গ্লুকাস ক্যাসিয়া গাছের আদি নিবাস বাংলাদেশে না হলেও আমাদের দেশে এর দেখা মেলে হরহামেশাই। আমাদের দেশের আবহাওযার সাথে চমৎকার মানিয়ে গেছে এরা। অনেক আগে থেকে আমাদের দেশে এরা অবস্থান করলেও এখন পর্যন্ত এর কোনো বাংলা নাম কপালে জোটেনি।
Common Name : Glaucous Cassia, Scrambled Egg Tree, Golden Senna, Singapore Shower, Sunshine Tree, Sulphur-flowered senna
Scientific Name : Senna surattensis / Cassia surattensis
গ্লুকাস ক্যাসিয়া মানে গাছের এখানে এবং সেখানে হলুদের ছিটেফোটা নয় বরং গাছের ডালে ডালে তোড়ার মতো ফুটে থাকা হলুদ ফুলের জ্বলজ্বলে উপস্থিতি। ফুলগুলি দীর্ঘায়িত, অর্থাৎ অনেক দিন পর্যন্ত সতেজ থাকে। তবে ফুল গুচ্ছ ঝুলে না থাকার কারণে খুব বেশী দর্শনীয় দেখায় না। আশেপাশের প্রতিটি প্রজাপতিকে প্রলুব্ধ করে এই ফুল। প্রলুব্ধ করে মানুষকেও, হলুদ ফুলের রূপ পথিককে বাধ্য করে দ্বিতীয়বার ফিরে তাকাতে।
বসন্ত ও শরত্কালে এই হলুদে ফুল প্রচুর পরিমাণে ফোটে, প্রায় প্রতিটি শাখায় হলুদ গুচ্ছগুলি দেখা যায়। প্রায় সারা বছর ধরেই এদের বিভিন্ন গাছে ফুল ফুটতে দাখা যায়। কোন কোন গাছ জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফুল ফোটাতে সক্ষম। আবার কোনো কোনো গাছ বসন্ত এবং গ্রীষ্মে সর্বচ্চো প্রদর্শনী করে, অন্য কোনোটি হয়তো তাঁর প্রদর্শণী শুরু করে বসন্তে বা শরৎকালে।
গ্লুকাস ক্যাসিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাগানে খুবই সাধারণ একটি গাছ। এরা দ্রুত বর্ধনশীল গাছ, তবে এরা খুব বেশি লম্বা হয় না, সাধারনত ১৫ থেকে ২০ ফুট লম্বা হতে দেখা যায়। তবে ভালো পরিবেশ পেলে কিছু কিছু গাছ এর চেয়েও অনেক বেশী বড় হয়ে উঠে। খুব বেশী যত্ন ছাড়াই এই গাছ বেড়ে উঠতে পারে। তবে এরা রৌদ্রোজ্জ্বল এবং শুষ্ক যায়গায় ভালো জন্মে। এদের প্রায়শই শহরের রাস্তার ধারে রোপণ করতে দেখা যায়।
এই গাছের সাধারনত কোনো ছাঁটাই করার দরকার হয় না। তবে আপনি যদি মনে করেন যে এটি খুব বেশি ঝোপালো হয়ে যাচ্ছে অথবা আপনি যদি এটিকে একটি নির্দিষ্ট আকার রাখতে চান তাহলে খুব অনায়াসেই ছেটে দিতে পারেন।
ছবি তোলার স্থান : কার্জন হল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৪/২০১৮ ইং
Common Name : Glaucous Cassia, Scrambled Egg Tree, Golden Senna, Singapore Shower, Sunshine Tree, Sulphur-flowered senna
Scientific Name : Senna surattensis / Cassia surattensis
গ্লুকাস ক্যাসিয়া মানে গাছের এখানে এবং সেখানে হলুদের ছিটেফোটা নয় বরং গাছের ডালে ডালে তোড়ার মতো ফুটে থাকা হলুদ ফুলের জ্বলজ্বলে উপস্থিতি। ফুলগুলি দীর্ঘায়িত, অর্থাৎ অনেক দিন পর্যন্ত সতেজ থাকে। তবে ফুল গুচ্ছ ঝুলে না থাকার কারণে খুব বেশী দর্শনীয় দেখায় না। আশেপাশের প্রতিটি প্রজাপতিকে প্রলুব্ধ করে এই ফুল। প্রলুব্ধ করে মানুষকেও, হলুদ ফুলের রূপ পথিককে বাধ্য করে দ্বিতীয়বার ফিরে তাকাতে।
বসন্ত ও শরত্কালে এই হলুদে ফুল প্রচুর পরিমাণে ফোটে, প্রায় প্রতিটি শাখায় হলুদ গুচ্ছগুলি দেখা যায়। প্রায় সারা বছর ধরেই এদের বিভিন্ন গাছে ফুল ফুটতে দাখা যায়। কোন কোন গাছ জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফুল ফোটাতে সক্ষম। আবার কোনো কোনো গাছ বসন্ত এবং গ্রীষ্মে সর্বচ্চো প্রদর্শনী করে, অন্য কোনোটি হয়তো তাঁর প্রদর্শণী শুরু করে বসন্তে বা শরৎকালে।
গ্লুকাস ক্যাসিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাগানে খুবই সাধারণ একটি গাছ। এরা দ্রুত বর্ধনশীল গাছ, তবে এরা খুব বেশি লম্বা হয় না, সাধারনত ১৫ থেকে ২০ ফুট লম্বা হতে দেখা যায়। তবে ভালো পরিবেশ পেলে কিছু কিছু গাছ এর চেয়েও অনেক বেশী বড় হয়ে উঠে। খুব বেশী যত্ন ছাড়াই এই গাছ বেড়ে উঠতে পারে। তবে এরা রৌদ্রোজ্জ্বল এবং শুষ্ক যায়গায় ভালো জন্মে। এদের প্রায়শই শহরের রাস্তার ধারে রোপণ করতে দেখা যায়।
এই গাছের সাধারনত কোনো ছাঁটাই করার দরকার হয় না। তবে আপনি যদি মনে করেন যে এটি খুব বেশি ঝোপালো হয়ে যাচ্ছে অথবা আপনি যদি এটিকে একটি নির্দিষ্ট আকার রাখতে চান তাহলে খুব অনায়াসেই ছেটে দিতে পারেন।
ছবি তোলার স্থান : কার্জন হল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৪/২০১৮ ইং