XamanSaqib94
Member
"রসায়নের কিছু মজার তথ্য"
১. আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসে পানি পরে যাবে তাই না? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না। কি অবাক হচ্ছেন, পানির উচ্চতা আরও কমে গেল, তাই না?
২. আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে।
৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে? মানি মেটাল এক্সচেঞ্জ 1 এর একটি নিবন্ধ অনুযায়ী, 1493-2016 পর্যন্ত পৃথিবীতে খনন করা মোট সোনার পরিমাণ 173,000 মেট্রিক টন। 173,000 মেট্রিক টনের মধ্যে 91% গত 66 বছরে খনন করা হয়েছে।
৪. অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই, কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল বর্ণের।
৫. হাইড্রফ্লুরিক এসিড এতবেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস গলিয়ে (dissolve) ফেলে, কিন্তু তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয়।
৬. পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে।
৭. বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০% অক্সিজেন শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের মাধ্যমেই উৎপন্ন হয় ।
৮. সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও পারদ এ দুটো মৌলই তরল।
৯. আমরা জানি পানির রাসায়নিক নাম (H2O) কিন্তু ইউপ্যাক (IUPAC) অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রজেন মনোঅক্সাইড।
১০. মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন কিন্তু পৃথিবীতে সবচে বেশি পাওয়া যায় অক্সিজেন (প্রায় ৪৯% বায়ুমণ্ডল+ভুমি+সাগর)
১১. বজ্রপাতে প্রতিবছর অনেক লোক মারা যায়, কিন্তু আপনি কি জানেন বজ্রপাত না থাকলে পৃথিবীর প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেত।
Source :Google
[আশা করি নতুন কিছু জানতে পেরেছেন]
পড়া শেষে Done লিখুন।
১. আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসে পানি পরে যাবে তাই না? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না। কি অবাক হচ্ছেন, পানির উচ্চতা আরও কমে গেল, তাই না?
২. আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে।
৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে? মানি মেটাল এক্সচেঞ্জ 1 এর একটি নিবন্ধ অনুযায়ী, 1493-2016 পর্যন্ত পৃথিবীতে খনন করা মোট সোনার পরিমাণ 173,000 মেট্রিক টন। 173,000 মেট্রিক টনের মধ্যে 91% গত 66 বছরে খনন করা হয়েছে।
৪. অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই, কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল বর্ণের।
৫. হাইড্রফ্লুরিক এসিড এতবেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস গলিয়ে (dissolve) ফেলে, কিন্তু তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয়।
৬. পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে।
৭. বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০% অক্সিজেন শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের মাধ্যমেই উৎপন্ন হয় ।
৮. সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও পারদ এ দুটো মৌলই তরল।
৯. আমরা জানি পানির রাসায়নিক নাম (H2O) কিন্তু ইউপ্যাক (IUPAC) অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রজেন মনোঅক্সাইড।
১০. মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন কিন্তু পৃথিবীতে সবচে বেশি পাওয়া যায় অক্সিজেন (প্রায় ৪৯% বায়ুমণ্ডল+ভুমি+সাগর)
১১. বজ্রপাতে প্রতিবছর অনেক লোক মারা যায়, কিন্তু আপনি কি জানেন বজ্রপাত না থাকলে পৃথিবীর প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেত।
Source :Google
[আশা করি নতুন কিছু জানতে পেরেছেন]
পড়া শেষে Done লিখুন।