Bayjid Hasan
Member
আফ্রিকান ব্যবসায়ী ফার্নান্দেজ। নিজ গ্রামে নির্বাচনে দাঁড়াবেন বলে ঠিক করেছেন। কিন্তু বেচারা ছোট থেকে বড় হয়েছেন শহরে। গ্রামে কখনো যাননি, এমনকি নিজ গ্রামের ভাষাও ঠিকঠাক জানেন না। তাতে কী? ঢাকঢোল পিটিয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে গেলেন তিনি।
একদিন গ্রামের মঞ্চে তাঁকে বক্তৃতা করতে দেখা গেল, ‘আমি নির্বাচিত হলে আপনাদের সব দুঃখ-দুর্দশা দূর করব।’
গ্রামের লোকজন সমস্বরে বলে উঠল, ‘হোয়া হোয়া’!
ফার্নান্দেজ আরও বললেন, ‘গ্রামের মাটির সব ঘর ভেঙে পাকা ঘর তৈরি করে দেব।’
আবারও সবাই বলে উঠল, ‘হোয়া হোয়া’।
ইনিয়ে-বিনিয়ে আরও বহু প্রতিশ্রুতিই দিলেন তিনি। প্রতিটি বক্তব্য শেষেই গ্রামের লোকের একই কথা, ‘হোয়া হোয়া’। ফার্নান্দেজ তো গ্রামের ভাষা বোঝেন না। তিনি ধরেই নিলেন, সবাই নিশ্চয়ই তাঁকে সমর্থন জানাচ্ছে। খুশিমনে তিনি বক্তৃতাস শেষ করলেন।
ফেরার পথে কাদামাটি পেরিয়ে যাচ্ছিলেন ফার্নান্দেজ, সঙ্গে এক গাইড। পথিমধ্যে চোখে পড়ল একগাদা গরুর গোবর। নাক কুঁচকে ইশারায় বললেন ফার্নান্দেজ, ‘ওয়াক থু! এগুলো কী?’
গাইডের উত্তর, ‘হোয়া হোয়া’!
একদিন গ্রামের মঞ্চে তাঁকে বক্তৃতা করতে দেখা গেল, ‘আমি নির্বাচিত হলে আপনাদের সব দুঃখ-দুর্দশা দূর করব।’
গ্রামের লোকজন সমস্বরে বলে উঠল, ‘হোয়া হোয়া’!
ফার্নান্দেজ আরও বললেন, ‘গ্রামের মাটির সব ঘর ভেঙে পাকা ঘর তৈরি করে দেব।’
আবারও সবাই বলে উঠল, ‘হোয়া হোয়া’।
ইনিয়ে-বিনিয়ে আরও বহু প্রতিশ্রুতিই দিলেন তিনি। প্রতিটি বক্তব্য শেষেই গ্রামের লোকের একই কথা, ‘হোয়া হোয়া’। ফার্নান্দেজ তো গ্রামের ভাষা বোঝেন না। তিনি ধরেই নিলেন, সবাই নিশ্চয়ই তাঁকে সমর্থন জানাচ্ছে। খুশিমনে তিনি বক্তৃতাস শেষ করলেন।
ফেরার পথে কাদামাটি পেরিয়ে যাচ্ছিলেন ফার্নান্দেজ, সঙ্গে এক গাইড। পথিমধ্যে চোখে পড়ল একগাদা গরুর গোবর। নাক কুঁচকে ইশারায় বললেন ফার্নান্দেজ, ‘ওয়াক থু! এগুলো কী?’
গাইডের উত্তর, ‘হোয়া হোয়া’!