অংশ দিয়ে তীব্র স্রোতে জল বেরোতে থাকল। সেই জলই খেতে লাগলেন দুই ব্যক্তি। ভিডিয়োতেই দেখা গিয়েছে, গাছের ওই জল যেন কাচের মতো স্বচ্ছ।
এই গাছের সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় এখানেই। কাচের মতো স্বচ্ছ জল এবং তা পান করারও যোগ্য। এই ক্রোকোডাইল বার্ক ট্রি-র উচ্চতা প্রায় ৩০ মিটার। এই ধরনের গাছগুলি বেশিরভাগ আর্দ্র বনেই পাওয়া যায়। এর কাণ্ড থাকে জলে পরিপূর্ণ। বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকেরা এই গাছটিকে বোধিবৃক্ষও বলে থাকেন।
আরও পড়ুন: বাঁদরের র্যাম্প ওয়াক!