২০০৫ সাল থেকে দেশীয় সব প্যাকেটজাত খাদ্যদ্রব্যের গায়ে পুষ্টিমানের লেবেল যুক্ত করা থাকে। অনেকেই ব্যাপারটি খেয়াল করেন না ঠিকমত বা খেয়াল করলেও তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে থাকেন না। খাদ্যদ্রব্যের মোড়কে পুষ্টিমান সম্পর্কিত তথ্যগুলো দিনে দিনে আরো সঠিকতর হচ্ছে এবং একেবারে সঠিক মাত্রায় কি কি আছে তা প্রদর্শন করছে, এটা একটা ভাল দিক।
ডা: মাসুমা আক্তার, একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদ। যিনি বলেন মাত্র ৬ সপ্তাহেই ১০ কিলোগ্রাম ওজন কমানো সম্ভব সতর্কতার সাথে খাদ্যগ্রহণ করলে। তার মতে, কি খাচ্ছেন তার সঠিক পুষ্টিগুণ জেনে খাওয়াটা সব দিক দিয়েই অনেক বেশি কার্যকরী।
“আপনার খাবার সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই যা জানা প্রয়োজন তা হল খাবারটি কোথা থেকে আসছে এবং এর মেয়াদ কয়দিন। দ্বিতীয়ত, কোনো কিছু খাবারের পূর্বে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থাটা কি রকম তা মাথায় আনতে হবে। একজন ডায়াবেটিক ব্যক্তির অধিক পরিমাণে সতর্ক থাকা প্রয়োজন ম্যানুফেকচারড ফুড বা পূর্বেই তৈরি করা খাবার থেকে।”
খাবারে সোডিয়াম, চিনি ও ফ্যাট কি পরিমাণ বিদ্যমান তা আগেই জেনে খাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ। আমাদের দেশের খাদ্য ঝুঁকি অন্যান্য দেশের তুলনায় বহুগুণ। খাদ্যদ্রব্যে প্রচুর পরিমাণে ফর্মালিন ব্যবহৃত হয়ে আসছিল বেশ কয়েক বছর ধরে যা অনেকটাই লাগামে আটকানো গেছে। কিন্তু এ ধরণের ঝুঁকি কমাতে সর্বস্তরের জনগণের সচেতনতা সহ প্রয়োজন প্রতিহত করার মানসিকতা।
Source: 123RF
সব খাবারের মোড়কেই কিন্তু পুষ্টিগুণ থাকে না। লোকাল বা আশেপাশের এলাকা থেকে উৎপাদিত বেশিরভাগ খাবারই এজন্যে খাদ্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
বিদেশী খাবার এখন অহরহ পরিমাণে পাওয়া যায় সুপারস্টোর সহ বড় বড় দোকানগুলিতে। বিস্তারিত সবকিছুই লেখা থাকে সেখানে-কি দিয়ে তৈরি, কবে তৈরি, কি পরিমাণ পুষ্টিগুণ আছে কোন উপাদানে- সব ধরণের তথ্যই। খেয়াল করুন কি লেখা আছে। যদি বুঝতে কষ্ট হয়, সাহায্য নিন ইন্টারনেটের।
ক্যানজাত খাবার কেনার আগে দেখে নিন তার গায়ে কি লেখা। অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেক সময়ই মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ মুছে দেন। পণ্যের গায়ে বারকোডে সব তথ্য দেয়া থাকে। মুঠোফোনের বারকোড স্ক্যানার ব্যবহার করে সব তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই করে নিন।
ডা: মাসুমা আক্তার, একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদ। যিনি বলেন মাত্র ৬ সপ্তাহেই ১০ কিলোগ্রাম ওজন কমানো সম্ভব সতর্কতার সাথে খাদ্যগ্রহণ করলে। তার মতে, কি খাচ্ছেন তার সঠিক পুষ্টিগুণ জেনে খাওয়াটা সব দিক দিয়েই অনেক বেশি কার্যকরী।
“আপনার খাবার সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই যা জানা প্রয়োজন তা হল খাবারটি কোথা থেকে আসছে এবং এর মেয়াদ কয়দিন। দ্বিতীয়ত, কোনো কিছু খাবারের পূর্বে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থাটা কি রকম তা মাথায় আনতে হবে। একজন ডায়াবেটিক ব্যক্তির অধিক পরিমাণে সতর্ক থাকা প্রয়োজন ম্যানুফেকচারড ফুড বা পূর্বেই তৈরি করা খাবার থেকে।”
খাবারে সোডিয়াম, চিনি ও ফ্যাট কি পরিমাণ বিদ্যমান তা আগেই জেনে খাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ। আমাদের দেশের খাদ্য ঝুঁকি অন্যান্য দেশের তুলনায় বহুগুণ। খাদ্যদ্রব্যে প্রচুর পরিমাণে ফর্মালিন ব্যবহৃত হয়ে আসছিল বেশ কয়েক বছর ধরে যা অনেকটাই লাগামে আটকানো গেছে। কিন্তু এ ধরণের ঝুঁকি কমাতে সর্বস্তরের জনগণের সচেতনতা সহ প্রয়োজন প্রতিহত করার মানসিকতা।
Source: 123RF
সব খাবারের মোড়কেই কিন্তু পুষ্টিগুণ থাকে না। লোকাল বা আশেপাশের এলাকা থেকে উৎপাদিত বেশিরভাগ খাবারই এজন্যে খাদ্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
বিদেশী খাবার এখন অহরহ পরিমাণে পাওয়া যায় সুপারস্টোর সহ বড় বড় দোকানগুলিতে। বিস্তারিত সবকিছুই লেখা থাকে সেখানে-কি দিয়ে তৈরি, কবে তৈরি, কি পরিমাণ পুষ্টিগুণ আছে কোন উপাদানে- সব ধরণের তথ্যই। খেয়াল করুন কি লেখা আছে। যদি বুঝতে কষ্ট হয়, সাহায্য নিন ইন্টারনেটের।
ক্যানজাত খাবার কেনার আগে দেখে নিন তার গায়ে কি লেখা। অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেক সময়ই মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ মুছে দেন। পণ্যের গায়ে বারকোডে সব তথ্য দেয়া থাকে। মুঠোফোনের বারকোড স্ক্যানার ব্যবহার করে সব তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই করে নিন।