প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৩ অক্টোবর শনিবার ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন। ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ নির্মাণ’ প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে মাওয়া থেকে পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেললাইন জাজিরা, শিবচর, ভাঙ্গা জংশন হয়ে ভাঙ্গা স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত হবে। এতে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল ও যশোর জেলা সংযুক্ত হবে।
আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
পদ্মা সেতুর মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হবে। ঢাকা থেকে ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, যশোর, খুলনা ও দর্শনার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত রুটে রেল যোগাযোগ উন্নত হবে। এ রুটে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ব্রডগেজ মালবাহী ও কন্টেইনার ট্রেন চলবে এবং যাত্রী সেবার মান উন্নত ও সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশের মধ্যে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আরেকটি উপ-রুট হবে। ভবিষ্যতে এ রুটে দ্বিতীয় লাইন নির্মাণ এবং বরিশাল ও পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দরকে এই রুটের সঙ্গে সংযুক্তকরণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। চীনা জিটুজি পদ্ধতিতে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড নামক চীন সরকারের মনোনীত ঠিকাদার এই প্রকল্পের কাজ করছে। চীনা এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ২৬৬৭.৯৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চীনা জিটুজি পদ্ধতিতে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড এই প্রকল্পের কাজ করছে। চীনা এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ২৬৬৭ দশমিক ৯৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো প্রবর্তন করতে যাচ্ছে -২৩ কিলোমিটার এলিভেটেড ভায়াডাক্টে ব্যালাস্টবিহীন রেললাইন নির্মাণ। এলিভেটেড ভায়াডাক্টের ওপর দুটি প্ল্যাটফর্ম, একটি মেইনলাইন, দুটি লুপ লাইনসহ রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ ও লিফট স্থাপন করা হবে। প্রায় ১১ মিটার উঁচু রেললাইনের নিচে দিয়ে সড়কের জন্য আন্ডার পাস নির্মাণের মাধ্যমে উভয় পথে নিরবচ্ছিন্ন, নিরাপদে ট্রেন ও গাড়ি চলাচল করতে পারবে।
আজ বৃহস্পতিবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
পদ্মা সেতুর মাধ্যমে ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হবে। ঢাকা থেকে ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, যশোর, খুলনা ও দর্শনার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত রুটে রেল যোগাযোগ উন্নত হবে। এ রুটে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ব্রডগেজ মালবাহী ও কন্টেইনার ট্রেন চলবে এবং যাত্রী সেবার মান উন্নত ও সুবিধা বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশের মধ্যে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আরেকটি উপ-রুট হবে। ভবিষ্যতে এ রুটে দ্বিতীয় লাইন নির্মাণ এবং বরিশাল ও পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দরকে এই রুটের সঙ্গে সংযুক্তকরণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। চীনা জিটুজি পদ্ধতিতে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড নামক চীন সরকারের মনোনীত ঠিকাদার এই প্রকল্পের কাজ করছে। চীনা এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ২৬৬৭.৯৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চীনা জিটুজি পদ্ধতিতে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড এই প্রকল্পের কাজ করছে। চীনা এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ২৬৬৭ দশমিক ৯৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো প্রবর্তন করতে যাচ্ছে -২৩ কিলোমিটার এলিভেটেড ভায়াডাক্টে ব্যালাস্টবিহীন রেললাইন নির্মাণ। এলিভেটেড ভায়াডাক্টের ওপর দুটি প্ল্যাটফর্ম, একটি মেইনলাইন, দুটি লুপ লাইনসহ রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণ ও লিফট স্থাপন করা হবে। প্রায় ১১ মিটার উঁচু রেললাইনের নিচে দিয়ে সড়কের জন্য আন্ডার পাস নির্মাণের মাধ্যমে উভয় পথে নিরবচ্ছিন্ন, নিরাপদে ট্রেন ও গাড়ি চলাচল করতে পারবে।