এক যে ছিল সুখবিলাসী নারী
লেখকঃ payelangle
লেখকঃ payelangle
প্রথম এপিসোড
সম্পাদক দাদা, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা (এবং অনেকেই বলেছিলেন "পায়েল দি আপনার লেখার ফ্যান হয়ে গেছি, অথবা আপনার ব্যাক্তিগত জীবন বা সাংসারিক জীবন কে স্যালুট করি " সেই সব পায়েল সেনের প্রিয়তম "ফ্যানেরা" ) আমি প্রথমেই মার্জনা কামনা করছি আপনাদের কাছে।
অনেক দিন পর লেখার মুড এলো।তোমরা আমার বন্ধু তাই বলি যে , প্রথমেই কয়েকটা লাইন তোমাদের হ্যাজাচ্ছি কারন বহুদিন পর তোমাদের কাছে নতুন লেখা হাজির করছি। আসলে আগের লেখা গুলো তোমরা ও ভুলে গেছ এবং আমার ও প্লট মনে নেই ভুলে গেছি। যাইহোক এখন সময় পেয়েছি… জব থেকেও এখন সাময়িক লিভ। সো এখন ছুটি পেয়েছি। বলতে লজ্জা নেই সব মেয়েদের জন্য গৌরবের যেটা সেটা দ্বিতীয় বার হচ্ছি এন্ড সত্যি ছুটি উপভোগ করছি। হাহাহাহা…
যাই হোক এবার আমার মুন্ডুপাত করবেন আর হ্যাজাবো না চলুন শুরু করা যাক।
(গল্পের সাথে বাস্তবের কোনো মিল নেই। সব চরিত্র ই কাল্পনিক এর সঙ্গে বাস্তবের মিল খুঁজতে যাওয়া নিছক বোকামি।)
এক ~
মিডিয়া রিপোর্ট –
সিবিআই এর ফাইলে এমন একটা খুনের কিনারা আজ ও হয়নি… এমন অদ্ভুত ঘটনা আজ পর্যন্ত আমাদের দেশে ঘটেছে কিনা বলা কঠিন পুরো পৃথিবীতে ঘটেছে কি না কোনো আইন বিশারদ জোর দিয়ে বলতে পারেন নি , কলকাতার অন্তর্গত বজবজ থানার শ্যামপুর সংলগ্ন এলাকার একটি ফ্ল্যাটে এক মহিলার (৩৮) মৃতদেহ পাওয়া যায়।
গোটা বিশ্বজুড়ে শোনা গেছে নির্ভয়া, আরুষির মতো ঘটনায় সরব হয়েছে গোটা বিশ্ব । যৌন নির্যাতন ধর্ষন করে খুন করা হয়েছিল ফুলের মতো জীবন গুলো কে। অপরাধী পুরুষ কে আমরা ফাসি তে ঝুলতে দেখেছি যাবজ্জীবন কারাদন্ড ভোগ করিয়েছি।। কিন্তু এই ঘটনা আশ্চর্য রকমের! ভিকটিম মহিলা কে গনধর্ষন করে খুন করা হয়, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে যে, ধর্ষক এবং খুনি পুরুষ নয় মহিলা । মুখ ঢাকা জোকার দের মুখোশে ।
ভিকটিম ভদ্রমহিলার শরীরে অসংখ্য চাবুকের দাগ পাওয়া গিয়েছে , চাবুক উদ্ধার করেছে পুলিশ কিন্তু ধর্ষকদের হাতে দস্তানা থাকায় পুলিশ কোনো ফিঙ্গারপ্রিন্ট পায়নি। উদ্ধার হয়েছে একটা সেক্সটয় "ডিলডো" , হাত পা বাধার কিছু স্ট্র্যাপ বেল্ট এবং একটি ময়নাতদন্তে মৃত্যুর কারন অতিরিক্ত যৌনযাতনা এবং শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে পাওয়া গেছে।
ভদ্রমহিলার স্বামীকে (৩৯) অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া যায় অন্য রুমে ভদ্রলোকের শরীরে পোষাক ছিল না, চোখ বাঁধা ছিল, হাত পা বাঁধা পিছমোড়া করে পিলারের সাথে বাঁধা, মুখের ভিতর ঢোকানো ছিল ভদ্রলোকের স্ত্রীর ই অন্তর্বাস। মৃতা স্ত্রীর মতোই শরীরে ছিল অসংখ্য কষাঘাতের চিহ্ন । ৪৩ ঘন্টা ভদ্রলোক জল পর্যন্ত না খেতে পেয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন । ক্লোরোফর্ম দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে তাঁকে বেধেছিল দুষ্কৃতি রা।
মৃতা মহিলার স্বামী কে জুরিরা তথ্যপ্রমান না মেলায় বেকসুর খালাস করেছেন।। বহু তদন্ত হওয়ার পরও কিন্তু খুনিরা অধরা। এতদিন বিশ্ব জানতো পুরুষ ধর্ষন করে খুন করেছে ব্যাতিক্রম ও হয়েছে কখোনো মহিলা দ্বারা গনধর্ষিত হয়েছে কোনো বালক থেকে কিশোর থেকে যুবক থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত।
কিন্তু মহিলা দ্বারা কোনো মহিলা ধর্ষিত হয়ে খুন হওয়ার ঘটনা তে বিশ্ব চমকে উঠেছে। অনেকের প্রশ্ন এসব কি সমাজের এই পর্ন আসক্তির ফল ? রাজনৈতিক মহল আবার দায়ী করছে এসব পর্ন ওয়েবসাইট দের কে । অনেকেই সোচ্চার হচ্ছেন পর্ন ব্যান করে দেওয়ার পক্ষে। আসলেই কি ঘটনা তাই ই? নাকি পেছনে রয়েছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র? নাকি রয়েছে কোনো প্রেমে প্রত্যাখানের প্রতিশোধ? উত্তর আজ ও অজানা।।
রীনার বিয়ে হয়েছে দীপের সঙ্গে তখন রীনার বয়স উনিশ । রীনা ভালোবাসতো কলেজের একটা ছেলে শুভ কে , শুভ বেকার ছিল, কিছুই ভবিষ্যৎ নেই । রীনার ছেলে চরানো অভ্যাস ছিল। দীপ দের বনেদি টাকা। ন্যাচেরেলি রীনা বিয়ে করেছিল দীপ কে।
রীনা কে উনিশ বছরেই ২৫ বছরের সেক্সি যুবতী লাগত। রীনাকে খুব সুন্দর দেখতে। যেমন ফর্শা তেমন লম্বা । কলেজের সবার ড্রিমকুইন ছিল রীনা। বাসর রাতেই রীনা দীপের উপর ভারী পড়ছিল। রীনার মধ্যে একটা পুরুষ এর উপর কর্তৃত্ব করার দোষ বা গুন ছিল। আর দীপ অত্যন্ত ভালোমানুষ।
Hidden content
You need to reply to this thread or react to this post in order to see this content.
Hidden content
You need to reply to this thread or react to this post in order to see this content.
Last edited: