*কে মনে রেখেছে ইতিহাস.....???*
★★কলের গান নিয়ে এলেন এইচ এম বোস।
আর সৃষ্টি করলেন কত আশ্চর্যজনক জিনিস।
তিনি হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তি।
★★★এইচ এম বোস অর্থাৎ হেমেন্দ্রমোহন বসু।
সৃষ্টি করলেন এ দেশে প্রথম কলের গান।
রেকর্ড তৈরী করার কারখানা। হ্যারিসন রোডে বাই সাইকেল, মোটরগাড়ির কারখানার ব্যবসা।
তাঁর ফ্যাক্টরিতে সৃষ্টি হল প্রথম গানের রেকর্ড।
১৯০২ সালে বিখ্যাত বাঙালি শিল্পী গহরজান তাঁর প্রথম গানের রেকর্ড করলেন এইচ এম বোসের সৃষ্টি রেকর্ডে।
এইচ এম বোস তৈরী করলেন সেই মাথায় মাখা বিখ্যাত সুবাসিত তেল "কুন্তলীন ", আর সেই বিখ্যাত পারফিউম "দেলখোশ"।
যে প্রডাক্টের বিজ্ঞাপণ লিখলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ।
ভাবা যায়! কবি লিখলেন...
"কেশে মাখ কুন্তলীন,রুমালেতে দেলখোস।
পানে খাও তাম্বুলীন,ধন্য হোক এইচ বোস"।
দেশ জুড়ে সাড়া পড়ে গেল!
বাংলায় এইচ এম বোসই প্রথম রঙিন আলোকচিত্রের নির্মাণ করলেন।
এইচ এম বোস বাংলা সাহিত্যে শ্রেষ্ঠ গল্পকে ১৮৯৬ সাল থেকে "কুন্তলীন" পুরস্কার দেওয়া চালু করলেন।
এটা বাংলা সাহিত্যে এক যুগান্তকারী ঘটনা।
শরৎচন্দ্র তাঁর "মন্দির" গল্পের জন্য এই পুরস্কার পেলেন।
এইচ এম বোস কলকাতা মেডিকেল কলেজে ডাক্তারি পড়তে গিয়ে হয়ে গেলেন বিশাল কর্মকাণ্ডের এক মহানায়ক!
কথায় আছে না, ভাগ্নেরা মামাদের মত হয়?
এইচ এম বোস হলেন সেই জগৎ বিখ্যাত বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর ভাগ্নে ।
আর এইচ এম বোসের পুত্রেরাও ছিলেন সব জিনিয়াস।
বিখ্যাত ক্রিকেটার একদা বাংলার অধিনায়ক কার্তিক বসু তাঁর পুত্র। আর এক পুত্র হলেন "দাদাসাহেব ফালকে" পুরস্কারে সম্মানিত বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ক্যামেরাম্যান, নীতিন বসু।
সব বাপ কা বেটা!
১৫০ বছর কেটে গেছে।
কিন্তু ক'জন আমরা মনে রেখেছি নবজাগরণের এই মহান মানুষটিকে?
তাঁর ১০৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা রইল।
তথ্যসূত্রঃ BANGALIR BHASA O SANSKRITI / orient Black swan.
অধ্যাপক বারিদ বরণ ঘোষ সম্পাদিত, কুন্তলীন পুরস্কার সম্পর্কিত গ্রন্থ / আনন্দ।
★★কলের গান নিয়ে এলেন এইচ এম বোস।
আর সৃষ্টি করলেন কত আশ্চর্যজনক জিনিস।
তিনি হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তি।
★★★এইচ এম বোস অর্থাৎ হেমেন্দ্রমোহন বসু।
সৃষ্টি করলেন এ দেশে প্রথম কলের গান।
রেকর্ড তৈরী করার কারখানা। হ্যারিসন রোডে বাই সাইকেল, মোটরগাড়ির কারখানার ব্যবসা।
তাঁর ফ্যাক্টরিতে সৃষ্টি হল প্রথম গানের রেকর্ড।
১৯০২ সালে বিখ্যাত বাঙালি শিল্পী গহরজান তাঁর প্রথম গানের রেকর্ড করলেন এইচ এম বোসের সৃষ্টি রেকর্ডে।
এইচ এম বোস তৈরী করলেন সেই মাথায় মাখা বিখ্যাত সুবাসিত তেল "কুন্তলীন ", আর সেই বিখ্যাত পারফিউম "দেলখোশ"।
যে প্রডাক্টের বিজ্ঞাপণ লিখলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ।
ভাবা যায়! কবি লিখলেন...
"কেশে মাখ কুন্তলীন,রুমালেতে দেলখোস।
পানে খাও তাম্বুলীন,ধন্য হোক এইচ বোস"।
দেশ জুড়ে সাড়া পড়ে গেল!
বাংলায় এইচ এম বোসই প্রথম রঙিন আলোকচিত্রের নির্মাণ করলেন।
এইচ এম বোস বাংলা সাহিত্যে শ্রেষ্ঠ গল্পকে ১৮৯৬ সাল থেকে "কুন্তলীন" পুরস্কার দেওয়া চালু করলেন।
এটা বাংলা সাহিত্যে এক যুগান্তকারী ঘটনা।
শরৎচন্দ্র তাঁর "মন্দির" গল্পের জন্য এই পুরস্কার পেলেন।
এইচ এম বোস কলকাতা মেডিকেল কলেজে ডাক্তারি পড়তে গিয়ে হয়ে গেলেন বিশাল কর্মকাণ্ডের এক মহানায়ক!
কথায় আছে না, ভাগ্নেরা মামাদের মত হয়?
এইচ এম বোস হলেন সেই জগৎ বিখ্যাত বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর ভাগ্নে ।
আর এইচ এম বোসের পুত্রেরাও ছিলেন সব জিনিয়াস।
বিখ্যাত ক্রিকেটার একদা বাংলার অধিনায়ক কার্তিক বসু তাঁর পুত্র। আর এক পুত্র হলেন "দাদাসাহেব ফালকে" পুরস্কারে সম্মানিত বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, ক্যামেরাম্যান, নীতিন বসু।
সব বাপ কা বেটা!
১৫০ বছর কেটে গেছে।
কিন্তু ক'জন আমরা মনে রেখেছি নবজাগরণের এই মহান মানুষটিকে?
তাঁর ১০৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধা রইল।
তথ্যসূত্রঃ BANGALIR BHASA O SANSKRITI / orient Black swan.
অধ্যাপক বারিদ বরণ ঘোষ সম্পাদিত, কুন্তলীন পুরস্কার সম্পর্কিত গ্রন্থ / আনন্দ।