এবারের বিশ্বকাপের বুদ্ধিমান বল ---------------
কাতার বিশ্বকাপে ৩২টি দেশের ফুটবলাররা যে বলে খেলবেন সেই বলটির নামকরণ করা হয়েছে 'আল রিহলা'। যার অর্থ হল 'ভ্রমণ' বা "সফর"। বিশ্বকাপের জন্য এই স্পেশাল বলটি তৈরি করেছে ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাডিডাস। 'আল রিহলা' নামের এই বল তৈরি করা হয়েছে কাতারের সংস্কৃতি, স্থাপত্য, ঐতিহ্যবাহী নৌকা ও পতাকা থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করেই। "আল রিহলা" মূলত আরবি শব্দ ও একটি বইয়ের নাম যার বাংলা অর্থ "ভ্রমণকাহিনী"। এই বইটি রচনা করেছিলেন মরোক্কোয় জন্ম নেয়া ইবনে বতুতা। বিশ্ব ভ্রমণে বিখ্যাত ইবনে বতুতা তাঁর সময়কার সবচেয়ে বেশি জায়গা ভ্রমণ করেছিলেন। আর "আল রিহলা" বইয়ে তিনি লিখেছিলেন ৭০,০০০ মাইলের ভ্রমণকাহিনী।
এখন একে "বুদ্ধিমান ফুটবল আল রিহলা'" বলে অভিহিত করা হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে যে এই
ফুটবলের ভেতরে লাগানো আছে একটি সেন্সর। এই সেন্সরের সাহয্যে বলটি তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন হয়ে সহজেই ধরিয়ে দেয় অফসাইড ও জানিয়ে দেয় সঠিক ফ্রি-কিক পয়েন্ট।
এবারের বিশ্বকাপে চালু হয়েছে VAR-Vedio Assistant Referee পদ্ধতি। খেলা চলাকালীন ফুটবলে থাকা সেন্সরটি খেলোয়াড়ের কাছ থেকে ডাটা সংগ্রহ করতে থাকে। সেন্সরটি ১জন খেলোয়াড়ের শরীরের ২৯টি পয়েন্ট থেকে ডাটা সংগ্রহ করে VAR রুমে থাকা রেফারিদেরকে জানিয়ে দেয়। খেলা চলাকালীন প্রতি সেকেন্ডে ফুটবলের পজিশনাল ডাটাগুলো ঐ বল থেকে VAR রুমে আসতে থাকে। আর এই কাজে ফুটবলকে সাহায্য করে মাঠে আলাদাভাবে স্থাপিত থাকা ১৪টি ক্যামেরা।
VAR প্রধানত যে বিষয়গুলি চেক করে-
(১) গোল (২) পেনাল্টি (৩) রেড কার্ড অব ফাউল (৪) মিসটেইকেন আইডেন্টিটি (৫) অফসাইড পজিশন।
তাই এই 'আল রিহলা' ফুটবল জগতের সবচেয়ে অত্যাধুনিক ও বুদ্ধিমান ফুটবলের তকমা পেয়েছে ।
প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে অফিসিয়াল ফুটবলের নাম ছিল "বাজুকা" যাতে লাগানো ছিল শুধু গোললাইন সেন্সর।"
কাতার বিশ্বকাপে ৩২টি দেশের ফুটবলাররা যে বলে খেলবেন সেই বলটির নামকরণ করা হয়েছে 'আল রিহলা'। যার অর্থ হল 'ভ্রমণ' বা "সফর"। বিশ্বকাপের জন্য এই স্পেশাল বলটি তৈরি করেছে ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুতকারক সংস্থা অ্যাডিডাস। 'আল রিহলা' নামের এই বল তৈরি করা হয়েছে কাতারের সংস্কৃতি, স্থাপত্য, ঐতিহ্যবাহী নৌকা ও পতাকা থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করেই। "আল রিহলা" মূলত আরবি শব্দ ও একটি বইয়ের নাম যার বাংলা অর্থ "ভ্রমণকাহিনী"। এই বইটি রচনা করেছিলেন মরোক্কোয় জন্ম নেয়া ইবনে বতুতা। বিশ্ব ভ্রমণে বিখ্যাত ইবনে বতুতা তাঁর সময়কার সবচেয়ে বেশি জায়গা ভ্রমণ করেছিলেন। আর "আল রিহলা" বইয়ে তিনি লিখেছিলেন ৭০,০০০ মাইলের ভ্রমণকাহিনী।
এখন একে "বুদ্ধিমান ফুটবল আল রিহলা'" বলে অভিহিত করা হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা যাচ্ছে যে এই
ফুটবলের ভেতরে লাগানো আছে একটি সেন্সর। এই সেন্সরের সাহয্যে বলটি তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন হয়ে সহজেই ধরিয়ে দেয় অফসাইড ও জানিয়ে দেয় সঠিক ফ্রি-কিক পয়েন্ট।
এবারের বিশ্বকাপে চালু হয়েছে VAR-Vedio Assistant Referee পদ্ধতি। খেলা চলাকালীন ফুটবলে থাকা সেন্সরটি খেলোয়াড়ের কাছ থেকে ডাটা সংগ্রহ করতে থাকে। সেন্সরটি ১জন খেলোয়াড়ের শরীরের ২৯টি পয়েন্ট থেকে ডাটা সংগ্রহ করে VAR রুমে থাকা রেফারিদেরকে জানিয়ে দেয়। খেলা চলাকালীন প্রতি সেকেন্ডে ফুটবলের পজিশনাল ডাটাগুলো ঐ বল থেকে VAR রুমে আসতে থাকে। আর এই কাজে ফুটবলকে সাহায্য করে মাঠে আলাদাভাবে স্থাপিত থাকা ১৪টি ক্যামেরা।
VAR প্রধানত যে বিষয়গুলি চেক করে-
(১) গোল (২) পেনাল্টি (৩) রেড কার্ড অব ফাউল (৪) মিসটেইকেন আইডেন্টিটি (৫) অফসাইড পজিশন।
তাই এই 'আল রিহলা' ফুটবল জগতের সবচেয়ে অত্যাধুনিক ও বুদ্ধিমান ফুটবলের তকমা পেয়েছে ।
প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে অফিসিয়াল ফুটবলের নাম ছিল "বাজুকা" যাতে লাগানো ছিল শুধু গোললাইন সেন্সর।"