দুধকে আদর্শ খাবার বলা হয়, কারণ মানবশরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব উপাদানই দুধে রয়েছে। আবার রসুনের মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী ও ব্যাকটেরিয়ারোধী উপাদান। তাই শরীরের জন্য এই দুটিই অনেক উপকারী খাবার।
জেনে নিন রসুন-দুধ তৈরির প্রণালী ও এর উপকারিতা সম্পর্কে-
উপকরণ
৫০০ এম এল দুধ
খোসা ছাড়ানো ১০ কোয়া থেঁতলানো রসুন
দুই থেকে তিন চা চামচ চিনি
২৫০ এম এল পানি
প্রণালী
একটি পাত্রে দুধ ও পানি মিশিয়ে এতে রসুন দিন। এরপর এটি চুলায় ফুটিয়ে নিন। দুধ জ্বাল দিতে দিতে অর্ধেক পরিমাণ হলে নামিয়ে ফেলুন। এরপর মিশ্রণটিতে চিনি মেশান। দুধটি উষ্ণ গরম থাকতে পান করুন।
১। রসুন-দুধ অ্যাজমা প্রতিরোধে কাজ করে।
২। সপ্তাহে তিনবার রসুন-দুধ পানীয় খেলে নিউমোনিয়া কমতে সাহায্য হয়।
৩। এই পানীয় শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এটি রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে এবং রক্ত সঞ্চালন ভালো করে। তবে অবশ্যই দুধটি লো ফ্যাট হতে হবে।
৪। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে আরথ্রাইটিসের সমস্যা কমবে।
৫। রসুন-দুধ ঘুমের সমস্যা প্রতিরোধে বেশ উপকারী।
৬। ঠান্ডা-কাশি কমাতে রসুন-দুধের পানীয় খেতে পারেন।
৭। রসুন-দুধ প্রজননক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
জেনে নিন রসুন-দুধ তৈরির প্রণালী ও এর উপকারিতা সম্পর্কে-
উপকরণ
৫০০ এম এল দুধ
খোসা ছাড়ানো ১০ কোয়া থেঁতলানো রসুন
দুই থেকে তিন চা চামচ চিনি
২৫০ এম এল পানি
প্রণালী
একটি পাত্রে দুধ ও পানি মিশিয়ে এতে রসুন দিন। এরপর এটি চুলায় ফুটিয়ে নিন। দুধ জ্বাল দিতে দিতে অর্ধেক পরিমাণ হলে নামিয়ে ফেলুন। এরপর মিশ্রণটিতে চিনি মেশান। দুধটি উষ্ণ গরম থাকতে পান করুন।
১। রসুন-দুধ অ্যাজমা প্রতিরোধে কাজ করে।
২। সপ্তাহে তিনবার রসুন-দুধ পানীয় খেলে নিউমোনিয়া কমতে সাহায্য হয়।
৩। এই পানীয় শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এটি রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে এবং রক্ত সঞ্চালন ভালো করে। তবে অবশ্যই দুধটি লো ফ্যাট হতে হবে।
৪। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে আরথ্রাইটিসের সমস্যা কমবে।
৫। রসুন-দুধ ঘুমের সমস্যা প্রতিরোধে বেশ উপকারী।
৬। ঠান্ডা-কাশি কমাতে রসুন-দুধের পানীয় খেতে পারেন।
৭। রসুন-দুধ প্রজননক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।