করোনাভাইরাসের টিকার তৃতীয় ডোজ (বুস্টার ডোজ) প্রয়োগের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার ১৩ আগষ্ট ২০২১ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য এবং ওষুধ প্রশাসন সংস্থা (এফডিএ) করোনাভাইরাসের টিকার তৃতীয় ডোজ প্রয়োগের এ অনুমোদন দিয়েছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল শুধু তাদেরই ফাইজার ও বায়োএনটেক এবং মডার্নার তৈরি টিকার তৃতীয় ডোজ দেওয়া হবে। শুক্রবার নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে এ তথ্য জানা গিয়েছে। তবে কারা এই তৃতীয় ডোজ পাবেন এটা এখনো পরিষ্কার নয়,।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকেরা বলেছেন, দিন দিন এটা পরিষ্কার হচ্ছে, টিকা নেওয়ার পরও অনেকে এখনো ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ, করোনার বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে তাঁদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। সিডিসির তথ্যসূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ২ দশমিক ৭ শতাংশ টিকা গ্রহীতার করোনা প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে বা নষ্ট হয়ে গেছে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে যাদের অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, যাঁরা ক্যানসারে আক্রান্ত এবং যাঁরা এইডসে আক্রান্ত, তাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম।
টিকার তৃতীয় ডোজ নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছিল ফাইজার। জুলাইয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ফাইজার বায়োএনটেকের টিকার তৃতীয় ডোজ করোনার মূল ভেরিয়েন্ট, বেটা ভেরিয়েন্ট ও দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত ভেরিয়েন্টের বিরুদ্ধে বেশি অ্যান্টিবডি তৈরি করছে। করোনার টিকার দুই ডোজ দিলে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তার চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণ বেশি অ্যান্টিবডি তৈরি হয় তৃতীয় ডোজে।
ফাইজার ও বায়োএনটেকের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, টিকার দুই ডোজ নেওয়ার পর ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যে তৃতীয় ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন হবে। এর কারণ হিসেবে তারা বলেছে, টিকার দুই ডোজ বা পূর্ণাঙ্গ টিকা নেওয়ার পর ছয় মাস পর্যন্ত উচ্চ পর্যায়ের সুরক্ষা পাওয়া যায়। এরপর সময়ের সঙ্গে টিকার কার্যক্ষমতা কমতে থাকে।
এর আগে বুধবার বার্তা সংস্থা সিএনএন জানায়, যাঁদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল, তাঁদের জন্য করোনাভাইরাসের টিকার বুস্টার ডোজের অনুমোদন দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এফডিএ এই ঘোষণা দিতে পারে। সেই ৪৮ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই তৃতীয় ডোজ অনুমোদন পেল।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসকেরা বলেছেন, দিন দিন এটা পরিষ্কার হচ্ছে, টিকা নেওয়ার পরও অনেকে এখনো ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ, করোনার বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে তাঁদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। সিডিসির তথ্যসূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ২ দশমিক ৭ শতাংশ টিকা গ্রহীতার করোনা প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে বা নষ্ট হয়ে গেছে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রে যাদের অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, যাঁরা ক্যানসারে আক্রান্ত এবং যাঁরা এইডসে আক্রান্ত, তাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম।
টিকার তৃতীয় ডোজ নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছিল ফাইজার। জুলাইয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ফাইজার বায়োএনটেকের টিকার তৃতীয় ডোজ করোনার মূল ভেরিয়েন্ট, বেটা ভেরিয়েন্ট ও দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত ভেরিয়েন্টের বিরুদ্ধে বেশি অ্যান্টিবডি তৈরি করছে। করোনার টিকার দুই ডোজ দিলে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, তার চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণ বেশি অ্যান্টিবডি তৈরি হয় তৃতীয় ডোজে।
ফাইজার ও বায়োএনটেকের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, টিকার দুই ডোজ নেওয়ার পর ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যে তৃতীয় ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন হবে। এর কারণ হিসেবে তারা বলেছে, টিকার দুই ডোজ বা পূর্ণাঙ্গ টিকা নেওয়ার পর ছয় মাস পর্যন্ত উচ্চ পর্যায়ের সুরক্ষা পাওয়া যায়। এরপর সময়ের সঙ্গে টিকার কার্যক্ষমতা কমতে থাকে।
এর আগে বুধবার বার্তা সংস্থা সিএনএন জানায়, যাঁদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল, তাঁদের জন্য করোনাভাইরাসের টিকার বুস্টার ডোজের অনুমোদন দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এফডিএ এই ঘোষণা দিতে পারে। সেই ৪৮ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই তৃতীয় ডোজ অনুমোদন পেল।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট।
