ক্রিকেট খেলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ‘আউট’। একজন ব্যাটসম্যান আউট হলে তাকে ক্রিজ থেকে ড্রেসিংরুম বা প্যাভিলিয়নে চলে যেতে হয়। ব্যাটসম্যান আউট হতে পারে নানাভাবে। আউটের ধরণ কত প্রকার ও কি কি তা নিয়ে আছে নানা জনের নানা মতামত। কারো মতে ৯, কারো মতে ১০, আবার কারো মতে ১১ কিংবা ১২। আসলে বর্তমান ক্রিকেটে একজন ব্যাটসম্যান ১১ রকমে আউট হতে পারে।
১. বোল্ড (ক্রিকেট আইন-৩২): যদি বোলার বল ডেলিভারি করার পর সেটা স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্পে আঘাত করে এবং স্টাম্পের উপর থেকে বেলস বিতাড়িত হয়ে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
২. কট (ক্রিকেট আইন-৩৩): ব্যাটসম্যানের ব্যাট / গ্লাভস ছুঁয়ে করে বল মাটিতে স্পর্শ করার আগেই ফিল্ডিং দলের কেউ বল ধরে ফেললে ব্যাটসমম্যান আউট হন। এ আউটটের নাম কট আউট।
কট আউট মূলত তিন প্রকার –
* কট বাই দ্য ফিল্ডার: বোলার এবং উইকেটরক্ষক ব্যতীত অন্য ফিল্ডার বল ধরা।
*কট এন্ড বোল্ড: বোলার নিজের বল করার পর নিজেই বল ধরা।
*কট বিহাইন্ড: উইকেটরক্ষক বল ধরা
৩. লেগ বিফোর উইকেট (এলবিডব্লিউ) ক্রিকেট আইন-৩৬: ব্যাটে স্পর্শ না হয়ে ব্যাটসম্যানের যেকোনো জায়গায় বল আঘাত করলে আম্পায়ারের বিবেচনায় যদি মনে হয় যে বল স্টাম্প লাইনে এবং আম্পায়ার আউট ঘোষণা করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন। এই আউটের নাম এলবিডাব্লিউ ।
৪. স্টাম্পড (ক্রিকেট আইন-৩৯): বলে হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যান ক্রিজের বাইরে চলে যায়, ব্যাট অথবা শরীরের অন্য যেকোনো অংশ ক্রিজে স্পর্শ না থাকে, বল পিছনে চলে যায় তাহলে উইকেটরক্ষক যদি বল তালুবন্দি করে স্টাম্প থেকে বেলস ফেলে দিতে সক্ষম হয় তখন ব্যাটসম্যান আউট হন।
৫. রান আউট (ক্রিকেট আইন-৩৮): যখন ব্যাটসম্যান উইকেটের মধ্যে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দৌড়ায় তখন পপিং ক্রিজে পৌছার আগেই যদি ফিল্ডার বল দ্বারা সরাসরি কিংবা বল হাতের তালুতে নিয়ে হাত দ্বারা স্টাম্প থেকে বেলস আলগা করে দেয় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৬. অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড (ক্রিকেট আইন-৩৭): ফিল্ডার কর্তৃক উইকেটরক্ষকের দিকে বল নিক্ষেপ করলে ব্যাটসম্যান যদি ইচ্ছাকৃত বলকে বাধা দিলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৭. হিট উইকেট (ক্রিকেট আইন-৩৫): রান নেওয়ার সময় কিংবা বল হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যানের ব্যাট অথবা শরীরের যেকোনো অংশ স্টাম্পে লেগে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৮. হিট দ্য বল টুইস (ক্রিকেট আইন-৩৪): ব্যাটসম্যান দুইবার বলে আঘাত করলে সে আউট হয়। প্রথমবার ব্যাট দ্বারা আঘাত করার পর দ্বিতীয়বার যখন ব্যাট, পা অথবা অন্য কোনোভাবে বলে আঘাত করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৯. হ্যান্ডেল্ড দ্য বল: ব্যাটে স্পর্শ ছাড়া, প্রতিপক্ষ দলের ফিল্ডারের সম্মতি ছাড়া যদি ব্যাটসম্যান হাত দ্বারা ইচ্ছাকৃতভাবে বল স্পর্শ করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
১০. টাইমড আউট (ক্রিকেট আইন-৪০): একজন ব্যাটসম্যান হওয়ার পর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি নতুন ব্যাটসম্যান বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ না করে তাহলে ব্যাটসম্যানকে আউট হন।
– টেস্টে ১৮০ সেকেন্ডস, অডিআই তে ১২০ সেকেন্ডস এবং টি-২০ তে ৯০ সেকেন্ডস সময়ের মধ্যে নতুন ব্যাটসম্যানকে বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ করতে হবে।
১১. রিটায়ার্ড: নিজে আঘাত পেয়ে যদি কোনো ব্যাটসম্যান আম্পায়ারদ্বয়ের সম্মতি ছাড়া অবসর নেয় এবং ইনিংস পুনরায় শুরু করতে প্রতিপক্ষ অধিনায়কের সম্মতি না থাকলে ওই ব্যাটসম্যানকে আউট বলে গণ্য করা হয়।
১. বোল্ড (ক্রিকেট আইন-৩২): যদি বোলার বল ডেলিভারি করার পর সেটা স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্পে আঘাত করে এবং স্টাম্পের উপর থেকে বেলস বিতাড়িত হয়ে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
২. কট (ক্রিকেট আইন-৩৩): ব্যাটসম্যানের ব্যাট / গ্লাভস ছুঁয়ে করে বল মাটিতে স্পর্শ করার আগেই ফিল্ডিং দলের কেউ বল ধরে ফেললে ব্যাটসমম্যান আউট হন। এ আউটটের নাম কট আউট।
কট আউট মূলত তিন প্রকার –
* কট বাই দ্য ফিল্ডার: বোলার এবং উইকেটরক্ষক ব্যতীত অন্য ফিল্ডার বল ধরা।
*কট এন্ড বোল্ড: বোলার নিজের বল করার পর নিজেই বল ধরা।
*কট বিহাইন্ড: উইকেটরক্ষক বল ধরা
৩. লেগ বিফোর উইকেট (এলবিডব্লিউ) ক্রিকেট আইন-৩৬: ব্যাটে স্পর্শ না হয়ে ব্যাটসম্যানের যেকোনো জায়গায় বল আঘাত করলে আম্পায়ারের বিবেচনায় যদি মনে হয় যে বল স্টাম্প লাইনে এবং আম্পায়ার আউট ঘোষণা করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন। এই আউটের নাম এলবিডাব্লিউ ।
৪. স্টাম্পড (ক্রিকেট আইন-৩৯): বলে হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যান ক্রিজের বাইরে চলে যায়, ব্যাট অথবা শরীরের অন্য যেকোনো অংশ ক্রিজে স্পর্শ না থাকে, বল পিছনে চলে যায় তাহলে উইকেটরক্ষক যদি বল তালুবন্দি করে স্টাম্প থেকে বেলস ফেলে দিতে সক্ষম হয় তখন ব্যাটসম্যান আউট হন।
৫. রান আউট (ক্রিকেট আইন-৩৮): যখন ব্যাটসম্যান উইকেটের মধ্যে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দৌড়ায় তখন পপিং ক্রিজে পৌছার আগেই যদি ফিল্ডার বল দ্বারা সরাসরি কিংবা বল হাতের তালুতে নিয়ে হাত দ্বারা স্টাম্প থেকে বেলস আলগা করে দেয় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৬. অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড (ক্রিকেট আইন-৩৭): ফিল্ডার কর্তৃক উইকেটরক্ষকের দিকে বল নিক্ষেপ করলে ব্যাটসম্যান যদি ইচ্ছাকৃত বলকে বাধা দিলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৭. হিট উইকেট (ক্রিকেট আইন-৩৫): রান নেওয়ার সময় কিংবা বল হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যানের ব্যাট অথবা শরীরের যেকোনো অংশ স্টাম্পে লেগে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৮. হিট দ্য বল টুইস (ক্রিকেট আইন-৩৪): ব্যাটসম্যান দুইবার বলে আঘাত করলে সে আউট হয়। প্রথমবার ব্যাট দ্বারা আঘাত করার পর দ্বিতীয়বার যখন ব্যাট, পা অথবা অন্য কোনোভাবে বলে আঘাত করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
৯. হ্যান্ডেল্ড দ্য বল: ব্যাটে স্পর্শ ছাড়া, প্রতিপক্ষ দলের ফিল্ডারের সম্মতি ছাড়া যদি ব্যাটসম্যান হাত দ্বারা ইচ্ছাকৃতভাবে বল স্পর্শ করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
১০. টাইমড আউট (ক্রিকেট আইন-৪০): একজন ব্যাটসম্যান হওয়ার পর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি নতুন ব্যাটসম্যান বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ না করে তাহলে ব্যাটসম্যানকে আউট হন।
– টেস্টে ১৮০ সেকেন্ডস, অডিআই তে ১২০ সেকেন্ডস এবং টি-২০ তে ৯০ সেকেন্ডস সময়ের মধ্যে নতুন ব্যাটসম্যানকে বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ করতে হবে।
১১. রিটায়ার্ড: নিজে আঘাত পেয়ে যদি কোনো ব্যাটসম্যান আম্পায়ারদ্বয়ের সম্মতি ছাড়া অবসর নেয় এবং ইনিংস পুনরায় শুরু করতে প্রতিপক্ষ অধিনায়কের সম্মতি না থাকলে ওই ব্যাটসম্যানকে আউট বলে গণ্য করা হয়।