খেলা বর্ধমানের জি এম জি গার্লস স্কুলের জিমিন্যাস্টিক এণ্ড এ্যাথলেটিক্স টিম নিয়ে পাটনায় আন্তঃস্কুল জিমিন্যাস্ট প্রতিযোগিতায় যাবেন বলে স্কুলের ইনডোর স্টেডিয়ামে মেয়েদের প্রাকটিস নিয়ে ভিষন ব্যাস্ত স্কুলের স্পোর্টস টিচার অবিনাশ স্যান্যাল। গোটা পশ্চিম বাঙলায় এ্যথলেটিক্স এবং জিমিন্যাস্ট সেরা স্কুল জি এম জি। ছোট বড় মিলিয়ে মোট দশ বারোটা মেয়ে। এসময়ে রাজ্যের সেরা কোচ অবিনাশ। সারা রাজ্যে তার সুনাম ছড়িয়ে আছে।
জিমিন্যাস্টিকে যে চারজন সেরা, তাদের দুজন আশালতা আর পুর্বিতা ক্লাস নাইনে, অনু ক্লাস এইট আর তিথি ক্লাস সেভেনে। আশালতা আর পুর্বিতা পুর্ন যুবতী প্রায়, অনু তিথিও পিউবার্টি গ্রো করেছে কস্টিউমের উপর দিয়ে তাদের ফোলা টেনিস বলের মত স্তনভার পিউবিক মাউন্ড বাংলায় যাকে যোনীদেশ বা যোনীবেদি বলে ফুলে থাকা দেখে ওখানে যৌন কেশের উর্বর বিস্তার অনুমান করা কষ্টকর নয়। বিশেষ কতে অভিজ্ঞ কোচ অনিমেশের চোখে তার ইউনিটের সব মেয়ের দেহের কোনো কিছুই গোপোন থাকার উপায় নেই কোনো। সত্যি বলতে কি তার সেরা ছাত্রীদের সবাইকে সম্পুর্ন নগ্ন দেখেছে অবিনাশ। শুধু তাই নয় সবার সাথেই যৌন সম্পর্ক আছে তার। এটা তার একটা বিশেষ ফর্মুলা একটা এক্সপেরিমেন্টও বলা যায়। বেশ আগে একটা গবেষনার ফলের কথা শুনেছিলেন অবিনাশ কোনো স্পোর্টস ইভেন্টের আগে যদি পুরুষরা যৌনকর্ম করে তাহলে তাদের স্টামিনা স্বাভাবিকের তুলনায় পঁচিশ থেকে ত্রিশ ভাগ হ্রাস পায় অপরদিকে ইভেন্টের আগে মেয়েরা যদি যৌন তৃপ্তি লাভ করে তাহলে তাদের স্টামিনা পঁচিশ ভাগ থেকে ত্রিশ ভাগ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে, বিষয়টা বেশ আগে তার প্রথম তারকা ছাত্রী কনা মিত্রের উপর প্রয়োগ করে অনিমেষ এবং তার ফলাফল দেখে চমকে যায় সে। সাধারণ মানের এ্যথলেট কনা অবলিলায় পৌছে যায় জাতীয় পর্যায়। এই স্কুলে প্রায় পাঁচ বছর হল এসে বেশ ভালো মানের কজন জিমিন্যাস্ট পেয়েছে অবিনাশ। এই ব্যাচের পুর্বিতার সাথে প্রথম যৌন সম্পর্ক হয় অবিনাশের। জিমিন্যাস্টিক করা মেয়ে সতিচ্ছেদ ছেড়াই থাকে ফলে প্রথম দিন লকার রুমের মেঝেতে নগ্ন করে লাগাতে খুব একটা কষ্ট হয়নি অবিনাশের। পুর্বিতার হাত ধরে আশালতা তার পর অনু তিথি। আসলে চেষ্টা করতে হয়না অবিনাশকে আসলে মেয়েরা তাদের কোচের সাথে যৌনকর্মের জন্য মুখিয়ে থাকে