Tyrion Lannister
Member
অদ্ভুত মজার কয়েকটা কথা শুনবেন?
খুব ব্যস্ত আপনি?
আচ্ছা অল্প সময়েই বলি। তাও সময় নেই?
আচ্ছা তাহলে থাক আপনাকে শুনতে হবে না। আর এই যে, আপনি শুনুন। আমি জানি আপনার সময় আছে। ব্যস্ততার ভান ধরবেন না।
আমাদের সবার জীবনেই বিষাদ আসে। মুড খারাপ হয়। আসাটা বোধ করি অস্বাভাবিক কিছুই নয়। বরং না আসাটাই অস্বাভাবিক। মাঝেমধ্যে আমাদের খুব তুচ্ছ বিষয়ে মন খারাপ হয়ে যায় আবার কখনো অনেক বড় ব্যাপারে মন খারাপ হয়। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে আমাদের কি পরিবারে এমন কোনো সদস্য আছে যার কাছে ঐ তুচ্ছ কারণটাও বলা যায় আবার ঐ বড় ব্যাপারটাও বলা যায়?
উত্তরটা যদি হয় "না" তাহলে একটু চিন্তার ব্যাপার। তাহলে আসুন একটু চিন্তা করি। হাতে সময় আছে তো? তাইলে এক কাজ করুন চা কফি কিছু একটা নিয়ে বসে পড়ুন আড্ডা হোক একটা।
যেটা বলছিলাম - পরিবার আমাদের জন্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। পরিবারকে একটা সময় ভাবা হতো কেবল দায়িত্বপালন, শাসন, স্নেহ এইসবে আবদ্ধ। কিন্তু আসলে কি তাই?
পরিবারের মধ্যে এমন একজন মানুষ থাকতে হবে, আপনি যখন খুব বেশি আনন্দিত হবেন সেই মানুষটাকে গিয়ে বলবেন। আবার এমনও একজন থাকা চাই, আপনার মন খারাপ হলে তার সাথে সব শেয়ার করবেন। প্রথম ব্যাপারটায় সবাই ঢাক ঢোল পিটিয়ে আমার সাথে সম্মত হবেন। পরের ব্যাপারটায় অনেকেই আগ্রহ দেখাবেন না। কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা কিন্তু ঐটাই। কারণ সাধারণ মন খারাপ থেকেই জন্ম নেয় বিষাদ। সেখান থেকে গাঢ় খারাপ লাগা। পরবর্তীতে মানসিক নানা ব্যাধি। ফলশ্রুতি অকাল মৃত্যু। আর আমরা একটা সুযোগ পাই "হায়! আফসোস " করার।
যে মানুষগুলো পরিবারে কারো সাথেই কিছু শেয়ার করতে পারে না। তারা যখন বন্ধুদের সাথে কথা বলে তখন ফোন রাখতে চায় না। কারণ তাদের প্রতিনিয়ত জমানো কথাগুলো বলতে শুরু করে। পরিবারের কাউকে যা বলতে পারে না। ছোট ছোট খারাপ লাগা গুলো জমে বিরাট বিষাদ ডায়েরি হয়ে যায়। তখন হয়তো বাবা - মা, ভাই - বোন ভ্রু কুঁচকে তাকান। ভাবলেশহীন হয়েই ছেলেটি ফোন কেটে দেয়। অথচ বাবা মা কিংবা ভাই বোন মিশে নি কখনো এই মানুষটির সাথে। পরিবারের বড় বোন, বড় ভাইয়ের প্রধান দায়িত্বের একটি তার ছোটজনের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি করা। যদিও আজকাল তার ব্যাতিক্রম ই বেশি হচ্ছে।
আর এক দল আছে যাদের কোনো বন্ধুও নেই। তাদের পরিণতি একটাই সেটা হলো, "মানসিক রোগী"। নিজের খারাপ লাগা গুলি নিজের ভিতর নিয়েই তারা কবরের ফেরেস্তাদের সাথে গিয়ে গল্প করে।
কাজেই সেইসব ভাইবোনকে বলবো চেষ্টা করুন এমন একজন বন্ধু তৈরি করে ফেলতে যার কাছে নির্দ্বিধায় সব বলে ফেলতে পারেন। মনে কিছু জমে না থাকে। আর পরিবারেরও উচিত সব সদস্যদের সাথে মিশা। তাদের ভেতরকার কথাগুলো শোনা।
খুব ব্যস্ত আপনি?
আচ্ছা অল্প সময়েই বলি। তাও সময় নেই?
আচ্ছা তাহলে থাক আপনাকে শুনতে হবে না। আর এই যে, আপনি শুনুন। আমি জানি আপনার সময় আছে। ব্যস্ততার ভান ধরবেন না।
আমাদের সবার জীবনেই বিষাদ আসে। মুড খারাপ হয়। আসাটা বোধ করি অস্বাভাবিক কিছুই নয়। বরং না আসাটাই অস্বাভাবিক। মাঝেমধ্যে আমাদের খুব তুচ্ছ বিষয়ে মন খারাপ হয়ে যায় আবার কখনো অনেক বড় ব্যাপারে মন খারাপ হয়। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে আমাদের কি পরিবারে এমন কোনো সদস্য আছে যার কাছে ঐ তুচ্ছ কারণটাও বলা যায় আবার ঐ বড় ব্যাপারটাও বলা যায়?
উত্তরটা যদি হয় "না" তাহলে একটু চিন্তার ব্যাপার। তাহলে আসুন একটু চিন্তা করি। হাতে সময় আছে তো? তাইলে এক কাজ করুন চা কফি কিছু একটা নিয়ে বসে পড়ুন আড্ডা হোক একটা।
যেটা বলছিলাম - পরিবার আমাদের জন্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান। পরিবারকে একটা সময় ভাবা হতো কেবল দায়িত্বপালন, শাসন, স্নেহ এইসবে আবদ্ধ। কিন্তু আসলে কি তাই?
পরিবারের মধ্যে এমন একজন মানুষ থাকতে হবে, আপনি যখন খুব বেশি আনন্দিত হবেন সেই মানুষটাকে গিয়ে বলবেন। আবার এমনও একজন থাকা চাই, আপনার মন খারাপ হলে তার সাথে সব শেয়ার করবেন। প্রথম ব্যাপারটায় সবাই ঢাক ঢোল পিটিয়ে আমার সাথে সম্মত হবেন। পরের ব্যাপারটায় অনেকেই আগ্রহ দেখাবেন না। কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা কিন্তু ঐটাই। কারণ সাধারণ মন খারাপ থেকেই জন্ম নেয় বিষাদ। সেখান থেকে গাঢ় খারাপ লাগা। পরবর্তীতে মানসিক নানা ব্যাধি। ফলশ্রুতি অকাল মৃত্যু। আর আমরা একটা সুযোগ পাই "হায়! আফসোস " করার।
যে মানুষগুলো পরিবারে কারো সাথেই কিছু শেয়ার করতে পারে না। তারা যখন বন্ধুদের সাথে কথা বলে তখন ফোন রাখতে চায় না। কারণ তাদের প্রতিনিয়ত জমানো কথাগুলো বলতে শুরু করে। পরিবারের কাউকে যা বলতে পারে না। ছোট ছোট খারাপ লাগা গুলো জমে বিরাট বিষাদ ডায়েরি হয়ে যায়। তখন হয়তো বাবা - মা, ভাই - বোন ভ্রু কুঁচকে তাকান। ভাবলেশহীন হয়েই ছেলেটি ফোন কেটে দেয়। অথচ বাবা মা কিংবা ভাই বোন মিশে নি কখনো এই মানুষটির সাথে। পরিবারের বড় বোন, বড় ভাইয়ের প্রধান দায়িত্বের একটি তার ছোটজনের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি করা। যদিও আজকাল তার ব্যাতিক্রম ই বেশি হচ্ছে।
আর এক দল আছে যাদের কোনো বন্ধুও নেই। তাদের পরিণতি একটাই সেটা হলো, "মানসিক রোগী"। নিজের খারাপ লাগা গুলি নিজের ভিতর নিয়েই তারা কবরের ফেরেস্তাদের সাথে গিয়ে গল্প করে।
কাজেই সেইসব ভাইবোনকে বলবো চেষ্টা করুন এমন একজন বন্ধু তৈরি করে ফেলতে যার কাছে নির্দ্বিধায় সব বলে ফেলতে পারেন। মনে কিছু জমে না থাকে। আর পরিবারেরও উচিত সব সদস্যদের সাথে মিশা। তাদের ভেতরকার কথাগুলো শোনা।