পুরুষদের বাথরুমে অসহায় মা
লেখক : – সোহম
লেখক : – সোহম
Disclaimer : এটা সামান্য উগ্র একটু অন্যরকম রুচির গল্প | সবার ভালো নাও লাগতে পারে | কারন সবার পছন্দ সমান নয় | তাই আগে থেকেই ক্ষমা চেয়ে রাখছি |
আমাদের চারপাশের বাস্তবের পৃথিবীটা বড্ড নোংরা | দৈনন্দিন জীবনে সংস্পর্শে আসতে হয় হাজারো লোকের | প্রত্যেকে ভদ্রতার মুখোশ পরে সমাজবদ্ধ জীব হয়ে বেঁচে থাকে | বাড়িতে আসা ‘পাড়ার কাকু’ বা ‘জেঠু’ গুলো হয়তো আমাদের বাড়িতে আসে মনে গোপন অভিসন্ধি নিয়ে | আমাদের মা বোনেদের শরীর মাপতে | নাইটির ফাঁকা দিয়ে ব্লাউজের ভাঁজ দিয়ে মায়ের কাজ করতে করতে ঘামে ভেজা শরীর দেখতে | বাড়ির বাথরুমে গিয়ে এই লোকটাই হয়তো মায়ের কথা ভাবতে ভাবতে নিজের যৌনাঙ্গটা মুঠোয় চেপে ধরবে | আমরা জানতেও পারবোনা ! আমাদের মায়েরা হয়তো এদের সাথে সরল মনে হেসে হেসে গল্প করে | চা এগিয়ে দেয় | ভাবতেও পারেনা সামনে বসে থাকা মানুষটার ভদ্র মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে একটা বিকৃতকাম ক্ষুধার্ত লালায়িত নোংরা পুরুষ | হয়তো এদেরই মত আরও লক্ষ লক্ষ রয়েছে | ছড়িয়ে আছে পাড়ায় পাড়ায় | যারা ভদ্র মুখোশ আর মিষ্টি ব্যবহার নিয়ে নানা কাজের আছিলায় পরিচিত লোকের বাড়িতে যায় সেই বাড়ির মেয়ে বউদের শরীর মাপতে | ছেলের সামনে তাকিয়ে থাকে তার মায়ের বুকের দিকে | ভাবতেও পারিনি এরকমই কিছু আপাত সাধারণ লোক আমাদের ছোট্ট সুখী পরিবারটা ওলট-পালট করে দেবে চিরদিনের মত !!
বহুদিন আগের ঘটনা | আমার বয়স তখন মাত্র 10-12 বছর | কিন্তু আজও চোখ বন্ধ করলে সেই আতঙ্কময় সন্ধ্যেটা চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পাই | যে সন্ধ্যের পর থেকে শুরু হয়ে মায়ের আরষ্টতা আজও আমার সামনে কাটেনি | যেদিনের পর থেকে আমার মা আমাকে আর কখনো উঁচু গলায় শাসন করেনি | করবে কি করে ? আমার সামনেই ঘটা আমার ভদ্র লাজুক মায়ের সেই চরম অপমান মা নিজেও কখনো ভুলতে পারেনি |
রাত তখন প্রায় সাড়ে আটটা | আমি আর মা ট্রেন থেকে নামলাম | কলকাতা থেকে বেশ কিছুটা দূরের একটা স্টেশন | ট্রেনে প্রায় ঘন্টা খানেক লেগে গেছে | এসেছি এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে | বাবা অফিসের কাজে আটকে পড়েছে | সম্পর্কটা কাছের | না আসলেও নয় | দোনামনা করে শেষ পর্যন্ত মা আমাকে নিয়েই চলে এলো | ঠিক করলো আজ রাতে থেকে কাল দুপুরে একবারে বাড়ি ফিরবে |
স্টেশন চত্বরটা ফাঁকা | বাইরে বেরিয়ে আবার বাস ধরে বেশ খানিকটা যেতে হবে | ট্রেন থেকে নেমে মা দেখলাম একটু উসখুস করছে | কি হয়েছে জিজ্ঞেস করাতে বললো , “এখানে লক্ষ্মী ছেলের মত চুপটি করে দাঁড়িয়ে ব্যাগগুলো একটু নজর রাখো | আমি এক্ষুনি আসছি “…. বলে মা স্টেশনের ভেতর দিকে কোথাও একটা গেল | আবার একটু পরেই ফিরে এলো চিন্তিত মুখে | মায়ের কথায় জানলাম অনেকক্ষণ ধরেই নাকি মায়ের খুব টয়লেট পেয়েছে | এত জোরে পেয়েছে যে পেট ব্যথা শুরু হয়ে গেছে | তাই ট্রেন থেকে নেমে মা লেডিস টয়লেট খুঁজতে গেছিল | কিন্তু লেডিস টয়লেটটা নাকি বন্ধ | জেন্টসটাতেও কেউ নেই | তাই মা আমাকে ডাকতে এসেছে | আমি বাইরেটায় পাহারায় থাকবো | যাতে কেউ এলে তাকে আটকে আমি অপেক্ষা করতে বলি | আর মা চট্ করে জেন্টস টয়লেট টাতেই ‘দরকারি কাজ’ সেরে এক্ষুনি চলে আসবে | এমনিতেও স্টেশনটা প্রায় ফাঁকা | অসুবিধে হবে বলে মায়ের মনে হয় না | ওই ছোট বয়সেও আমার মনে হচ্ছিল ছেলেদের বাথরুমে মেয়েদের ঢোকাটা খুব ভালো কাজ নয় | তবে ওপিনিয়ন জানানোর মতো বয়স তখনো আমার হয়নি | তাই দরজার বাইরেটায় মায়ের ব্যাগটা ধরে দাঁড়ালাম | আর মা এদিক ওদিক দেখে নিয়ে ভেতরে ঢুকলো |
স্টেশন চত্বরটা ফাঁকা | বাইরে বেরিয়ে আবার বাস ধরে বেশ খানিকটা যেতে হবে | ট্রেন থেকে নেমে মা দেখলাম একটু উসখুস করছে | কি হয়েছে জিজ্ঞেস করাতে বললো , “এখানে লক্ষ্মী ছেলের মত চুপটি করে দাঁড়িয়ে ব্যাগগুলো একটু নজর রাখো | আমি এক্ষুনি আসছি “…. বলে মা স্টেশনের ভেতর দিকে কোথাও একটা গেল | আবার একটু পরেই ফিরে এলো চিন্তিত মুখে | মায়ের কথায় জানলাম অনেকক্ষণ ধরেই নাকি মায়ের খুব টয়লেট পেয়েছে | এত জোরে পেয়েছে যে পেট ব্যথা শুরু হয়ে গেছে | তাই ট্রেন থেকে নেমে মা লেডিস টয়লেট খুঁজতে গেছিল | কিন্তু লেডিস টয়লেটটা নাকি বন্ধ | জেন্টসটাতেও কেউ নেই | তাই মা আমাকে ডাকতে এসেছে | আমি বাইরেটায় পাহারায় থাকবো | যাতে কেউ এলে তাকে আটকে আমি অপেক্ষা করতে বলি | আর মা চট্ করে জেন্টস টয়লেট টাতেই ‘দরকারি কাজ’ সেরে এক্ষুনি চলে আসবে | এমনিতেও স্টেশনটা প্রায় ফাঁকা | অসুবিধে হবে বলে মায়ের মনে হয় না | ওই ছোট বয়সেও আমার মনে হচ্ছিল ছেলেদের বাথরুমে মেয়েদের ঢোকাটা খুব ভালো কাজ নয় | তবে ওপিনিয়ন জানানোর মতো বয়স তখনো আমার হয়নি | তাই দরজার বাইরেটায় মায়ের ব্যাগটা ধরে দাঁড়ালাম | আর মা এদিক ওদিক দেখে নিয়ে ভেতরে ঢুকলো |
……ঠিক তখনই ওই প্ল্যাটফর্মেই আপের অফিস ফেরত যাত্রীভর্তি একটা ট্রেন এসে দাঁড়ালো | স্টেশনে যেন একটা হুড়োহুড়ি পড়ে গেল | আর আমি কিছু বলতে পারার আগেই আমাকে ঠেলে গুতিয়ে 10-15 জন লোক বাথরুমের ভিতরে ঢুকে গেল !!
এ বাবা ! এখন কি করি ? মা তো বাথরুমের ভেতরে রয়েছে ! মা’কে তো কিছু জানানোর আগেই হুট করে ট্রেনটা ঢুকে গেল | আমিও বেশ ভয় পেয়ে কিছু না ভেবে ওদের পিছন পিছন ভেতরে ঢুকে গেলাম | মাকে নিয়ে এখনই বেরিয়ে আসতে হবে এটুকুই শুধু ভাবতে পেরেছিলাম |…. কিন্তু ভিতরে ঢুকে যা দেখলাম তাতে বেশ ঘাবড়ে গেলাম | বেসিনে টয়লেট করতে গেলে দাঁড়িয়ে করতে হয় | তাই মা একটা কোনায় শাড়ি তুলে টয়লেট করতে বসেছিল | হঠাৎ আচমকা সবাই ঢুকে যাওয়ায় মা তখনো শাড়ি নামাতে পারেনি | লোকগুলো দেখলাম বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছে | অফিস থেকে ক্লান্ত হয়ে ফিরে স্টেশনে এরকম সারপ্রাইজ পাবে ওরা স্বপ্নেও ভাবেনি | দুর্গন্ধময় টয়লেটে কোনক্রমে বাথরুম করার জন্য ঢুকে দেখছে একটা সুন্দরী মাঝবয়সি বৌদি নাকি শাড়ি তুলে ফর্সা নধর পাছা খুলে হিসহিসিয়ে পেচ্ছাপ করছে ! মুহুর্তের মধ্যে সবার মনের আদিম পাশবিক জানোয়ার গুলো জেগে উঠলো |
মা ততক্ষণে চমকে উঠে দাঁড়িয়ে শাড়ীটা নামাতে গেল | কিন্তু একটা মাঝবয়েসী লোক এগিয়ে গিয়ে মায়ের শাড়িটা খামচে ধরে বলল, “আরে উঠে যাচ্ছেন কেন ? আপনি পুরোটা করে নিন | আমরা ওয়েট করছি |”……মা প্রচন্ড লজ্জা পেয়ে মাথা নামিয়ে বলল, “না না ঠিক আছে | আসলে লেডিস টা বন্ধ তো, ভাবলাম কেউ নেই যখন…… ট্রেনটা এখনি চলে আসবে বুঝতে পারিনি | সরি, প্লিজ কিছু মনে করবেন না আপনারা |”…..
মায়ের কথা শুনে একটা সফিস্টিকেটেড দেখতে বেশ বয়স্ক লোক এগিয়ে এলো | “মনে তো করব যদি তুমি আমাদের বাথরুমে এসে পুরো হিসি না করে চলে যাও |”…লোকটা মায়ের খোলা পাছায় হাত রেখে বলল | মা এবার বেশ রেগে উঠে লোকটার হাত ঠেলে সরিয়ে দিল | “সেটা আপনাকে ভাবতে হবে না | দরকার হলে অন্য কোথাও করে নেব | বললাম তো সরি | কথা বাড়াচ্ছেন কেন ?”..বলে মা শাড়িটা টেনে নামানোর চেষ্টা করল | কিন্তু পিছনের লোকটা তখনো মায়ের শাড়িটা শক্ত করে খামচে কোমরের ওপর অবধি তুলে রেখেছে | সামনের বয়স্ক লোকটা রহস্যময় হাসি হেসে বলল, “শুধু সরি তে কি সব দোষ মাফ হয় বৌমা ? তোমার কি মনে হয় আমরা এতগুলো পুরুষ না চাইলে তুমি এখান থেকে বের হতে পারবে ?”……….”ছেলেদের বাথরুমে ঢুকতে যখন লজ্জা করেনি তখন ছেলেদের সামনে পেচ্ছাপ করতে লজ্জা কিসের ? সবাই বলছেই যখন, করে ফেলুন বৌদি !”…..আর একটা ষন্ডামার্কা গেঁয়ো টাইপ লোক এসে মায়ের রাস্তা আটকে বলল | বলছে কি লোকগুলো ??! আমি চমকে উঠলাম ! ওদের পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলাম | কিন্তু কি বলতে হবে বুঝতে পারছিলাম না !
মা’ও মনে হল এই কথায় বেশ ভয় পেয়ে গেছে | হাত জোড় করে বলল , “দেখুন আমার সত্যিই ভুল হয়ে গেছে | আসলে এত জোরে পেয়েছিল যে চাপতে পারিনি | আমার ছেলেকে বলেও এসেছিলাম কেউ এলে আটকাতে | ও ছোট মানুষ | বুঝতে পারেনি | ওর সামনে এরকম অভদ্র কথা বলবেন না | আমাদের যেতে দিন প্লিজ |
এতক্ষণে সবার চোখ পড়ল আমার দিকে |
আমি তখন এক কোনায় শুকনো মুখে দাঁড়িয়ে ছিলাম | লম্বা চওড়া একটা লোক এসে আমার কাঁধে হাত রেখে বলল, “এইটা তোমার ছেলে ? বাহ্ ! তাহলে তো আরো ভালো ! আজ ওর সামনেই ওর মায়ের সমুদ্র মন্থন হবে | নাও চটপট যা বলছি করো | নাহলে এখানেই তোমার সামনে তোমার ছেলেকে গলা টিপে মেরে ফেলবো | কেউ জানতেও পারবেনা !”…….আমি ছিটকে উঠে হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করলাম | কিন্তু দুটো হাত লোহার মত আমার কাঁধ চেপে ধরেছে ততক্ষনে | আমি “মাআআ….” বলে কেঁদে উঠলাম|
আমি তখন এক কোনায় শুকনো মুখে দাঁড়িয়ে ছিলাম | লম্বা চওড়া একটা লোক এসে আমার কাঁধে হাত রেখে বলল, “এইটা তোমার ছেলে ? বাহ্ ! তাহলে তো আরো ভালো ! আজ ওর সামনেই ওর মায়ের সমুদ্র মন্থন হবে | নাও চটপট যা বলছি করো | নাহলে এখানেই তোমার সামনে তোমার ছেলেকে গলা টিপে মেরে ফেলবো | কেউ জানতেও পারবেনা !”…….আমি ছিটকে উঠে হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করলাম | কিন্তু দুটো হাত লোহার মত আমার কাঁধ চেপে ধরেছে ততক্ষনে | আমি “মাআআ….” বলে কেঁদে উঠলাম|
মা ততক্ষনে প্রচন্ড ভয় পেয়ে গেছে | স্বামী ছাড়া বাড়ি থেকে এতদূরে এসে এরকম বিপদের মধ্যে পড়বে স্বপ্নেও ভাবেনি | হাতজোড় করে কেঁদে ফেলে বলল, “দাদা আমি একটা ভদ্র বাড়ির বউ | না বুঝে ভুল করে ফেলেছি | আর কখনো এরকম করবোনা | আপনারা চাইলে ব্যাগের সব টাকা-পয়সা নিয়ে নিন | আমাদের যেতে দিন প্লিজ !” বয়স্ক লোকটা মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনার সুরে বলল “ভুল যখন করে ফেলেছো একটু তো শাস্তি পেতেই হবে মা | লক্ষী মেয়ের মত আমাদের কথা শুনলে তোমার কোন ভয় নেই | কেউ তোমাদের কোন ক্ষতি করবে না | নাও বসো | করো দেখি তোমার কত জোরে হিসি পেয়েছে |” মা শেষ একবার বাঁচার চেষ্টা করে বলল , “কিন্তু আমার তো আপনারা আসার আগেই হয়ে গেছিল | এখন আর পাচ্ছে না | আমাদের দয়া করে যেতে দিন |” পিছন থেকে মোটা গোঁফওয়ালা একটা মাঝবয়েসী কাকু হেঁড়ে গলায় বলল , “তাহলে তুমি এখন আমাদের হিসি খেয়ে পেট ভরাবে | তারপরে সেটা আমাদের সামনে মুতে বের করবে | “… মা প্রচন্ড চমকে গিয়ে ভয় পেয়ে বলল , “না না ঠিক আছে | আমার পুরোটা হয়নি তখন | করছি | আগে আমার ছেলেকে কেউ বাইরে নিয়ে যান | ওর সামনে নয় !”
“ছেলের সামনেই তো আসল মজা | ছেলেও দেখুক ওর মা কিভাবে হিসি করে | বাবা তো দেখতে দেয় না | আমরা ওর বাবার চেয়ে অনেক ভালো | কিরে বাবু ? দেখবি তোর মায়ের হিসি করা ?” সাদা পাজামা পাঞ্জাবি পরা নেতা টাইপের একটা লোক গম্ভীর গলায় জিজ্ঞেস করল | আমি চিৎকার করে কেঁদে বললাম , “না কাকু ! আমি দেখতে চাই না | আমরা তোমাদের কি ক্ষতি করেছি ? আমার মাকে ছেড়ে দাও না গো ?” পিছনের লোকটা আমার কাঁধ ঝাঁকিয়ে মাকে বললো “বুঝতে পারছ না নাকি ? নিজেই নিজের দেরী করাচ্ছো ! যত দেরি করবে তোমার ছেলের গলার উপর চাপ তত বাড়বে | আমাদেরও খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েছে | তোমার হলে আমরা করব | নাও শুরু করো |”