আমার ব্যাভিচারী পরিবারের দলগত যৌনকর্ম
Writer: joybhai92
Writer: joybhai92
১ম পর্ব
গল্পের শুরুতে আমার সম্পর্কে বলে রাখী। আমার নাম সানজিদ চৌধুরী, বয়স ২০, ঢাকার একটা সরকারি কলেজে উচ্চমাধ্যমিকে পড়ছি। ঢাকা শহরের আর দশটা পরিবারের মতোই আমাদের মধ্যবিত্ত সংসার। বাবা ইলিয়াস, পেশায় স্কুল শিক্ষক আর তার সুবাদে আমরা সরকারি কোয়ার্টারে দুই বেডরুমের ঘরে থাকি। আমার মা, নাসরিন দেশের নামকরা এক ব্যাংকের কেশিয়ার। মা বাবার বয়সের ব্যবধান ১০ বছরের আর তার ফলে বাবাই আমাদের পরিবারের সকল সিদ্ধান্ত নেন।
আমার আম্মুর বয়স ৪৫, খুব পর্দানশীল মহিলা। যদিও বোরকার কারণে উপর থেকে দেখে বুঝা যাই না, আমার আম্মুর শারীরিক গঠন আবেদনময়ী। গায়ের রং বাদামি, দুধের সাইজ আনুমানিক ৩৮, তলপেট চর্বিতে ভরা।
অফিস থেকে এসে বোরকা খুললেই আম্মুর ঘর্মাক্ত ব্লাউসের নিচ থেকে পুরুষ্ট দুধগুলো সহজে দেখা যেত। বিশেষত দুধের কালো বলয় আর ফোলা বোঁটাগুলো দেখলে আমার নুনু ফুলে উঠতো। আম্মু গোসলে গেলে, আমি প্রায়ই দরজার ফাক দিয়ে উঁকি মেরে উলঙ্গ স্লান উপভোখ করতাম।
আব্বু আম্মু উভয়ে কর্মজীবী হওয়ার কারণে, সিদ্ধান্ত হলো গ্রামের বাড়ি থেকে কাজের বুয়া আনা হবে। কিছুদিনের মধ্যে আমাদের ঘরে হাজির হলো ফুলির মা। মহিলার বয়স ৩৫ এর কাছাকাছি, স্বামী কয়েক বছর আগে মারা যাই, আর তাই ফুলিকে গ্রামে রেখে আমাদের ঘরে স্থায়ী হলো। ওকে দেখলে মনে হবে না ওর বয়স ৩৫।
শরীরে কিঞ্চিৎ মেদ, আকার বালুঘড়ির মতো, দেখেই বুঝা যাই অত্যন্ত পরিশ্রমী। গায়ের রং চকচকে কালো, মাথায় ছোট টিপ্, মুখে লাল লিপস্টিক। প্রথমবার ফুলির মাকে দেখে আর ওর গায়ের অদ্ভুদ এক গন্ধ আমার যৌন উত্তেজনা আকাশে উঠালো। কাজের বুয়াদের বগল সাধারণত চুলে ভরা থাকে আর তাই ঘামে ভিজে থাকা ব্লাউজের অংশ থেকে উত্তেজনাময় গন্ধ সৃষ্টি হয়।
ফুলির মা শোবার ব্যবস্থা হলো আমার ঘরের মাটিতে। যদিও আমি প্রথমে আপত্তি করি, কিন্তু বুয়াকে দেখে আমি আর কোনো আপত্তি করলাম না। এমন মালের সাথে রাত কাটানোর সুজোক ছাড়া যাই না। রাত হতেই ফুলির মা আমার ঘরে শুয়ে পড়লো। কিছুক্ষন পর ঘুমিয়ে পড়লে আমি চাঁদের আলোতে ওর আবেদনময়ী দেহ উপভোখ করতে লাগলাম।
ওর পরনে হলুদ রঙের শাড়ি, কিন্তু শাড়ির আঁচলে ওর দুধগুলো ঢাকা। আমি খুবই সাবধানতার সহিত ওর শাড়ির অচল ফেলে দিতেই ওর দুধগুলো ব্লাউসের নিচে থেকে স্পষ্ট চোখে পড়লো। আমি গভীর আগ্রহের সাথে ওর শরীর উপভোখ করতে লাগলাম। বলে রাখা ভালো, ওর শরীরের প্রাকৃতিক গন্ধে আমার নুনু একেবারে খাড়া।
আমি বুঝতে পারলাম এখনই মাল ছাড়তে হবে। কিছু বুঝে উঠার আগেই শুঁড় শুঁড় করে নুনু থেকে মাল বেরিয়ে আসলো। অতঃপর আমি যৌন ক্ষুধা মিটিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
স্বপ্তাখানেক পরের কথা। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বলে আব্বু আজ বাসায় আর আম্মু খালার বাড়িতে। ঘুম থেকে উঠে হটাৎ এক অবাক করার মতো দৃশ্য চোখে পড়লো। দেখলাম আব্বু রান্নাঘরে ফুলির মার পিছনে দাঁড়িয়ে ওর তলপেট মালিশ করছে আর ওর ঘাড়ে চুমা খাচ্ছে। বুঝতে দ্বিধা লাগলো না আব্বু এই সুন্দরী যুবতীর প্রেমে মজ্জিত।
ফুলির মাও আব্বুর হাতের খেলায় উত্তেজিত। আমার এই দৃশ্য দেখে আম্মুর জন্য খুব দয়া হলো। আমি কিছু বলার আগেই আব্বু আর ফুলির মা ওদের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ বন্ধ করলো।
সন্ধ্যার পরই আম্মু বাসায় আসলো। আম্মুকে দেখে খুব হাসিখুশি মনে হল। আব্বু আর আম্মু রাতের খাবারের পর খুব আগ্রহের সাথে আলোচনা করতে লাগলো।
আমি সিদ্ধান্ত নিলাম আগামীকাল সকালে আম্মুকে আব্বুর ব্যাভিচারের কথা জানাবো।
মাঝরাতে হটাৎ প্রস্রাব করার জন্য উঠে লক্ষ্য করলাম ফুলির মা ওর বিছানায় নাই। এদিক ওদিক খোঁজার পর আব্বু আম্মুর রুম থেকে কাতরানির আওয়াজ শুনতে পেলাম। দরজার ফাঁক দিয়ে যে দৃশ্য দেখলাম তা আমার জীবনে না ভোলার মতো।
দেখলাম আব্বু আর বুয়া বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে পরস্পরের ঘাড়ে হাত পেচিয়ে চুমু খাচ্ছে আর আম্মু বিছানায় বসে আনন্দের সাথে উপভোখ করছে। বুঝতে পারলাম ওদের যৌন ক্রিয়াকর্মের মাঝে আম্মুও জড়িত।
আব্বু দাঁড়ানো অবস্থায় ফুলির মার পিছনে গিয়ে ওর ঘাড়ে চুমু খাওয়া অব্যাহত রাখলো আর ওর ব্লাউসের নিচে দুধের খাজের ভিতর হাত ঢুকিয়ে বোঁটা টিপতে লাগলো।আব্বুর হাতের খেলায় ফুলির মা উত্তেজিত হয়ে শাড়ির আঁচল মাটিতে ফেলে দিল।
Hidden content
You need to reply to this thread or react to this post in order to see this content.
Hidden content
You need to reply to this thread or react to this post in order to see this content.