Tanzim khan
Banned
আমার নাম রাজু। আমি মণিদের বাসার সাব ভাড়াটিয়া। মণির বাবা আমার বড় ভাই এর বন্ধু। তারা ক্লাসমেট ছিলো কলেজ লাইফে।
আমরা চার ভাই, তিন বোন। আমি সবার ছোট। আমার বয়স ২৮ বছর। আমরা মুসলমান আর মণিরা হিন্দু। আমি জব করি।
প্রথমে আমি একটা ব্যাচেলার বাসায় থাকতাম। আমার বড় ভাই এক দিন আমার বাসায় আসার সময় মণির বাবার সাথে দেখা হয়।
তাদের অনেক বছর পর দেখা। প্রায় ১২ বছর পর। সেই যে বিজয়’দার বিয়েতে দেখা হয়েছিলো। আমিও গেছিলাম বিয়েতে। বিজয় হচ্ছে মণির কাকু। মণির বাবার নাম জয়। জয়’দার সাথে আমাদের ভাল রিলেশন।
যাই হোক। তো জয়’দা সেদিন বড়ভাইকে জিজ্ঞাসা করলো আমাদের পরিবারের সবাই কেমন আছে। তার পর আমার কথা জিজ্ঞাসা করছে যে ছোট কি করে। মানে আমার কথা।
ভাই বললো ও তো ঢাকাতেই জব করে। বললো কোথায় থাকে। ভাই বললো ব্যাচেলর দের সাথে।
জয়’দা বললো ছোট আমার বাসায় থাকবে। কালকেই নিয়ে আসবি, ওকে। তো আমি জয়’দার বাসায় উঠলাম। জয়’দার বৌ খুব সুন্দর। জয়’দার দুই মেয়ে। মণি আর মুক্তা মণি বড়।
তারপর ভালই চলছিলো দিন। একদিন বৌদি আমাকে বললো,
– আগের কথা মনে আছে?
– না?
– বিজয়ের বিয়েতে?
– তুমি এখনো মনে রেখেছো!
বিয়েতে এসে যা হয়েছিলো। বৌদির গায়ে বোরহানি পরে গেছিলো আমার হাত থেকে। সেই কথাই বলছে বৌদি আজ।
যাই হোক আমি মণিদের বাসায়ই খাই। মণি, মুক্তার সাথে আমার ভালো জমে যায়। মণি মুক্তা অনেক সুন্দরী। ঠিক পুতুলের মতো।
মণি সিক্স এ পরে। বয়স ১০ বছর। মুক্তা ফাইভে, বয়স ৯ বছর। আমি মাঝে মাঝে রাতে ওদের পড়াই। অফিস থেকে এসে ওদের সাথেই আমার বেশি সময় কাটে।
আমি অফিসে থাকলে মণি অনেক বার ফোন করে। আমি যেনো তাড়াতাড়ি আসি। তো এক দিন অফিসে যাওয়ার পর দেখি মোবাইল নিতে ভুলে গেছি। তো আমি আমার এক কলিগ এর মোবাইল থেকে আমার মোবাইল এ ফোন দেই। কেউ ফোন ধরে না।
আমি বুঝতে পারলাম যে বাসায় কেউ নেই। কারণ মণি মুক্তাকে বৌদি স্কুলে নিয়ে গেছে। আর দাদাও বেরিয়ে গেছে। তো কি আর করা।
সারাদিন মোবাইল থেকে বিরত থাকতে হবে। অফিস ছুটির পর সোজা বাসায় গেলাম। বাসায় গিয়ে দেখি কাজের বুয়া বাসায়। বললাম আর সবাই কোথায়?
বুয়া বলল বাইরে গেছে সিনেমা দেখতে। বড়ো মামণি আপনার রুমে ঘুমায়। আপনি কোথাও যাইয়েন না। আমি আপনাকে খাওয়ায়ে চলে যাব।
আমি বললাম আচ্ছা। তো আমি আমার রুমে গিয়ে দেখি মণি ঘুমোচ্ছে। আমি ড্রেস চেঞ্জ করে খেতে গেলাম। খেতে খেতে বুয়া কে বললাম মণি গেলো না কেন। বুয়া বলল কি জানি।
খাওয়া শেষে বুয়া বলল আমি যাই। বললাম আচ্ছা। আমি আমার রুমে এসে বসলাম। আমার মোবাইল টা দেখি মণির হাতে বুকের উপর একটা বই।
মোবাইলটা নিয়ে দেখি অনেকে ফোন দিছিল। আমি মণিকে ডাকলাম কোন সাড়া নেই। আমি ওড় বুকের উপর থেকে বইটা সরালাম।
তো আমার মোবাইল এ ফোন এলো। কথা বলতে বলতে খেয়াল করলাম মণি দিকে। মণি নরাচরা দিল। ফোন রেখে দিলাম।
আবার ডাকলাম মণি ওঠ সোনা আমার। কোন সাড়া নেই। তো আমার মোবাইল এ দেখি অনেক ছবি তুলছে মণি। ছবি গুলো ভালো তুলছে।
আমরা চার ভাই, তিন বোন। আমি সবার ছোট। আমার বয়স ২৮ বছর। আমরা মুসলমান আর মণিরা হিন্দু। আমি জব করি।
প্রথমে আমি একটা ব্যাচেলার বাসায় থাকতাম। আমার বড় ভাই এক দিন আমার বাসায় আসার সময় মণির বাবার সাথে দেখা হয়।
তাদের অনেক বছর পর দেখা। প্রায় ১২ বছর পর। সেই যে বিজয়’দার বিয়েতে দেখা হয়েছিলো। আমিও গেছিলাম বিয়েতে। বিজয় হচ্ছে মণির কাকু। মণির বাবার নাম জয়। জয়’দার সাথে আমাদের ভাল রিলেশন।
যাই হোক। তো জয়’দা সেদিন বড়ভাইকে জিজ্ঞাসা করলো আমাদের পরিবারের সবাই কেমন আছে। তার পর আমার কথা জিজ্ঞাসা করছে যে ছোট কি করে। মানে আমার কথা।
ভাই বললো ও তো ঢাকাতেই জব করে। বললো কোথায় থাকে। ভাই বললো ব্যাচেলর দের সাথে।
জয়’দা বললো ছোট আমার বাসায় থাকবে। কালকেই নিয়ে আসবি, ওকে। তো আমি জয়’দার বাসায় উঠলাম। জয়’দার বৌ খুব সুন্দর। জয়’দার দুই মেয়ে। মণি আর মুক্তা মণি বড়।
তারপর ভালই চলছিলো দিন। একদিন বৌদি আমাকে বললো,
– আগের কথা মনে আছে?
– না?
– বিজয়ের বিয়েতে?
– তুমি এখনো মনে রেখেছো!
বিয়েতে এসে যা হয়েছিলো। বৌদির গায়ে বোরহানি পরে গেছিলো আমার হাত থেকে। সেই কথাই বলছে বৌদি আজ।
যাই হোক আমি মণিদের বাসায়ই খাই। মণি, মুক্তার সাথে আমার ভালো জমে যায়। মণি মুক্তা অনেক সুন্দরী। ঠিক পুতুলের মতো।
মণি সিক্স এ পরে। বয়স ১০ বছর। মুক্তা ফাইভে, বয়স ৯ বছর। আমি মাঝে মাঝে রাতে ওদের পড়াই। অফিস থেকে এসে ওদের সাথেই আমার বেশি সময় কাটে।
আমি অফিসে থাকলে মণি অনেক বার ফোন করে। আমি যেনো তাড়াতাড়ি আসি। তো এক দিন অফিসে যাওয়ার পর দেখি মোবাইল নিতে ভুলে গেছি। তো আমি আমার এক কলিগ এর মোবাইল থেকে আমার মোবাইল এ ফোন দেই। কেউ ফোন ধরে না।
আমি বুঝতে পারলাম যে বাসায় কেউ নেই। কারণ মণি মুক্তাকে বৌদি স্কুলে নিয়ে গেছে। আর দাদাও বেরিয়ে গেছে। তো কি আর করা।
সারাদিন মোবাইল থেকে বিরত থাকতে হবে। অফিস ছুটির পর সোজা বাসায় গেলাম। বাসায় গিয়ে দেখি কাজের বুয়া বাসায়। বললাম আর সবাই কোথায়?
বুয়া বলল বাইরে গেছে সিনেমা দেখতে। বড়ো মামণি আপনার রুমে ঘুমায়। আপনি কোথাও যাইয়েন না। আমি আপনাকে খাওয়ায়ে চলে যাব।
আমি বললাম আচ্ছা। তো আমি আমার রুমে গিয়ে দেখি মণি ঘুমোচ্ছে। আমি ড্রেস চেঞ্জ করে খেতে গেলাম। খেতে খেতে বুয়া কে বললাম মণি গেলো না কেন। বুয়া বলল কি জানি।
খাওয়া শেষে বুয়া বলল আমি যাই। বললাম আচ্ছা। আমি আমার রুমে এসে বসলাম। আমার মোবাইল টা দেখি মণির হাতে বুকের উপর একটা বই।
মোবাইলটা নিয়ে দেখি অনেকে ফোন দিছিল। আমি মণিকে ডাকলাম কোন সাড়া নেই। আমি ওড় বুকের উপর থেকে বইটা সরালাম।
তো আমার মোবাইল এ ফোন এলো। কথা বলতে বলতে খেয়াল করলাম মণি দিকে। মণি নরাচরা দিল। ফোন রেখে দিলাম।
আবার ডাকলাম মণি ওঠ সোনা আমার। কোন সাড়া নেই। তো আমার মোবাইল এ দেখি অনেক ছবি তুলছে মণি। ছবি গুলো ভালো তুলছে।