What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

টর ব্রাউজার (Tor Browser) কি? VPN থেকে কি এটা নিরাপদ এবং Windows এর ব্যবহার পদ্ধতি (1 Viewer)

Black Knight

Not Writer or Creator, Only Collector
Staff member
Supporter
Joined
Mar 6, 2018
Threads
265
Messages
25,763
Credits
560,184
Birthday Cake
Billed Cap
Rocket
Pizza
Mosque
Pizza
টর ব্রাউজার কি? এটা কি নিরাপদ এবং ব্যবহার পদ্ধতি?

অনেক সময়ই নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে পরিচয় গোপন করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করার দরকার হতে পারে। এছাড়াও অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েব সাইট যেমন ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি অফিসে বা নির্দিষ্ট স্থানে ব্লক করা থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি নিতে আপনি কি কখনো ভেবেছিলেন, অনলাইনে নিজেকে গোপন রাখার সবচাইতে উত্তম উপায় কোন পেঁয়াজের পেছনে লুকিয়ে পড়া? দ্যা অনিয়ন রাউটার (The Onion Router); পেঁয়াজের লোগো দ্বারা পরিচিত একটি প্রোজেক্ট —যা আপনাকে অনলাইনে লুকিয়ে রাখতে সাহায্য করে আর এটি টর নেটওয়ার্ক নামে বিশদভাবে পরিচিত। আপনারা সবাই পেঁয়াজের গঠন তো নিশ্চয় জানেন, একটি পেঁয়াজের অনেক গুলো কভার থাকে এবং একটি কভার খুললে আরেকটি কভার, আরেকটি খুললে আরেকটি, এভাবে আসতেই থাকে। টর অনেকটা এই ধারণা অনুসরন করেই অনলাইনে আপনার পরিচয় গোপন রাখতে সাহায্য করে। বিশ্ব জুড়ে বহু সাইবার ক্রিমিন্যাল, কম্পিউটার গুরু, এমনকি অনেক সাধারন ইউজার গভর্নমেন্ট, অনলাইন বিজ্ঞাপন, পার্সোনাল ডাটা গুলোর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে টর ব্যবহার করে। তো এটি কীভাবে আপনাকে অনলাইনে গোপন রাখতে সাহায্য করে, আপনার জন্য কতটা উপযোগী —চলুন সবকিছুর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক…

প্রাথমিকভাবে টর নেটওয়ার্ক একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক সার্ভার; যা ইউএস নেভি দ্বারা উন্নয়নকৃত এবং বিশ্বব্যাপি ইউজারদের অনলাইনে তাদের পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছিলো। টর প্রোজেক্ট মূলত একটি অলাভজনক সংগঠন; যারা অনলাইন গোপনীয়তা টুল তৈরি করাকে গবেষণার মূল লক্ষ্য হিসেবে দেখে।

টর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার জন্য মূলত একটি ব্রাউজারের দরকার হয়, যার নাম টর ব্রাউজার। টর ব্রাউজার ফায়ারফক্স ব্রাউজারের উপর মডিফাই করা একটি ব্রাউজার, যেটা টর প্রজেক্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডাউনলোড করা সম্ভব। ব্রাউজারটি জাস্ট আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করার মাধ্যমেই আপনি এই নেটওয়ার্কের সাথে কানেক্টেড হয়ে পড়তে পারবেন, কোন আলাদা সেটিংস ঠিক করার প্রয়োজনীয়তা পড়বে না।

টর নেটওয়ার্কে আপনার অনলাইন পরিচয়কে ছদ্মবেশে বিভিন্ন টর সার্ভার দিয়ে এনক্রিপশন করিয়ে তারপরে সেই ট্র্যাফিককে নির্দিষ্ট স্থানে পাঠানো হয়; ফলে আপনার পরিচয় ট্র্যাক করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। আজকের যেকোনো সাধারন ব্রাউজারে ইনকগনিটো মুড বলে একটি ফিচার থাকে, আমরা মনে করি এটি ওপেন করে নেট সার্ফ করলে আমাদের পরিচয় গোপন থাকবে, আসলে এটি ঠিক না। এতে শুধু ব্রাউজারে আপনার ব্রাউজিং হিস্টরি সেভ হবে না, কিন্তু আপনার আইএসপি সবকিছু জানতে পারবে আপনি কোথায়, কখন এবং কি ভিজিট করছেন অনলাইনে।



টর কীভাবে কাজ করে?

সাধারনত আমরা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য কি করি; যেকোনো পছন্দের ব্রাউজার ওপেন করে অ্যাড্রেস লিখে ঢুকে পড়ি। এরপরে আপনার রিকোয়েস্টটি আপনার কম্পিউটার থেকে আপনার আইএসপির কম্পিউটারে গিয়ে পৌঁছায় এবং আপনার আইএসপি আপনার রিকোয়েস্ট করা ওয়েব সার্ভারের কাছে পেজ চেয়ে অনুরোধ করে; একবার পেজটি পাওয়া গেলে সেটাকে আপনার কম্পিউটার পর্যন্ত পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এখানে কিছু ফ্যাক্ট লক্ষ্য করুন; আপনি কোন সাইট ভিজিট করতে চাচ্ছেন সেটা সর্বদা আপনার আইএসপি জানছে আবার আপনি যে সাইট ভিজিট করছেন সেই সাইটও আপনার কম্পিউটার এবং আপনার আইএসপি সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে। কেনোনা আপনার ভিজিট করা সাইটের কাছে আপনার আইপি অ্যাড্রেস চলে যাচ্ছে। তো এভাবেই অনলাইনে আমাদের পরিচয় খোলাসা হয়ে যায়, এবং আমরা কি একটিভিটি দেখাচ্চি সেটাও লুকিয়ে থাকে না। শুধু এটুকুতেই কিন্তু শেষ নয়, আপনি যে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করছেন হতে পারে সে ওয়েবসাইটটি আপনার প্রত্যেকটি ইন্টারনেট কর্মকাণ্ড ট্র্যাক করার জন্য আপনার ব্রাউজারে কোন কুকিজ ছেঁড়ে দেয়।

কোন কোন সাইট আপনার সেবার মান উন্নয়ন করতে আমার কোন সাইট আপনাকে উপযুক্ত বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্যও কুকিজ প্ল্যান্ট করে থাকে; যেমন- গুগল বা ফেসবুক সবাই বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য কুকিজ বাবহা করে। কিন্তু কিছু সাইট আবার আপনার সকল ডাটা চুরি করার জন্য আপনার ব্রাউজারে কুকিজ বসিয়ে দিতে পারে। তো বুঝতেই পারছেন ইন্টারনেটে আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য গুলো কতোটা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে।

এই অসুবিধা গুলো থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য এবং বিশেষ করে আপনাকে অনলাইন প্রাইভেসি প্রদান করার জন্য টর ব্রাউজার টর নেটওয়ার্ক এর সাহায্যে কাজ করে থাকে। যখন আপনি টর ব্রাউজারে কোন অ্যাড্রেস লিখেন সেখানে প্রবেশ করার জন্য; ব্রাউজার আপনার ট্র্যাফিককে তৎক্ষণাৎ এনক্রিপটেড করে দেয় এবং সেই ট্র্যাফিককে সরাসরি ওয়েব সার্ভারের কাছে না পৌছিয়ে বিভিন্ন টর সার্ভারের মধ্যদিয়ে নিয়ে যায়। ধরুন আপনি বাংলাদেশ থেকে টর ব্যবহার করে টেকহাবস ভিজিট করতে চাচ্ছেন, প্রথমে আপনার ট্র্যাফিককে এনক্রিপটেড করা হবে যাতে কেউ আপনার রিকোয়েস্ট পড়তে না পারে, তারপরে প্রথমে ধরুন অ্যামেরিকার সার্ভারে চলে যাবে সেখান থেকে ব্রাজিলের সার্ভারে যাবে, আবার ইন্ডিয়ান সার্ভার থেকে রাশিয়ান সার্ভার হয়ে তবেই নির্দিষ্ট ওয়েব সার্ভারের কাছে রিকোয়েস্টটি পৌঁছাবে। তো পদ্ধতিতে ঠিক কোন স্থান থেকে রিকোয়েস্টটি এসেছিলো সেটা ডিটেক্ট করা একেবারে অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।

তবে এখানেও কিছু ফ্যাক্ট রয়েছে যেগুলো আপনার জানা প্রয়োজনীয়; সাধারন ইন্টারনেট ট্র্যাফিক এসএসএল সার্টিফিকেট ব্যবহার করে ওয়েবসাইট এবং আপনার কম্পিউটারের মধ্যের ইন্টারনেট ট্র্যাফিককে এনক্রিপটেড করে রাখে। টর ব্রাউজারে প্রথমে আপনার ইন্টারনেট ট্র্যাফিককে এনক্রিপটেড করা হয় এবং সকল সার্ভারে এই ডাটাকে এনক্রিপ্ট করেই ট্র্যান্সমিট করানো হয়, কিন্তু ফাইনাল সার্ভার থেকে মানে যে সার্ভার থেকে ডাটাকে ফাইনালি টার্গেট ওয়েব সার্ভারের কাছে পাঠানো হয় সেখানে ডাটাকে ডিক্রিপ্ট করা হয় যদি ওয়েবসাইটটি এসএসএল ব্যবহার না করে (https)। আর ডিক্রিপ্টেড হওয়া নর্মাল ডাটা আপনার প্রাইভেসির জন্য ঝুঁকি পূর্ণ হতে পারে। তাই টর ব্যবহার করলেও আপনি যদি https সাইট ভিজিট করেন শুধু তবেই আপনার ডাটা এন্ড টু এন্ড এনক্রিপটেড থাকবে।

আবার আরেকটি বিষয়, টর কিন্তু আপনার সম্পূর্ণ কম্পিউটারের ইন্টারনেট ট্র্যাফিককে টর নেটওয়ার্ক এর আওতায় নিয়ে আসে না। কেবল সে ট্র্যাফিক গুলো লুকায়িত থাকতে পারে যেগুলো শুধু টর ব্রাউজার দিয়ে ভিজিট করা হয়। এখন ধরুন আপনার উইন্ডোজ ব্যাকগ্রাউন্ড আপডেট নিচ্ছে কিংবা আপনার ইন্সটল থাকা যেকোনো সফটওয়্যার তার সার্ভারের সাথে যোগাযোগ করছে, এক্ষেত্রে টর কোন কাজে আসবে না আর এই ট্র্যাফিক গুলো আপনার আইএসপি রীড করতে পারবে। তবে আপনি ভিপিএন ব্যবহার করে আপনার সম্পূর্ণ কম্পিউটার ট্র্যাফিককে প্রাইভেট সার্ভারের মাধ্যম দিয়ে পরিচালনা করতে পারেন এমনকি আপনার আইএসপির চোখে ধুলো দিয়ে।
htw2.jpg


টর কি আপনার জন্য?

যদি আপনি অনলাইনে লুকিয়ে থাকতে চান, মানে আপনার অনলাইন পরিচয়কে লুকিয়ে রাখতে চান তবে, হ্যাঁ, এটি করার জন্য টর নেটওয়ার্ক সবচাইতে সহজ এবং ভরসা যোগ্য ব্যবস্থা। ভিপিএন ব্যবহার করে এই কাজ করা গেলেও, ভিপিএন সাধারনত এই সার্ভিস দেওয়ার জন্য চার্জ করে থাকে কিন্তু টর ব্রাউজার সকলের জন্য ফ্রী। যদি আপনার প্রাইভেসি নিয়ে আপনি খুব সচেতন হোন কিংবা আপনার অনলাইন একটিভিটি সকলের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে চান তবে অবশ্যই টর আপনাকে অনেক সাহায্য করতে পারে। অনেক হ্যাকার রা গভর্নমেন্ট থেকে বাঁচার জন্য টর ব্রাউজার ব্যবহার করে।

এক কথায় বলতে এই ব্রাউজার সকলের জন্য; যারা অনলাইন অ্যাড, আইএসপি, ওয়েবসাইট থেকে নিজেকে ট্র্যাক করা থেকে বিরত রাখতে চান। হতে পারে আপনি একজন পুলিশ অফিসার এবং আপনি কিছু গবেষণা করছেন, সেক্ষেত্রে আপনার গবেষণাকে গোপন রাখার জন্য টর ব্যবহার করা যেতে পারে। আবার আপনার দেশে কোন ওয়েবসাইট ব্লক করা থাকলে সেটাকে আনব্লক করার জন্য টর ব্রাউজার ব্যবহার করা যেতে পারে। পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করার সময় টর ব্যবহার করে আপনার ডাটা গুলোকে নিরাপদ করতে পারেন।

টর নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু যে অনলাইনে নিজের পরিচয় লুকানো যায় সেটা কিন্তু নয়। এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সম্পূর্ণ লুকায়িতভাবে কোন ওয়েবসাইট হোস্ট করাও সম্ভব; আর এই সাইট গুলো শুধু টর ইউজাররাই ভিজিট করতে পারে, সাধারন ইন্টারনেট বা ইন্টারনেট ব্রাউজার থেকে এই সাইট গুলো অ্যাক্সেস করা সম্ভব নয়। আর এই সাইট গুলোতে সকল প্রকারের ক্রাইম সংঘটিত হয়ে থাকে, অবৈধ ড্র্যাগ কেনা বেচা, বিভিন্ন হাতিয়ার কেনা বেচা থেকে শুরু করে বিভিন্ন আতঙ্কবাদীর ওয়েবসাইট এই লুকায়িত ওয়েব সার্ফেসে পাওয়া যায়। আর আমি আপনাকে টর ব্যবহার করে কখনোই এই সকল সাইট অ্যাক্সেস করার রেকমেন্ড করি না, এতে আপনি বিপদে পড়তে পারেন। শুধু বিষয় গুলো জানানোর খ্যাতিরে এখানে শেয়ার করলাম।


কোন কাজের জন্য টর নয়?
ibm--block-tor.png

টর নেটওয়ার্ক এবং টর ব্রাউজার ব্যবহার করা অনেক সহজ এবং সাধারন কাজের জন্য এটি অনেক উপকারী কিন্তু এটা মনে করবেন না আপনি টর ব্যবহার করছেন তো আপনি সম্পূর্ণ নিরাপদ। লুকিয়ে থাকা আর নিরাপদ থাকা এই দুইটি সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার। টর ব্যবহার করে আপনি যদি কোন ক্রাইম করার চিন্তা করেন অথবা আপনার পেছনে যদি গভর্নমেন্ট লেগে থাকে, তারা কিছু প্রপার ওয়ার্কের মাধ্যমে সহজেই আপনাকে খুঁজে বেড় করতে পারবে। টর নেটওয়ার্ক কে হ্যাক করার চাইতে আপনার ব্রাউজারকে হ্যাক করা বেশি সহজ কাজ। আপনি টার্গেটেড ইউজার হলে, গভর্নমেন্ট না এনএসএ আপনার ব্রাউজারকে হ্যাক করে নেবে, আর এর ফলে আপনার সমস্ত কিছুর উপর তারা অ্যাক্সেস নিতে পারবে। তাই অবৈধ কাজ করার আগে ১০০ বার ভাবুন। আবার ধরুন আপনি টর ব্যবহার করে কোন ওয়েবসাইট ফর্মে আপনার নাম ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য প্রবেশ করালেন, এক্ষেত্রে আপনার নিজের প্রাইভেসি আপনি নিজেই নষ্ট করলেন। কোন সাইটে আপনি নিজে কোন তথ্য প্রবেশ করালে আপনি নিরাপদ থাকতে পারবেন না, সে সাইট তো জেনেই গেলো আপনি কে, তাই না?

আবার আপনি যদি টর ব্যবহার করে কোন বড় ফাইল ডাউনলোড করার কথা চিন্তা করেন, ভুলে যান, টর আপনার ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ স্পীড অনেক স্ল্যো করে ফেলবে। এক্ষেত্রে ভিপিএন আপনার জন্য বেস্ট হবে।

একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনার মাথায় রাখা উচিৎ; কোন সিস্টেমই আপনাকে ১০০% গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে না, সেখানে আপনি টর নেটওয়ার্ক, ভিপিএন, প্রক্সি আর যাই ব্যবহার করুন না কেন। আপনি বেসিক কাজের জন্য যেকোনো একটি সিস্টেম ব্যবহার করুন এবং নিজের বুদ্ধি লাগিয়ে ভাবুন আপনার কি করা উচিৎ এবং কি নয়, এতে আপনার ৫০% নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়ে যাবে। আর বাকিটা সিস্টেম করে দেবে। ইন্টারনেটে কখনোই ক্রাইম করার চেষ্টা করবেন না।

তো আপনি কি কখনো টর ব্রাউজার ব্যবহার করেছেন? আপনার কোনটি পছন্দ, ভিপিএন নাকি টর? আমাদের সবকিছু নিচে কমেন্ট করে জানান।

tor-and-https.svg

টর ব্রাউজারের বৈশিষ্ঠ্য:
  • আইপি হাইড করে অর্থাৎ সম্পূর্ণ অজ্ঞাত পরিচয়ে ব্রাউজিং করা যায়।
  • ব্লক করা যে কোন ওয়েব সাইট ব্রাউজ করার সুবিধা।
  • আইপি হাইডের কারণে স্পীডের কোন তারতম্য ঘটে না।
  • উইন্ডোজ, ম্যাক এবং লিনাক্স সংস্করণ রয়েছে।
  • ইন্সটল করার কোন ঝামেলা নেই।
  • সম্পূর্ণ ফ্রি সফটওয়্যার।
  • ইংরেজি ছাড়াও আরো অনেক ভাষা সাপোর্ট করে।


ডাউনলোডঃ
টর ব্রাউজার এর জন্য
এই লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে। বিস্তারিত জানা যাবে এই সফটওয়্যারটির ওয়েবসাইট থেকে।
আর যদি সন্দেহ লাগে যে Tor Browser টি নামালেন তা আসল কিনা তবে এইভাবে ভেরিভাইড করে নিতে পারেন। Youtube



উইন্ডোজে ব্যবহার করতে হলে :
এই ব্রাউজারটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। হ্যাকাররা ছাড়াও সাধারণ ব্যবহারকারীরাও এটা ব্যবহার করতে পারে অনায়াসেই।


ব্রাউজার বান্ডেলটি ডাউনলোড করে আপনি যেখানে এক্সাক্ট করতে চান সেটা দেখিয়ে দিতে হবে। সেটা পোর্টেবল ডাইভও হতে পারে।
tbb-screenshot1.jpg
এখন দেখানো লোকেশনে টর ব্রাউজার নামের একটি ফোল্ডার তৈরি হবে। ফোল্ডারটিতে Start Tor Browser নামের একটি আইকন থাকবে। সেখানে ডাবল ক্লিক করলে নিচের মত একটা উইন্ডো ওপেন হবে।


যখন এটি পুরোপুরি লোড হবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন একটি ব্রাউজার ওপেন হবে। তবে টর ব্রাউজারের জন্য অন্যান্য ব্রাউজারে কোনো প্রভাব ফেলবে না অর্থাৎ আগের মতই কাজ করা যাবে। ব্রাউজিং শেষ করার পরে ব্রাউজারটি বন্ধ করে দিতে হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সকল কুকি, হিস্টিরি মুছে যাবে টর ব্রাউজারের। অর্থাৎ ব্যবহারকারী পুরোপুরি নিরাপদ থাকবেন।
configure.png

proxy_question.png

zm5TsYhP_o.png
এভাবেই টর ব্রাউজার ব্যবহার করে নিরাপদ থাকা ও ব্লকড ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যাবে।


Youtube Video link:
To view this content we will need your consent to set third party cookies.
For more detailed information, see our cookies page.


Windows 10 এ আমার ফেস করা কিছু Problem & its Answer
Hidden content
You need to reply to this thread or react to this post in order to see this content.
 
Last edited:

Users who are viewing this thread

Back
Top