নারীদের এমন কিছু উদ্ভাবন আছে, যেগুলো দৈনন্দিন জীবনে যেমন কাজে এসেছে, তেমনি অনেকের জীবনও বাঁচিয়েছে। তবে নারী উদ্ভাবকের নাম পাদপ্রদীপের আলোয় আসেনি ততটা।
স্টেম সেল গবেষণা
অ্যান সুকামোতো
১৯৯১ সালে চলছিল স্টেম সেল আইসোলেশনের ওপর গবেষণা। সেই গবেষণা দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন এশীয়–মার্কিন বিজ্ঞানী অ্যান সুকামোতো। এই দলই রক্ত তৈরিতে কাজ করা স্টেম সেলের আইসোলেশন প্রক্রিয়ার প্রথম কার্যকর পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। সুকামোতো এতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে এ–সংক্রান্ত মোট ১২টি প্যাটেন্ট আছে সুকামোতোর। ক্যানসারের চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে এই স্টেম সেল আইসোলেশন প্রক্রিয়ার। সেই দিক থেকে অসংখ্য মানুষের জীবন বাঁচানোয় প্রত্যক্ষ অবদান আছে অ্যান সুকামোতোর।
চোখের ছানির চিকিৎসা
প্যাট্রিসিয়া ই বাথ
চক্ষুবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছিলেন প্যাট্রিসিয়া ই বাথ। ১৯৪২ সালে তাঁর জন্ম। প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান নারী হিসেবে এক বিশেষ ধরনের চিকিৎসাযন্ত্র উদ্ভাবন করেছিলেন প্যাট্রিসিয়া। এর নাম ছিল ‘লেসারফ্যাকো প্রোব’। চোখের ছানি অপসারণ করা হতো এ যন্ত্রের মাধ্যমে। প্যাট্রিসিয়ার উদ্ভাবিত এই বিশেষ যন্ত্রটি দিয়ে দ্রুততম সময়ে ও তুলনামূলক নিখুঁতভাবে চোখের ছানি অপসারণ করা যেত। ১৯৮৮ সালে এই উদ্ভাবন–সংক্রান্ত প্রথম প্যাটেন্ট অর্জন করেছিলেন প্যাট্রিসিয়া ই বাথ। জীবদ্দশায় চোখের ছানি অপসারণ–সংক্রান্ত আরও চারটি প্যাটেন্ট পেয়েছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে জাপান, কানাডা ও ইউরোপেও তাঁর উদ্ভাবন প্যাটেন্ট পেয়েছিল। প্যাট্রিসিয়ার এই উদ্ভাবনের কল্যাণে অনেক মানুষ তাঁদের দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছিলেন এবং এখনো উপকৃত হচ্ছেন। ৭৬ বছর বয়সে ২০১৯ সালে মারা যান প্যাট্রিসিয়া।
স্টেম সেল গবেষণা
অ্যান সুকামোতো
১৯৯১ সালে চলছিল স্টেম সেল আইসোলেশনের ওপর গবেষণা। সেই গবেষণা দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন এশীয়–মার্কিন বিজ্ঞানী অ্যান সুকামোতো। এই দলই রক্ত তৈরিতে কাজ করা স্টেম সেলের আইসোলেশন প্রক্রিয়ার প্রথম কার্যকর পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। সুকামোতো এতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে এ–সংক্রান্ত মোট ১২টি প্যাটেন্ট আছে সুকামোতোর। ক্যানসারের চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে এই স্টেম সেল আইসোলেশন প্রক্রিয়ার। সেই দিক থেকে অসংখ্য মানুষের জীবন বাঁচানোয় প্রত্যক্ষ অবদান আছে অ্যান সুকামোতোর।
চোখের ছানির চিকিৎসা
প্যাট্রিসিয়া ই বাথ
চক্ষুবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছিলেন প্যাট্রিসিয়া ই বাথ। ১৯৪২ সালে তাঁর জন্ম। প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান নারী হিসেবে এক বিশেষ ধরনের চিকিৎসাযন্ত্র উদ্ভাবন করেছিলেন প্যাট্রিসিয়া। এর নাম ছিল ‘লেসারফ্যাকো প্রোব’। চোখের ছানি অপসারণ করা হতো এ যন্ত্রের মাধ্যমে। প্যাট্রিসিয়ার উদ্ভাবিত এই বিশেষ যন্ত্রটি দিয়ে দ্রুততম সময়ে ও তুলনামূলক নিখুঁতভাবে চোখের ছানি অপসারণ করা যেত। ১৯৮৮ সালে এই উদ্ভাবন–সংক্রান্ত প্রথম প্যাটেন্ট অর্জন করেছিলেন প্যাট্রিসিয়া ই বাথ। জীবদ্দশায় চোখের ছানি অপসারণ–সংক্রান্ত আরও চারটি প্যাটেন্ট পেয়েছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে জাপান, কানাডা ও ইউরোপেও তাঁর উদ্ভাবন প্যাটেন্ট পেয়েছিল। প্যাট্রিসিয়ার এই উদ্ভাবনের কল্যাণে অনেক মানুষ তাঁদের দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছিলেন এবং এখনো উপকৃত হচ্ছেন। ৭৬ বছর বয়সে ২০১৯ সালে মারা যান প্যাট্রিসিয়া।