গত মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে আগস্ট পর্যন্ত শূন্যের কোঠায় চলে যায় পর্যটন ব্যবসা। বন্ধ ছিল পর্যটনকেন্দ্র ও হোটেল-মোটেলগুলো। ২৮ আগস্ট থেকে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ার পর ধীরে ধীরে জেগে উঠতে শুরু করে পর্যটন এলাকাগুলো। দিনকে দিন বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা। আলুটিলার গুহা, রিসাং ঝরনা, রেমাক্রি, নাফাখুম, মায়াবিনী লেক, নীলাচল, মেঘলাসহ পাহাড়ের পর্যটনকেন্দ্রগুলো পর্যটকের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে। পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বিনোদনকেন্দ্র—সর্বত্র ফিরে এসেছে প্রাণচাঞ্চল্য। আসলে দীর্ঘদিন গৃহবন্দী থেকে বা সীমিত গণ্ডির মধ্যে চলাচল করতে করতে হাঁসফাঁস করছিল মানুষ। এখন মুক্ত হাওয়ায় নিশ্বাস নেওয়ার জন্যই যেন মানুষ ছুটে আসছেন মনোহর পাহাড়ি প্রকৃতির সান্নিধ্যে।
বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পর্যটকে মুখর খাগড়াছড়ি সদরের পার্বত্য জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কের ঝুলন্ত সেতু। ১৩ নভেম্বর |
বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পর্যটকে মুখর খাগড়াছড়ি সদরের পার্বত্য জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কের ঝুলন্ত সেতু। ১৩ নভেম্বর |