ঘুম থেকে উঠে হঠাত্ করে যে একটা গান মনে পরল তারপর সারাদিন সেই একটা গান কানে বাজছে। অনেকগুলো গান কবিতা শুনলেও ওই একটা গান যেন মনের মধ্যে গেঁথে যায়। কিন্তু কখনো ভেবেছেন কেন এমনটা হয়। একটি গান আপনার মাথার মধ্যে যেন গেথে গিয়েছে। অনেক সময় মনে হয়েছে সেই গানটি ভুলে যাবেন কিন্তু তা সত্ত্বেও তারে কিছুতেই ভুলানো যাচ্ছে না।
বিশ্বের আটানব্বই শতাংশ মানুষের জীবনে এমন ঘটনা ঘটে থাকে তাদের ঠোঁটে কিংবা মাথার উপর গেঁথে থাকে এই গান। দীর্ঘদিন ধরে যারা সংগীত নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তারা এই রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করেছেন। বারবার একটা গান গুনগুন করার এই প্রবণতাকে বলা হয় involuntery music imagenary।
অস্ট্রেলিয়ান নিউ সাউথ ওয়ার্ল্ডস বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জানাচ্ছেন তারা একটি গবেষণা করেছেন। সুর সঙ্গীতে বারবার পুনরাবৃত্তি হয়। ইম্পেরিয়াল মিউজিকোলজি ল্যাবে এই গবেষণা করা হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে ইয়ার ওয়ার্ম একটি গানের সুর বা লাইন যাকে সর্বোচ্চ পুনরাবৃত্তি করার কারণে তা মানুষের মাথায় গেঁথে যায় গানে কোন অংশে তা রয়েছে এটা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে।
একজন ব্যক্তি একটি গান শুনে তা সারাদিন গুনগুন করতে থাকেন। কেন মানুষ এক গান বারবার গায় তার উপর সাইকোলজি একটি গবেষণা করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে সুর যদি ভিন্ন এবং সুরেলা হয়ে থাকে তবে তা সহজেই কানে গেঁথে যায়।
সুরেলা ও ভিন্ন সুরে গানগুলো মস্তিষ্কে একেবারে আটকে যায়। অডিটরি কটেক্স মানুষের মস্তিষ্কের এমন এক অঙ্গ যা সেই অংশে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায় একটি গান শোনার পর। মানুষের মাথায় একটি ছবি স্পষ্ট হয়ে যায় সেই ছবি অনুযায়ী গান গলায় চলে আসে।
এটা বোঝার জন্য আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা আরো একটি গবেষণা করেছেন মানুষকে একটি গান বলা হয়েছিল যা তারা আগে শুনেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন মানুষের বারবার এমন করাতে মস্তিষ্কের চুলকানি বলা হয়। কোন গান যদি ভালো লাগে এবং তার সারাদিন গাইতে থাকেন তবে সেই গানের প্রতি আলাদা করে এক আসক্তি জন্মায়।
(এবেলা অনলাইন থেকে সংগৃহীত)
বিশ্বের আটানব্বই শতাংশ মানুষের জীবনে এমন ঘটনা ঘটে থাকে তাদের ঠোঁটে কিংবা মাথার উপর গেঁথে থাকে এই গান। দীর্ঘদিন ধরে যারা সংগীত নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তারা এই রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করেছেন। বারবার একটা গান গুনগুন করার এই প্রবণতাকে বলা হয় involuntery music imagenary।
অস্ট্রেলিয়ান নিউ সাউথ ওয়ার্ল্ডস বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক জানাচ্ছেন তারা একটি গবেষণা করেছেন। সুর সঙ্গীতে বারবার পুনরাবৃত্তি হয়। ইম্পেরিয়াল মিউজিকোলজি ল্যাবে এই গবেষণা করা হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে ইয়ার ওয়ার্ম একটি গানের সুর বা লাইন যাকে সর্বোচ্চ পুনরাবৃত্তি করার কারণে তা মানুষের মাথায় গেঁথে যায় গানে কোন অংশে তা রয়েছে এটা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে।
একজন ব্যক্তি একটি গান শুনে তা সারাদিন গুনগুন করতে থাকেন। কেন মানুষ এক গান বারবার গায় তার উপর সাইকোলজি একটি গবেষণা করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে সুর যদি ভিন্ন এবং সুরেলা হয়ে থাকে তবে তা সহজেই কানে গেঁথে যায়।
সুরেলা ও ভিন্ন সুরে গানগুলো মস্তিষ্কে একেবারে আটকে যায়। অডিটরি কটেক্স মানুষের মস্তিষ্কের এমন এক অঙ্গ যা সেই অংশে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায় একটি গান শোনার পর। মানুষের মাথায় একটি ছবি স্পষ্ট হয়ে যায় সেই ছবি অনুযায়ী গান গলায় চলে আসে।
এটা বোঝার জন্য আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা আরো একটি গবেষণা করেছেন মানুষকে একটি গান বলা হয়েছিল যা তারা আগে শুনেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন মানুষের বারবার এমন করাতে মস্তিষ্কের চুলকানি বলা হয়। কোন গান যদি ভালো লাগে এবং তার সারাদিন গাইতে থাকেন তবে সেই গানের প্রতি আলাদা করে এক আসক্তি জন্মায়।
(এবেলা অনলাইন থেকে সংগৃহীত)